বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম পবিত্র মাহে রমজান মাস, রহমত বরকত ও নামাজের মাস, হে আল্লাহ এই মাসে আমাদের সবার জীবনের সমস্ত গুনাহ খাতা গুলো মাফ করে দিন আমিন।

আসলে আপনাদের উদ্দেশ্যে আমি কিছু কথা বলতে চাই,, সব কর্মীর কাছেই তাদের নেতা খুবই প্রিয়,, নেতাকে কর্মীরা ভালবাসবেই এটাই স্বাভাবিক, এবার আবেগে ভালোবাসুক, আর না হয় নেতার প্রতি ভালবাসায় ভালোবাসুক, যেমন সব নেতাদের মন মানসিকতা এক নয়, তেমনিই সব কর্মীদের মন-মানসিকতা কিন্তু এক নয়, সেটা না হয় পরেই বলি। ব্যক্তিগতভাবে ফরিদগঞ্জবাসীর কাছে আমার একটা প্রশ্ন, আপনারা পাঁচ বছরের জন্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কাকে জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব দিতে চান ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা যাকে নির্ধারণ করবেন, তাকেই নমিনেশন দিবেন, নমিনেশন হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতে,, কিন্তু পাশ ফেল হল জনগণের হাতে,, কারণ নির্বাচন বলেন, আর জনপ্রতিনিধিত্ব করা বলেন, সেটা নির্ধারণ করবে জনগণ, এই ক্ষেত্রে জনগণের ঊর্ধ্বে কেউ নয়, অতএব সৎ ও যোগ্য ব্যক্তি আপনারাই সিলেক্ট করতে হবে,, আপনারা দেখে এসেছেন আপনারা সবাই জানেন, আমাদের সবার প্রিয় নেতা সিআইপি জালাল আহমেদ ভাই সব সময় ফরিদগঞ্জ বাসীর কথা চিন্তা করেন, কিভাবে দরিদ্র মুক্ত করা যায়, বেকার যুবকদেরকে কাজের ব্যবস্থা করে দেওয়া যায়, গৃহহীন গরিব-দুখী মানুষদেরকে বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দেওয়া যায়, ফরিদগঞ্জকে মাদকমুক্ত করা যায়, মসজিদ, মাদ্রাসা,ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উন্নয়নের ব্যবস্থা করা যায়, তিনি সব সময় সার্বক্ষণিক এই কাজগুলো নিরলস ভাবে করে যাচ্ছেন। ফরিদগঞ্জবাসীর জন্য উনার মনটা কাঁদে, সেটা আমি নিজেই প্রমাণ, আমি দীর্ঘদিন ধরে দেখে এসেছি, তিনি সবসময় ফরিদগঞ্জ বাসির কথা ভাবেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর

ফরিদগঞ্জ ৪ আসনে একজন সৎ ও যোগ্য, ব্যক্তিত্ব, দানবীর, আপনাদের আমাদের সবার প্রিয় সিআইপি জালাল আহমেদ ভাই এর কোনো বিকল্প নেই।

তাই আসুন আমরা সবাই মিলে মিশে এক সাতে ফরিদগঞ্জ বাসির কল্যাণার্থে আগামী আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার কান্ডারী হয়ে সিআইপি জালাল আহমেদ ভাইকে আমরা দেখতে চাই।