নাটোরের লালপুরের পেশাদার ইমু হ্যাকার সিরাজুল ইসলাম (পাকা) কারাগারে।
জানা যায়, সে দীর্ঘ দিন যাবত অভিনব কায়দায় অন্যদের ইমু আইডি হ্যাক করে তাদের পরিবারের লোকজনদের জিম্মি করে দলিয় নেতাকর্মী ও প্রশাসনের ভয়ভীতি দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসতেছে,সে একাধিক ইমু হ্যাকার চক্রের ও প্রতারণার মামলার আসামী।
গত ৮ মার্চ (বুধবার) বিকেল আনুমানিক ৫.০০ ঘটিকায় উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের নাগশোষা গ্রামের নাজিম আলির স্ত্রী শিলা খাতুনের বাড়ির সামনে আসিয়া তাহার ছোট জামাই কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি থানার সদকি মোহাম্মদ পুর গ্রামের মুহিদুল ইসলাম (২৯)পিতা আজমত শেখ কে মুঠোফোনে বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দেয় ও ভুক্তভোগী শিলা খাতুনের স্বামী মোঃ নাজিম আলীর কাছ থেকে ২লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে।পরে ভুক্তভোগী শিলা খাতুন লালপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।
অভিযোগ এর ভিক্তিতে গত সোমবার দিবাগত রাতে লালপুর থানার এই আই রেজাউল এর নেতৃত্বে স্পেশাল একটি চৌকশ অভিযানিক টিম অভিযান চালিয়ে পেশাদার ইমু হ্যাকার ও চাঁদাবাজ সিরাজুল ইসলাম ওরফে পাকাকে গ্রেফতার করে।
লালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ মনোরুজ্জান বলেন আসামি কে আটক করে বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হয়েছে।
জানা যায় পেশাদার ইমু হ্যাকার ও চাঁদাবাজ সিরাজুল ইসলাম ওরফে পাকা ওই গ্রামের মৃত ওসমান গনীর ছেলে, আদালতে জামিন এর আবেদন করলে আদালত জামিন নামুঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছে।