টুইট বার্তায় দেখা গেছে, ব্যাংকটির বিভিন্ন কর্মকর্তার ছবি, তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) প্রকাশ করা হয়েছে।
দেশের ব্যাংক খাতের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তারা বলছেন, নানা সময়ে হ্যাকাররা এসব তথ্য প্রকাশ করে বিক্রির চেষ্টা করে। তারা অনেক সময় বড় অঙ্কের অর্থ দাবি করে।
এ নিয়ে জানতে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হাবিব হাসনাতের সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। ব্যাংকটির জনসংযোগ কর্মকর্তার মাধ্যমে বক্তব্য চাওয়া হলেও জবাব মেলেনি।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক চট্টগ্রামভিত্তিক একটি শিল্পগোষ্ঠীর মালিকানাধীন সাত ব্যাংকের একটি। প্রবাসীদের উদ্যোগে গঠিত এ ব্যাংককে ২০১৩ সালে অনুমোদন দেওয়া হয় এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক নামে। তখন ব্যাংকটির এমডি ছিলেন বহুল আলোচিত প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদার।
প্রথম দিনেই টাকা ধার নিল ৫ ইসলামি ব্যাংক
পিকে হালদারকে নিয়ে আলোচনা শুরু হলে ব্যাংকটি নাম পাল্টায় এবং প্রচলিত ধারা থেকে ইসলামি ধারার ব্যাংকে রূপান্তরিত হয়। ব্যাংকটির সব পরিচালক ওই শিল্পগোষ্ঠীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি।
ইসলামী ব্যাংকের ঋণের অনিয়ম আলোচনায় আসার পর গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকও তারল্যসংকটে পড়ে। তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ধার করে।
গত মাসেই ব্যাংকটি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়।আইপিওতে ব্যাংকটি ১০ টাকা মূল্যের ৪২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে ৪২৫ কোটি তোলে।ব্যাংকটির প্রতিটি শেয়ারের দাম কমে এখন ৯ টাকায় আটকে আছে।