ঢাকা ০১:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে তুলার গুদামে আগুন লেগেছে

 ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী,বিমান বাহিনীর চারটি টিম ৯ ঘন্টা আগুন নিভাতে সহযোগীতা করেছে, এবং আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়েছে। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ছোট কুমিরা এলাকায় তুলার গুদামে লাগা আগুন নেভানোর জন্য গতকাল রাত ১২ টায় বাংলাদেশ সেনা বাহিনী,নৌ- বাহিনী,বিমান বাহিনী চারটি টিম যোগ দিয়ে আজ রবিবার সকাল আটটায় প্রত্যাহার করে নিয়েছেন,তিন বাহিনী সহ ফায়ার সার্ভিসের প্রচেষ্টায় ২৪ ঘন্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। এখন সীতাকুন্ড ফায়ার সার্ভিসের দুটি টিম কাজ করছে।বাকি সবাই চলে গেছেন। ঘটনাস্থলে পাশে থাকা প্রায় সাতটি পুকুরের পানি সব ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে । তাই আধা কিলোমিটার দূরে দুটি পুকুরে পানি এনে আগুন নেভানোর কাজ করে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের বর্তমান আটি ইউনিটের কর্মীদের পাশাপাশি সেনা- বাহিনী,নৌ- বাহিনী ও বিমান বাহিনীর চারটি টিম গত সারারাত টানা আগুন নিভানোর কাজ করে গেছেন। আগুন সংবাদ শুনে গত রাত ১১ টায় সরে জমিনে দেখতে আসেন চট্রগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বশর সহ জেলা ফায়ার সার্ভিসের উপ পরিচালক আব্দুল হামিদ,তাঁরা রাত ১২ টা প্রযন্ত ঘটনাস্হলে ছিলেন। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কুমিরা এলাকায় নেমসন কনটেইনার ডিপোর পার্শববর্তী ওই তুলার গুদামে আগুন লাগার শুরুতেই গুদামের পাশে থাকা খালের পানি দিয়ে আগুন নির্বাপণের চেষ্টা করেছিল পাঁচটি ইউনিটের ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। এরপর ঘটনাস্থলের পাশে থাকা নেমসন কনটেইনার ডিপোর ভেতরে জলাধার থেকে পানি ছিটাতে থাকে। এই দুটি উৎসর পানি শেষ হয়ে যাওয়ার পর ফায়ার সার্ভিসকে পানির অন্য উৎস খুঁজতে হয়। পাম্ববর্তী হিঙ্গুরীপাড়ার প্রায় ছোটবড় সাতটি পুকুরের পানি এনে আগুন নিভানোর চেষ্টা করা হয়। গতকাল সারা রাত ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট সহ সেনা,নৌ ও বিমান বাহিনীর চারটি সহ মোট ১২ টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করেছে। এর মধ্যে একাধিক গাড়ি দিয়ে অন্তত আধা কিলোমিটার দূর থেকে দুটি পুকুর থেকে পানি এনে তুলার গুদামে আগুনে পানি ছিঁটিয়ে আগুন নিভানোর কাজ করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। স্থানীয় মেম্বার মোঃ রফিক প্রতিনিধি কে জানান, এসএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা লোকমানের মালিকানাধীন গুদামটি ইউনিটেক্স লিমিটেড ভাড়া নেয়। তাঁদের নিজস্ব সুতা তৈরির কারখানার জন্য সেখানে অনেক তুলা মজুত করা হয়। কুমিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোরশেদ হোসেন চৌধুরী প্রতিনিধি কে জানান, কারখানাটি এস এল স্টিলের মালিক গুদাম হিসেবে ব্যবহার করেন। তিনি এটি গুদাম হিসেবে ব্যবহার করলেও এর জন্য পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স কিংবা কোনো ধরনের অনুমতি নেননি। ইতিমধ্যে তিনি ইউনিটেক্স স্প্রীং টেক্সটাইল মিলের কাছে বাড়া দেন। এসএল স্টিল এর হিসাব কর্মকর্তা মোঃ মামুন প্রতিনিধি কে জানায়, গুদামটি বর্তমানে ইউনিট্যাক্সের কাছে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। এটি তাঁরাই তুলার গুদাম হিসেবে ব্যবহার করছেন। তাই আমাদের ট্রেড লাইসেন্স কিংবা অনুমতি নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। ফায়ার সার্ভিস চট্টগ্রামের উপপরিচালক আবদুল হালিম প্রতিনিধি কে বলেন, এমনিতে তুলা দাহ্য পদার্থ, তুলায় আগুন লাগলে মুহূর্তে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। তার ওপর পানির সংকট, পানির সংকুলান করতে তাঁরা দুর্ঘটনাস্থলের আশপাশের অন্তত আধা কিলোমিটার দূরে থাকা দুটি পুকুর থেকে পানি আনছেন। পর্যাপ্ত পানি না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে দীর্ঘ সময় লাগছে। এখন আগুনের তীব্রতা আগের থেকে অনেক কমেছে,তুলাগুলো গাইড বাধা তাই আগুন নিভতে সময় লাগছে। কুমিরা ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা