ঢাকা ০৭:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দুর্নীতিকে কোনো অবস্থাতেই সহ্য করা হবে না – বিজিবিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সমাজকল্যাণমন্ত্রীর আশীর্বাদে মিজানের সম্পদের পাহাড় জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা চট্টগ্রাম মহানগরী কমিটির উদ্দেগে ২৮ শে ডিসেম্বর মহা সন্মেলনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্টিত চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ডে বিস্ফোরণ, আহত ১২ বেলাবতে তারেক রহমানের ১৭তম কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে শীর্ষক আলোচনা দীর্ঘ সাত বছর পর আজ ৭ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরে আসেন ডুবাই প্রবাসী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নূরনবী ভুইয়া ক্রেস্ট কেলেঙ্কারির বাবুলের ১ সপ্তাহে তিন পদোন্নতি গোয়াইনঘাটে ৯০ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ: ধরা যায়নি কাউকে গৃহযুদ্ধে জর্জরিত মিয়ানমারের ভবিষ্যৎ নিয়ে চীন-মার্কিন দ্বন্দ্ব মহাসড়কে ঘুস আদায়, ১১ ট্রাফিক গ্রেফতার

নামাজে কেরাত ভুল হলে করণীয়

নামাজে কেরাত পড়া ফরজ। কোরআন শরিফ থেকে ন্যূনতম ছোট এক আয়াত পরিমাণ হলেও পড়তে হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, অতএব তোমরা কুরআন থেকে যতটুকু সহজ ততটুকু পড়। (সুরা মুজ্জাম্মিল, আয়াত ২০)

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে জোহর ও আসরের নামাজে কিরাত আস্তে পড়তে হয়। আর মাগরিব, এশা এবং ফজরের নামাজে কিরাত জোরে বা উচ্চস্বরে পড়া হয়। এটা শরিয়ত কর্তৃক আল্লাহর আদেশ। আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর আমল দ্বারা প্রমাণিত।

আলেমরা আরও বলেন, কোনও আয়াতে শুধুমাত্র একটি হরফ ছেড়ে দেওয়ার দ্বারা কিংবা কোন শব্দ ছেড়ে দেওয়ার দ্বারা নামাজ ভাঙ্গে না। তবে  ওই শব্দ ছাড়ার দ্বারা তার অর্থ পরিবর্তন হয়, তখন নামাজ ভেঙে যাবে।

তাই আলেমদের মতে, যথাসম্ভব চেষ্টা করতে হবে কোনও না কোনভাবে যেন আয়াতের অর্থ সঠিক ধরা যায়। যদি কোনভাবে আয়াতের অর্থ সঠিক হয়, তাহলে নামাজ ভাঙবেনা। আর অর্থ পরিবর্তন হয়ে গেলে ভেঙে যাবে।

Tag :

One thought on “নামাজে কেরাত ভুল হলে করণীয়

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দুর্নীতিকে কোনো অবস্থাতেই সহ্য করা হবে না – বিজিবিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নামাজে কেরাত ভুল হলে করণীয়

আপডেট সময় ০১:০৩:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২২

নামাজে কেরাত পড়া ফরজ। কোরআন শরিফ থেকে ন্যূনতম ছোট এক আয়াত পরিমাণ হলেও পড়তে হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, অতএব তোমরা কুরআন থেকে যতটুকু সহজ ততটুকু পড়। (সুরা মুজ্জাম্মিল, আয়াত ২০)

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে জোহর ও আসরের নামাজে কিরাত আস্তে পড়তে হয়। আর মাগরিব, এশা এবং ফজরের নামাজে কিরাত জোরে বা উচ্চস্বরে পড়া হয়। এটা শরিয়ত কর্তৃক আল্লাহর আদেশ। আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর আমল দ্বারা প্রমাণিত।

আলেমরা আরও বলেন, কোনও আয়াতে শুধুমাত্র একটি হরফ ছেড়ে দেওয়ার দ্বারা কিংবা কোন শব্দ ছেড়ে দেওয়ার দ্বারা নামাজ ভাঙ্গে না। তবে  ওই শব্দ ছাড়ার দ্বারা তার অর্থ পরিবর্তন হয়, তখন নামাজ ভেঙে যাবে।

তাই আলেমদের মতে, যথাসম্ভব চেষ্টা করতে হবে কোনও না কোনভাবে যেন আয়াতের অর্থ সঠিক ধরা যায়। যদি কোনভাবে আয়াতের অর্থ সঠিক হয়, তাহলে নামাজ ভাঙবেনা। আর অর্থ পরিবর্তন হয়ে গেলে ভেঙে যাবে।