ঢাকা ০৪:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার নেতাকর্মীদের ত্যাগ স্বীকার করে কাজ করার শপথ করালেন, আমিনুল হক দৌলতের কান্দিতে অন্যরকম এক বিদায় সংবর্ধনা পেল শিক্ষক সেলিনা আক্তার চিন্ময়ের গ্রেফতার ও সাইফুল হত্যাকাণ্ড নিয়ে যত অপতথ্য ছড়িয়েছে বাংলাদেশকে ২২৬৫ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে জার্মানি দুদকের মামলায় অব্যাহতি পেলেন জামায়াত সেক্রেটারি কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে মেয়াদ উত্তীর্ণ কীটনাশক বীজ রাখার দায়ে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমান গুজবে কান দিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি না করার আহবান জাবিতে ছাত্রদলের দুগ্রুপে উত্তেজনা, বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার পরকীয়ার জেরে স্বামী খুন, স্ত্রী প্রেমিকসহ ৩ জনের ফাঁসি

যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ

যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পপতি ও বিনিয়োগকারীদের আরও গুরুত্ব সহকারে বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

নিউইয়র্ক স্থানীয় সময় শুক্রবার হারভার্ড ক্লাবে বিজনেস কাউন্সিল ফর ইন্টারন্যাশনাল আন্ডারস্টান্ডিং-এর (বিসিআইইউ) সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ শীর্ষক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানান মন্ত্রী।

বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দারিদ্র্য বিমোচন, তথ্যপ্রযুক্তি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং সড়ক ও যোগাযোগ অবকাঠামোর ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন।

মোমেন বলেন, বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের অন্যতম ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানিকে আরও বহুমুখী ও প্রসারিত করার ওপর জোর গুরুত্বারোপ করেন।

সাম্প্রতিক সময়ে মেট্রোরেল উদ্বোধনসহ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতার উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

সরকার পরিকল্পিত বিকাশমান বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসমূহ ও হাই-টেক পার্ক নির্মাণ ও এর প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধাসমূহের বর্ণনা দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পপতি ও বিনিয়োগকারীদের আরও গুরুত্ব সহকারে বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের আমন্ত্রণ জানান। এক্ষেত্রে তিনি অন্যান্যের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ শিল্প, তথ্য-প্রযুক্তি, ইলেকট্রিক ভেহিকল, কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং স্বাস্থ্য খাত সমূহের কথা বিশেষভাবে চিহ্নিত করেন।

উপস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সফলতা ও অর্জনের ভূয়সী প্রশংসা করেন। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ সম্পর্ককে ত্বরান্বিত করতে তারা সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভোলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ

আপডেট সময় ০২:২৫:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পপতি ও বিনিয়োগকারীদের আরও গুরুত্ব সহকারে বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

নিউইয়র্ক স্থানীয় সময় শুক্রবার হারভার্ড ক্লাবে বিজনেস কাউন্সিল ফর ইন্টারন্যাশনাল আন্ডারস্টান্ডিং-এর (বিসিআইইউ) সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ শীর্ষক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানান মন্ত্রী।

বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দারিদ্র্য বিমোচন, তথ্যপ্রযুক্তি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং সড়ক ও যোগাযোগ অবকাঠামোর ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভূতপূর্ব অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন।

মোমেন বলেন, বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের অন্যতম ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানিকে আরও বহুমুখী ও প্রসারিত করার ওপর জোর গুরুত্বারোপ করেন।

সাম্প্রতিক সময়ে মেট্রোরেল উদ্বোধনসহ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতার উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

সরকার পরিকল্পিত বিকাশমান বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসমূহ ও হাই-টেক পার্ক নির্মাণ ও এর প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধাসমূহের বর্ণনা দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পপতি ও বিনিয়োগকারীদের আরও গুরুত্ব সহকারে বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের আমন্ত্রণ জানান। এক্ষেত্রে তিনি অন্যান্যের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ শিল্প, তথ্য-প্রযুক্তি, ইলেকট্রিক ভেহিকল, কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং স্বাস্থ্য খাত সমূহের কথা বিশেষভাবে চিহ্নিত করেন।

উপস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সফলতা ও অর্জনের ভূয়সী প্রশংসা করেন। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ সম্পর্ককে ত্বরান্বিত করতে তারা সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।