ঢাকা ০৯:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আমন ধান কাটার পর আলু চাষে লাভের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আত্রাইয়ের কৃষকেরা কুমিল্লায় যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত উচ্চ আদালতের রায় দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি বেজমেন্ট ব্যবসায়ীদের ভোলার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরীফ মোহাম্মদ সানাউল হকের বিদায় সংবর্ধনা যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক অপসারণ দাবি জ্বালানি তেলের দাম নিয়ে সুখবর জেলা প্রশাসককে গাছের চারা উপহার দিলেন ইউএনও টঙ্গীতে সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরনের ফাঁসীর দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল। মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের নামে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ মমিন মুজিবুল হকের বিরুদ্ধে লেক ভিউ আবাসিক হোটেলের নামে চলছে নারী জুয়া ও মাদক ব্যবসা

নামাজে কেরাত ভুল হলে করণীয়

নামাজে কেরাত পড়া ফরজ। কোরআন শরিফ থেকে ন্যূনতম ছোট এক আয়াত পরিমাণ হলেও পড়তে হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, অতএব তোমরা কুরআন থেকে যতটুকু সহজ ততটুকু পড়। (সুরা মুজ্জাম্মিল, আয়াত ২০)

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে জোহর ও আসরের নামাজে কিরাত আস্তে পড়তে হয়। আর মাগরিব, এশা এবং ফজরের নামাজে কিরাত জোরে বা উচ্চস্বরে পড়া হয়। এটা শরিয়ত কর্তৃক আল্লাহর আদেশ। আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর আমল দ্বারা প্রমাণিত।

আলেমরা আরও বলেন, কোনও আয়াতে শুধুমাত্র একটি হরফ ছেড়ে দেওয়ার দ্বারা কিংবা কোন শব্দ ছেড়ে দেওয়ার দ্বারা নামাজ ভাঙ্গে না। তবে  ওই শব্দ ছাড়ার দ্বারা তার অর্থ পরিবর্তন হয়, তখন নামাজ ভেঙে যাবে।

তাই আলেমদের মতে, যথাসম্ভব চেষ্টা করতে হবে কোনও না কোনভাবে যেন আয়াতের অর্থ সঠিক ধরা যায়। যদি কোনভাবে আয়াতের অর্থ সঠিক হয়, তাহলে নামাজ ভাঙবেনা। আর অর্থ পরিবর্তন হয়ে গেলে ভেঙে যাবে।

Tag :

One thought on “নামাজে কেরাত ভুল হলে করণীয়

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আমন ধান কাটার পর আলু চাষে লাভের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আত্রাইয়ের কৃষকেরা

নামাজে কেরাত ভুল হলে করণীয়

আপডেট সময় ০১:০৩:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২২

নামাজে কেরাত পড়া ফরজ। কোরআন শরিফ থেকে ন্যূনতম ছোট এক আয়াত পরিমাণ হলেও পড়তে হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, অতএব তোমরা কুরআন থেকে যতটুকু সহজ ততটুকু পড়। (সুরা মুজ্জাম্মিল, আয়াত ২০)

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে জোহর ও আসরের নামাজে কিরাত আস্তে পড়তে হয়। আর মাগরিব, এশা এবং ফজরের নামাজে কিরাত জোরে বা উচ্চস্বরে পড়া হয়। এটা শরিয়ত কর্তৃক আল্লাহর আদেশ। আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর আমল দ্বারা প্রমাণিত।

আলেমরা আরও বলেন, কোনও আয়াতে শুধুমাত্র একটি হরফ ছেড়ে দেওয়ার দ্বারা কিংবা কোন শব্দ ছেড়ে দেওয়ার দ্বারা নামাজ ভাঙ্গে না। তবে  ওই শব্দ ছাড়ার দ্বারা তার অর্থ পরিবর্তন হয়, তখন নামাজ ভেঙে যাবে।

তাই আলেমদের মতে, যথাসম্ভব চেষ্টা করতে হবে কোনও না কোনভাবে যেন আয়াতের অর্থ সঠিক ধরা যায়। যদি কোনভাবে আয়াতের অর্থ সঠিক হয়, তাহলে নামাজ ভাঙবেনা। আর অর্থ পরিবর্তন হয়ে গেলে ভেঙে যাবে।