সুলতান মাহমুদ বলেন, খালে অল্প পরিমাণ পানি ছিল। তাঁরা পানির পাম্প লাগানোর কিছুক্ষণের মধ্যে পানি কমে যায়। পরে তাঁরা একাধিক স্থানে পাম্প নিয়ে গিয়ে পানি ছিটিয়েছেন। তাতে কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়েন তাঁরা। একইসাথে গ্রামের অনেক পুকুরেও পাইপ লাগানো হয় ৷ বর্তমানে দুটি উৎস থেকে আগুন নেভাতে পানির যোগান দেয়া হচ্ছে। তবে এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি। সকাল ১১ টা এই রিপোর্ট লেখা প্রযন্ত আগুন বর্তমানে সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রনে,এখন গাইড গুলো সরিয়ে ভিতরে পানি দেয়া হচ্ছে। সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ বলেন, এমনিতেই অতিরিক্ত তাপে তুলায় আগুন ধরার আশঙ্কা থাকে। তার ওপর গুদামটি সাধারণ টিন দিয়ে করা। এখন শোনা যাচ্ছে সেখানে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করার কারণে এত বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এখানে সংশ্লিষ্টদের গাফিলতি আছে। সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, গুদামটির মালিক এসএল স্টিল করপোরেশনের মালিক লোকমান হোসেন। তিনি গুদামটি ভাড়া দিয়েছেন ইউনিটেক্স স্পিনিং লিমিটেড নামে একটি সুতা তৈরির কারখানায় কর্তৃপক্ষের কাছে। তুলাগুলো বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে এসে তিনি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছেন, তুলা যেখানে গুদামজাত করা ছিল তার পাশেই ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করছিল। সেখানে ওয়েল্ডিংয়ের আগুনের স্ফুলিঙ্গ উড়ে এসে তুলার মধ্যে পড়ে। এতে আগুন ধরে যায়। বিষয়টি আরও বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি । এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউনিটেক্স গ্রুপের পরিচালক (স্টেইট) ফারহান আহমেদ প্রতিনিধি কে বলেন, এখনি কিছু বলতে পারছি না। আগুন নিভানোর পর আমরা মিডিয়ায় ব্রিফ করব। আপনারা আমাদের সহযোগিতা করবেন।
Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে তুলার গুদামে আগুন লেগেছে

আপডেট সময় ০২:২৩:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মার্চ ২০২৩
 ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী,বিমান বাহিনীর চারটি টিম ৯ ঘন্টা আগুন নিভাতে সহযোগীতা করেছে, এবং আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়েছে। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ছোট কুমিরা এলাকায় তুলার গুদামে লাগা আগুন নেভানোর জন্য গতকাল রাত ১২ টায় বাংলাদেশ সেনা বাহিনী,নৌ- বাহিনী,বিমান বাহিনী চারটি টিম যোগ দিয়ে আজ রবিবার সকাল আটটায় প্রত্যাহার করে নিয়েছেন,তিন বাহিনী সহ ফায়ার সার্ভিসের প্রচেষ্টায় ২৪ ঘন্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। এখন সীতাকুন্ড ফায়ার সার্ভিসের দুটি টিম কাজ করছে।বাকি সবাই চলে গেছেন। ঘটনাস্থলে পাশে থাকা প্রায় সাতটি পুকুরের পানি সব ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে । তাই আধা কিলোমিটার দূরে দুটি পুকুরে পানি এনে আগুন নেভানোর কাজ করে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের বর্তমান আটি ইউনিটের কর্মীদের পাশাপাশি সেনা- বাহিনী,নৌ- বাহিনী ও বিমান বাহিনীর চারটি টিম গত সারারাত টানা আগুন নিভানোর কাজ করে গেছেন। আগুন সংবাদ শুনে গত রাত ১১ টায় সরে জমিনে দেখতে আসেন চট্রগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বশর সহ জেলা ফায়ার সার্ভিসের উপ পরিচালক আব্দুল হামিদ,তাঁরা রাত ১২ টা প্রযন্ত ঘটনাস্হলে ছিলেন। