ঢাকা ০৮:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

বগুড়ায় হোটেল ড্রীম প্যালেসের মালিকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

বগুড়া সদরে ড্রীম প্যালেস নামের এক আবাসিক হোটেলের মালিকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে মামলা করা হয়েছে। আবাসিক হোটেলের আড়ালে যৌনকর্ম ও যৌনকর্মের উদ্দেশ্যে আহ্বান জানানোর অভিযোগে বুধবার (১৫ মার্চ) দিনগত রাতে উপশহর পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) হায়দার আলী বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

মামলার আসামিরা হলেন, হোটেল মালিক ইমাম রাসেল (৪০), ব্যবস্থাপক এমদাদুল হক মিলন (৩৮) ও কেয়ারটেকার মহিদুল ইসলাম (৩৫)। বাকি আটজন যৌনকর্মী ও খরিদ্দার।

এরমধ্যে হোটেল মালিক ইমাম রাসেল ও ব্যবস্থাপক এমদাদুল হক মিলন পলাতক। বাকিদের হোটেল থেকে আটক করা হয়। পরে তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ।

মামলা সূত্রে জানা যায়, এক নম্বর আসামি ইমাম রাসেল তার আবাসিক হোটেল ড্রীম প্যালেসে দীর্ঘদিন ধরে অসামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিলেন। ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে বুধবার রাতে পুলিশ সেখানে অভিযান করলে পাঁচ নারী ও তিন পুরুষকে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকা অবস্থায় আটক করা হয়। এসময় হোটলের কেয়ারটেকার মহিদুল ইসলামকেও আটক করে পুলিশ। তবে অভিযান টের পেয়ে হোটেল মালিক ইমাম রাসেল ও ব্যবস্থাপক এমদাদুল হক মিলন পালিয়ে যায়।

বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম সিদ্দিকী জানান, আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে

বগুড়ায় হোটেল ড্রীম প্যালেসের মালিকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

আপডেট সময় ০৬:৩৯:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩

বগুড়া সদরে ড্রীম প্যালেস নামের এক আবাসিক হোটেলের মালিকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মানবপাচার আইনে মামলা করা হয়েছে। আবাসিক হোটেলের আড়ালে যৌনকর্ম ও যৌনকর্মের উদ্দেশ্যে আহ্বান জানানোর অভিযোগে বুধবার (১৫ মার্চ) দিনগত রাতে উপশহর পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) হায়দার আলী বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

মামলার আসামিরা হলেন, হোটেল মালিক ইমাম রাসেল (৪০), ব্যবস্থাপক এমদাদুল হক মিলন (৩৮) ও কেয়ারটেকার মহিদুল ইসলাম (৩৫)। বাকি আটজন যৌনকর্মী ও খরিদ্দার।

এরমধ্যে হোটেল মালিক ইমাম রাসেল ও ব্যবস্থাপক এমদাদুল হক মিলন পলাতক। বাকিদের হোটেল থেকে আটক করা হয়। পরে তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ।

মামলা সূত্রে জানা যায়, এক নম্বর আসামি ইমাম রাসেল তার আবাসিক হোটেল ড্রীম প্যালেসে দীর্ঘদিন ধরে অসামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিলেন। ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে বুধবার রাতে পুলিশ সেখানে অভিযান করলে পাঁচ নারী ও তিন পুরুষকে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকা অবস্থায় আটক করা হয়। এসময় হোটলের কেয়ারটেকার মহিদুল ইসলামকেও আটক করে পুলিশ। তবে অভিযান টের পেয়ে হোটেল মালিক ইমাম রাসেল ও ব্যবস্থাপক এমদাদুল হক মিলন পালিয়ে যায়।

বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম সিদ্দিকী জানান, আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।