ঢাকা কেরানীগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪ এর আবদুল্লাহপূর ভাগইর শাখা জোনাল অফিসের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর আতংকের নাম অর্পনা সরকার মৌর ভয়ে ও আতংকে দিন কাটচ্ছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারীগণের। একাধিক অভিযোগ পাওয়া গেলেও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই তারা বলেন টাকা দিয়েছি বদলির জন্য বদিল করাতে পারেন নাই ,কিন্তু টাকা ফেরত চাইতে গেলে চাকুরী থেকে বহিষ্কারের হুমকি দিচ্ছেন অর্পনা সুন্দরী।
ঢাকা কেরানীগঞ্জে একটি দালাল চক্রের সন্ধান মিলেছে ,চক্রটি খোঁজ রাখেন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে কর্মরত কোন ব্যক্তি সময়ের আগে তাহার ইচ্ছে মত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বদলি হতে ইচ্ছুক হলে তাহাদের টার্গেট করে চক্রটি।পছন্দ মত যায়গায় বদলি করিয়ে দেয়ার কথা বলে দালাল চক্রটি হাতিয়ে নেন মোটা অংকের টাকা।
কিছুদিন পরে বদলি করাতে ব্যর্থ হলে ভুক্তভোগী টাকা ফেরত চাইতে গেলে চক্রের সদস্যরা শুরু করেন চক্রান্ত,পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের উর্ধতন কর্মকর্তাদের নাম উল্লেখ করে চাকুরি চুত্যের ভয় দেখান চক্রটির সদস্য।সেই ভয়ে মুখ খুলেন না কেও।আবার নানা ভাবে ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকাও দাবি করেন চক্রটি। টাকা না দিলে গোপনে কিভাবে যেন ঢাকার বাহিরে অভয় আরন্নে বদলি করিয়ে দেন চক্রটির সদস্যরা। তাই ভয়ে মুখ বন্ধ করে থাকেন অনেকেই।
ভুক্তভুগিদের মদ্ধ্বে একজন বলেন আমি মোঃ আলিমুর পদবী জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার আমি কেরানীগঞ্জ জোনাল অফিসে থাকা কালিন অর্পনা আমার কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করেছিল আমি টাকা দিতে অনীহা প্রকাশ করলে অর্পনা শুরু করেন আমার বিরুদ্ধে না অপপ্রচার। মিথ্যে মামলায় ফাসিয়ে আমাকে বদলী করিয়ে দেন সাতক্ষিরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে।তার পর ডাটা এন্ট্রি অপারেটর আতংকের নাম অর্পনা সুন্দরীর বিষয়টি সবাইকে বলে বেরান আলিমুর কে আমি (অর্পনা সরকার মৌ) বদলী করিয়েছি আমার হাত অনেক লম্বা যদি কেউ আমার আমার কথা না সুনেন আমি নিমিষেই চাকুরী খেয়ে ফেলবো।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানাযায়, অর্পনা সুন্দরীর অবৈধ শক্তির হাতের নামঃ মতিউর রহমান (মেম্বার এডমিন ) তিনি কিছুদিন আগে অবশরে গিয়েছেন তাই ভুক্তভুগিদের মধ্যে সস্তি ফিরেছে তারা ধিরে ধিরে অর্পনা সুন্দরীর বিরুদ্ধে মুখ খুলতে শুরু করেছেন। ইতি মধ্যে অর্পনা সরকার মৌর অবৈধ টাকার খোঁজ পাওয়া গেছে দুর্নীতির টাকায় তিনি কিনেছেন অনেক গুলু ফ্লাট ও জমি একটি ফ্লাট মডেল টাউনে যাহার মিটার নাম্বারঃ (৪০৫১০১৪৭৬৬৭) আরেকটি ফ্লাট আগানগর মালোপারায়, কিছুদিন আগে চরা দামে শাক্তা ইউনিয়নে একটি জমিও কিনেচেন যাহার দলিন নং ৩০৩৯ ২৩/০২/২০২৩ ইং।
একটি নতুন উল্লেখিত বিষয়ে আরইবির কর্মকর্তা ডিডি মোঃ সহিদুল করিমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি মানব সম্পদ অধিদপ্তরে দীর্ঘ এক বছরের বেশি সময় ধরে আছি আমার আন্ডারে প্রায় সারা বাংলাদেশে ৮০ টি সমিতির ৪০ হাজার এমপ্লই আছে তারই ধারা বাহিকতায় আমি অর্পনাকে আমি চিনিনা। তবে উল্লেখিত বিষয়ে প্রমান পেলে যথাযথ বেবস্থা গ্রহন করা হইবে।
অর্পনা সরকার মৌ সাধারণ জোনাল অফিসের ডাটা এন্ট্রির কর্মচারী হয়ে কিভাবে বড় বড় কর্মচারীদের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতারনা করে বেড়াচ্ছেন তা ভাবতেই অবাক লাগে।এদিকে অর্পনা সরকার মৌকে উল্লেখিত বিষয়ে মোঠ ফোনে ও এসএমএস এর মাধ্যমে জানতে চাইলে তিনি বলেন বিদ্যুৎ প্রতি মন্ত্রী আমাকে ভাল করে চিনেন আমি অর্পনা দীর্ঘদিন ধরে কেরানিগঞ্জে চাকুরী করে যাচ্ছি ভবিষ্যতেও এখানেই থাকবো।
অর্পনা আরও বলেন বেঙের এবার সর্দি কিসের নিউজ করে কি করবেনআমার বিরুদ্ধে নিউজ করলে দেখবো আরইবির ডিডি সহিদুল করিম আমাকে কি করে, আমার হাত অনেক লম্বা। এক পর্যায় সাংবাদিক কে এসএমএস ছুরে দেন সাংবাদিক কে ধমকি দিয়ে বলেন আপনাকেও আমি ছারবো না । আমার নাম অর্পনা।
একপর্যায় রেগে গিয়ে অর্পনা বলেন আমি বুঝতে পেরেছি আমি বাজার জোনাল অফিসের ওয়ারিং পরিদর্শক গুরু দাশ প্রসাদ কে আটি বাজার থেকে কেউ সরাতে পারবেনা, আরও বলেন জিএম আবুল বাসার গুরু দাশ প্রসাদকে ডেকেছিলেন একটি কাগজে সই করতে আমি অর্পনা বারন করেছি, আমি অর্পনা যতদিন আছি গুরু প্রসাদকে কেউ আটি বাজার জোনাল অফিস থেকে সারাতে পারবেনা, ডিডি সহিদুল করিমও পারবেন না।