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কুমিরা এলাকায় নেমসন কনটেইনার ডিপোর পার্শববর্তী ওই তুলার গুদামে আগুন লাগার শুরুতেই গুদামের পাশে থাকা খালের পানি দিয়ে আগুন নির্বাপণের চেষ্টা করেছিল পাঁচটি ইউনিটের ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা। এরপর ঘটনাস্থলের পাশে থাকা নেমসন কনটেইনার ডিপোর ভেতরে জলাধার থেকে পানি ছিটাতে থাকে। এই দুটি উৎসর পানি শেষ হয়ে যাওয়ার পর ফায়ার সার্ভিসকে পানির অন্য উৎস খুঁজতে হয়। পাম্ববর্তী হিঙ্গুরীপাড়ার প্রায় ছোটবড় সাতটি পুকুরের পানি এনে আগুন নিভানোর চেষ্টা করা হয়। গতকাল সারা রাত ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট সহ সেনা,নৌ ও বিমান বাহিনীর চারটি সহ মোট ১২ টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করেছে। এর মধ্যে একাধিক গাড়ি দিয়ে অন্তত আধা কিলোমিটার দূর থেকে দুটি পুকুর থেকে পানি এনে তুলার গুদামে আগুনে পানি ছিঁটিয়ে আগুন নিভানোর কাজ করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। স্থানীয় মেম্বার মোঃ রফিক প্রতিনিধি কে জানান, এসএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা লোকমানের মালিকানাধীন গুদামটি ইউনিটেক্স লিমিটেড ভাড়া নেয়। তাঁদের নিজস্ব সুতা তৈরির কারখানার জন্য সেখানে অনেক তুলা মজুত করা হয়। কুমিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোরশেদ হোসেন চৌধুরী প্রতিনিধি কে জানান, কারখানাটি এস এল স্টিলের মালিক গুদাম হিসেবে ব্যবহার করেন। তিনি এটি গুদাম হিসেবে ব্যবহার করলেও এর জন্য পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স কিংবা কোনো ধরনের অনুমতি নেননি। ইতিমধ্যে তিনি ইউনিটেক্স স্প্রীং টেক্সটাইল মিলের কাছে বাড়া দেন। এসএল স্টিল এর হিসাব কর্মকর্তা মোঃ মামুন প্রতিনিধি কে জানায়, গুদামটি বর্তমানে ইউনিট্যাক্সের কাছে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। এটি তাঁরাই তুলার গুদাম হিসেবে ব্যবহার করছেন। তাই আমাদের ট্রেড লাইসেন্স কিংবা অনুমতি নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। ফায়ার সার্ভিস চট্টগ্রামের উপপরিচালক আবদুল হালিম প্রতিনিধি কে বলেন, এমনিতে তুলা দাহ্য পদার্থ, তুলায় আগুন লাগলে মুহূর্তে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। তার ওপর পানির সংকট, পানির সংকুলান করতে তাঁরা দুর্ঘটনাস্থলের আশপাশের অন্তত আধা কিলোমিটার দূরে থাকা দুটি পুকুর থেকে পানি আনছেন। পর্যাপ্ত পানি না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে দীর্ঘ সময় লাগছে। এখন আগুনের তীব্রতা আগের থেকে অনেক কমেছে,তুলাগুলো গাইড বাধা তাই আগুন নিভতে সময় লাগছে। কুমিরা ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা সুলতান মাহমুদ বলেন, খালে অল্প পরিমাণ পানি ছিল। তাঁরা পানির পাম্প লাগানোর কিছুক্ষণের মধ্যে পানি কমে যায়। পরে তাঁরা একাধিক স্থানে পাম্প নিয়ে গিয়ে পানি ছিটিয়েছেন। তাতে কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়েন তাঁরা। একইসাথে গ্রামের অনেক পুকুরেও পাইপ লাগানো হয় ৷ বর্তমানে দুটি উৎস থেকে আগুন নেভাতে পানির যোগান দেয়া হচ্ছে। তবে এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি। সকাল ১১ টা এই রিপোর্ট লেখা প্রযন্ত আগুন বর্তমানে সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রনে,এখন গাইড গুলো সরিয়ে ভিতরে পানি দেয়া হচ্ছে। সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ বলেন, এমনিতেই অতিরিক্ত তাপে তুলায় আগুন ধরার আশঙ্কা থাকে। তার ওপর গুদামটি সাধারণ টিন দিয়ে করা। এখন শোনা যাচ্ছে সেখানে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করার কারণে এত বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এখানে সংশ্লিষ্টদের গাফিলতি আছে। সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, গুদামটির মালিক এসএল স্টিল করপোরেশনের মালিক লোকমান হোসেন। তিনি গুদামটি ভাড়া দিয়েছেন ইউনিটেক্স স্পিনিং লিমিটেড নামে একটি সুতা তৈরির কারখানায় কর্তৃপক্ষের কাছে। তুলাগুলো বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে এসে তিনি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছেন, তুলা যেখানে গুদামজাত করা ছিল তার পাশেই ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করছিল। সেখানে ওয়েল্ডিংয়ের আগুনের স্ফুলিঙ্গ উড়ে এসে তুলার মধ্যে পড়ে। এতে আগুন ধরে যায়। বিষয়টি আরও বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি । এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউনিটেক্স গ্রুপের পরিচালক (স্টেইট) ফারহান আহমেদ প্রতিনিধি কে বলেন, এখনি কিছু বলতে পারছি না। আগুন নিভানোর পর আমরা মিডিয়ায় ব্রিফ করব। আপনারা আমাদের সহযোগিতা করবেন।