ঢাকা ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল পটুয়াখালীতে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিশাল জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত শহীদ জিয়া স্মৃতি পদক পেলেন জাতীয়তাবাদী বিএনপির রাজশাহী জেলার সদস্য সচিব গণতন্ত্রের স্বার্থেই নির্বাচন জরুরি : যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না তাঁতীলীগের সভাপতি ইকবালের যত কান্ড, জনমনে প্রশ্ন কে এই ইকবাল? সিএমপির পাহাড়তলী থানার মাদক বিরোধী অভিযানে ভুয়া সাংবাদিক ফারুক মাদকসহ গ্রেফতার অন্তর্বতী সরকারের ১শ দিন পার হলেও সচিবালয় সহ বিভিন্ন দপ্তরের এখনও আওয়ামী লীগের দোসরা বহাল পূর্বাচলে দুর্নীতির রাজত্ব গড়েছেন নায়েব আলী শরীফ ডঃ মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজ নবীনবরণ উৎসব ২০২৪ পালিত। মুগদায় ১০ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

পরিবেশবান্ধব ও সৃষ্টিশীল উদ্যোক্তাদের সম্মাননা

পুরোদমে চলছে বিজিএমইএ’র ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ সপ্তাহ। বাংলাদেশে তৈরি টেক্সটাইল-এর সপ্তাহব্যাপী এ উদযাপনের সাফল্যে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সাসটেইনেবিলিটি লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড (এসএলএ)। বিজিএমইএ এবং জার্মান উন্নয়ন সংস্থা (জিআইজেড) জিএমবিএইচ যৌথভাবে এই পুরস্কারের আয়োজন করেছে।  

অনুষ্ঠানে দেশের সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের প্রতিনিধিদের পাশাপাশি, কারখানা এবং ব্র্যান্ড প্রতিনিধি, বিভিন্ন সংস্থা ও সংঘ এবং একাডেমিক ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে। অনুষ্ঠানে ১৮টি বিভাগে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার দেওয়া হয়। সামাজিক এবং পরিবেশগত স্থায়িত্ব, পাশাপাশি বাংলাদেশের টেক্সটাইল সেক্টরে উদ্ভাবনী অনুশীলন ও কর্মকাণ্ডের জন্য পোশাক খাতের এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্মানিত করা হয়।

পুরস্কারগুলো তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। সামাজিক প্রতিপালন, পরিবেশগত উৎকর্ষতা, এবং উদ্ভাবনী শ্রেষ্ঠত্ব-এই তিনটি শ্রেণির অধীনে নয়টি উপ-বিভাগে পুরস্কারগুলো দেওয়া হয়।

‘সোশ্যাল কমপ্লায়েন্স’ বা সামাজিক প্রতিপালন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের মধ্যে রয়েছে- কর্মক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়নে শ্রেষ্ঠত্ব, কারখানার আশেপাশে সামাজিক উদ্যোগ এবং সামাজিক শৃঙ্খলা। কারখানাগুলো ‘পরিবেশগত উৎকর্ষতা’ ক্যাটাগরিতে এর পানির ব্যবহার, টেক্সটাইল বর্জ্য পদার্থের পুনর্ব্যবহার বা সামগ্রিক পরিবেশগত বিন্যাসে নেতৃত্ব দেওয়াকে প্রাধান্য দিয়েছে। এছাড়া উদ্ভাবনী তথা নতুন নতুন ব্যবহারের দিকে যেসব ফ্যাক্টরি প্রাধান্য দিয়েছে তাদেরও পুরস্কৃত করা হয়েছে। অন্যান্য বিভাগগুলোর মধ্যে ব্যবসার সৃষ্টিশীল উন্নয়ন, কর্মীদের কল্যাণ এবং ভবিষ্যতের সুরক্ষা বিষয়গুলো আলোচনায় এসেছে ও উল্লেখ করে ক্যাটাগরাইজ করা হয়েছে।

সামাজিক প্রতিপালন বা সোশ্যাল স্ট্যান্ডার্ডস এর মধ্যে সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য কারখানা সেটআপ ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয় ভিন্টেজ ডেনিম স্টুডিও লিমিটেড এবং রানার আপ হয়েছে ইকোটেক্স লিমিটেড। কর্মক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে অনন্ত গার্মেন্টস লিমিটেড, রানার আপ হয়েছে প্যাসিফিক জিন্স লিমিটেড। সেরা সামাজিক উদ্যোগ ‘নেবারহুড অব আ ফ্যাক্টরি’- ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে এপিলিয়ন নিটওয়ার লিমিটেড ও রানার আপ হয় ফ্ল্যামিংগো ফ্যাশনস লিমিটেড।

পরিবেশগত উৎকর্ষতা বা এনভায়রনমেন্টাল এক্সিলেন্স এর মধ্যে সেরা পরিবেশবান্ধব ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড এবং রানার আপ হয়েছে জাবের অ্যান্ড জুবায়ের ফেব্রিক্স লিমিটেড। কম পানি ব্যবহার  ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে কালার সিটি লিমিটেড এবং রানার আপ হয়েছে ইউনিভার্সাল জিন্স লিমিটেড। টেক্সটাইল বর্জ্য পদার্থের পুনর্ব্যবহার ক্যাটাগরিতে সম্মিলিতভাবে বিজয়ী হয়েছে ম্যাটিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও সিমকো স্পিনিং অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড। এতে রানার আপ হয়েছে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড।

সর্বশেষ উদ্ভাবনী শ্রেষ্ঠত্ব বা ইনোভেশন এক্সিলেন্স-এ ব্যবসায়িক দিক থেকে সেরা উদ্ভাবনী ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড ও রানার আপ হয়েছে জে এম ফেব্রিক্স লিমিটেড। সেরা ভবিষ্যৎ বিষয়ক উদ্ভাবনী ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে বেক্সিমকো রিকভার এবং রানার আপ হয়েছে জিন্নাত ফ্যাশনস লিমিটেড। সেরা কর্মী কল্যাণ উদ্ভাবনী ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে স্কোয়ার ফ্যাশনস লিমিটেড এবং রানার আপ হয়েছে এসকিউ সেলসিয়াস লিমিটেড।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

বিজিএমইএ এর সভাপতি ফারুক হাসান তার বক্তব্যে বলেন, কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা এবং আরএমজি শিল্পে টেকসইয়ের ক্ষেত্রে নেতৃত্বের ভূমিকার জন্য বাংলাদেশ এখন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। আমরা বাংলাদেশের আরএমজি শিল্পে টেকসই বাড়াতে এবং এই খাতটিকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য সম্ভাব্য সব ধরনের প্রচেষ্টা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি বিশ্বাস করি যে সাসটেইনেবিলিটি লিডারশিপ (টিএসএল) অ্যাওয়ার্ড পরিবেশগত, সামাজিক এবং উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পোশাক কারখানার সর্বোত্তম অনুশীলনকে স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি এই ব্যাপারে অগ্রসর হতে অনুপ্রাণিত করবে এবং বিশ্ববাজারে মেড ইন বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে আধুনিক, সবুজ ও নিরাপদ হিসেবে শক্তিশালী করবে।

জিআইজেড টেক্সটাইল ক্লাস্টারের প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. মাইকেল ক্লদ, টেক্সটাইল সেক্টরের স্টেকহোল্ডারদের যৌথ সাফল্যের জন্য সাধুবাদ জানান এবং বাংলাদেশে টেকসই অনুশীলন প্রতিষ্ঠার জন্য জার্মান উন্নয়ন সহযোগিতার প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘জার্মানি, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ)-এ বাংলাদেশের তৈরি টেক্সটাইল আমদানিকারক দেশ হিসেবে ১ নম্বরে রয়েছে।আমাদের অংশীদারদের পাশাপাশি ফ্যাক্টরিগুলোর সঙ্গে আমরা এ পথ চলমান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল

পরিবেশবান্ধব ও সৃষ্টিশীল উদ্যোক্তাদের সম্মাননা

আপডেট সময় ১১:৩১:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ নভেম্বর ২০২২

পুরোদমে চলছে বিজিএমইএ’র ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ সপ্তাহ। বাংলাদেশে তৈরি টেক্সটাইল-এর সপ্তাহব্যাপী এ উদযাপনের সাফল্যে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সাসটেইনেবিলিটি লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড (এসএলএ)। বিজিএমইএ এবং জার্মান উন্নয়ন সংস্থা (জিআইজেড) জিএমবিএইচ যৌথভাবে এই পুরস্কারের আয়োজন করেছে।  

অনুষ্ঠানে দেশের সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের প্রতিনিধিদের পাশাপাশি, কারখানা এবং ব্র্যান্ড প্রতিনিধি, বিভিন্ন সংস্থা ও সংঘ এবং একাডেমিক ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে। অনুষ্ঠানে ১৮টি বিভাগে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার দেওয়া হয়। সামাজিক এবং পরিবেশগত স্থায়িত্ব, পাশাপাশি বাংলাদেশের টেক্সটাইল সেক্টরে উদ্ভাবনী অনুশীলন ও কর্মকাণ্ডের জন্য পোশাক খাতের এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্মানিত করা হয়।

পুরস্কারগুলো তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। সামাজিক প্রতিপালন, পরিবেশগত উৎকর্ষতা, এবং উদ্ভাবনী শ্রেষ্ঠত্ব-এই তিনটি শ্রেণির অধীনে নয়টি উপ-বিভাগে পুরস্কারগুলো দেওয়া হয়।

‘সোশ্যাল কমপ্লায়েন্স’ বা সামাজিক প্রতিপালন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের মধ্যে রয়েছে- কর্মক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়নে শ্রেষ্ঠত্ব, কারখানার আশেপাশে সামাজিক উদ্যোগ এবং সামাজিক শৃঙ্খলা। কারখানাগুলো ‘পরিবেশগত উৎকর্ষতা’ ক্যাটাগরিতে এর পানির ব্যবহার, টেক্সটাইল বর্জ্য পদার্থের পুনর্ব্যবহার বা সামগ্রিক পরিবেশগত বিন্যাসে নেতৃত্ব দেওয়াকে প্রাধান্য দিয়েছে। এছাড়া উদ্ভাবনী তথা নতুন নতুন ব্যবহারের দিকে যেসব ফ্যাক্টরি প্রাধান্য দিয়েছে তাদেরও পুরস্কৃত করা হয়েছে। অন্যান্য বিভাগগুলোর মধ্যে ব্যবসার সৃষ্টিশীল উন্নয়ন, কর্মীদের কল্যাণ এবং ভবিষ্যতের সুরক্ষা বিষয়গুলো আলোচনায় এসেছে ও উল্লেখ করে ক্যাটাগরাইজ করা হয়েছে।

সামাজিক প্রতিপালন বা সোশ্যাল স্ট্যান্ডার্ডস এর মধ্যে সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য কারখানা সেটআপ ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয় ভিন্টেজ ডেনিম স্টুডিও লিমিটেড এবং রানার আপ হয়েছে ইকোটেক্স লিমিটেড। কর্মক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে অনন্ত গার্মেন্টস লিমিটেড, রানার আপ হয়েছে প্যাসিফিক জিন্স লিমিটেড। সেরা সামাজিক উদ্যোগ ‘নেবারহুড অব আ ফ্যাক্টরি’- ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে এপিলিয়ন নিটওয়ার লিমিটেড ও রানার আপ হয় ফ্ল্যামিংগো ফ্যাশনস লিমিটেড।

পরিবেশগত উৎকর্ষতা বা এনভায়রনমেন্টাল এক্সিলেন্স এর মধ্যে সেরা পরিবেশবান্ধব ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড এবং রানার আপ হয়েছে জাবের অ্যান্ড জুবায়ের ফেব্রিক্স লিমিটেড। কম পানি ব্যবহার  ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে কালার সিটি লিমিটেড এবং রানার আপ হয়েছে ইউনিভার্সাল জিন্স লিমিটেড। টেক্সটাইল বর্জ্য পদার্থের পুনর্ব্যবহার ক্যাটাগরিতে সম্মিলিতভাবে বিজয়ী হয়েছে ম্যাটিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও সিমকো স্পিনিং অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড। এতে রানার আপ হয়েছে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড।

সর্বশেষ উদ্ভাবনী শ্রেষ্ঠত্ব বা ইনোভেশন এক্সিলেন্স-এ ব্যবসায়িক দিক থেকে সেরা উদ্ভাবনী ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড ও রানার আপ হয়েছে জে এম ফেব্রিক্স লিমিটেড। সেরা ভবিষ্যৎ বিষয়ক উদ্ভাবনী ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে বেক্সিমকো রিকভার এবং রানার আপ হয়েছে জিন্নাত ফ্যাশনস লিমিটেড। সেরা কর্মী কল্যাণ উদ্ভাবনী ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছে স্কোয়ার ফ্যাশনস লিমিটেড এবং রানার আপ হয়েছে এসকিউ সেলসিয়াস লিমিটেড।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

বিজিএমইএ এর সভাপতি ফারুক হাসান তার বক্তব্যে বলেন, কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা এবং আরএমজি শিল্পে টেকসইয়ের ক্ষেত্রে নেতৃত্বের ভূমিকার জন্য বাংলাদেশ এখন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। আমরা বাংলাদেশের আরএমজি শিল্পে টেকসই বাড়াতে এবং এই খাতটিকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য সম্ভাব্য সব ধরনের প্রচেষ্টা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি বিশ্বাস করি যে সাসটেইনেবিলিটি লিডারশিপ (টিএসএল) অ্যাওয়ার্ড পরিবেশগত, সামাজিক এবং উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পোশাক কারখানার সর্বোত্তম অনুশীলনকে স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি এই ব্যাপারে অগ্রসর হতে অনুপ্রাণিত করবে এবং বিশ্ববাজারে মেড ইন বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে আধুনিক, সবুজ ও নিরাপদ হিসেবে শক্তিশালী করবে।

জিআইজেড টেক্সটাইল ক্লাস্টারের প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. মাইকেল ক্লদ, টেক্সটাইল সেক্টরের স্টেকহোল্ডারদের যৌথ সাফল্যের জন্য সাধুবাদ জানান এবং বাংলাদেশে টেকসই অনুশীলন প্রতিষ্ঠার জন্য জার্মান উন্নয়ন সহযোগিতার প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘জার্মানি, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ)-এ বাংলাদেশের তৈরি টেক্সটাইল আমদানিকারক দেশ হিসেবে ১ নম্বরে রয়েছে।আমাদের অংশীদারদের পাশাপাশি ফ্যাক্টরিগুলোর সঙ্গে আমরা এ পথ চলমান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।