উদযাপন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ সোসাইটি অফ নিউরোসার্জনস বি এস এন এস দিনব্যাপী সচেতনতামূলক র্যালি এবং নিউসেসার্জনদের জন্য প্রশিক্ষণমূলক লাইভ সার্জারী ওয়ার্কশপ আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানসমূহ ন্যাশনাল অফ নিউরোসায়েন্সে (নিনস্) এ আয়োজিত হয়। এ সময় জনসচেতনতামূলক র্যালি শুরু হয় নিউরোসায়েন্স ইন্সটিটিউট প্রাঙ্গন হতে, বাংলাদেশ বেতার ভবনের সামনে প্রদক্ষিন করে পুনরায় মেইন গেটে এসে শেষ হয়।
নিউরোসায়েন্স ইন্সটিটিউটের তৃতীয় তলায় কনফারেন্স রুমে অতিথিগণ আসন গ্রহণ করেন এবং বাংলাদেশে মেরুদন্ড সার্জারীর ইতিহাস, বর্তমান অধুিনিক সার্জারীর অবস্থা, উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রাপ্যতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে অতিথিগণ দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত ছিলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যপক ডাঃ নাজমুল থোমন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নিউরোসাইন্স ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক দীন মুহাম্মদ, উপ-পরিচালক অধ্যাপক বদরুল আলম, নিউরোসাইন্স ইন্সটিটিউটের নিউরোসার্জারী বিভাসের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক জয়নুল ইসলাম, বিশিষ্ট প্রবীন নিউরোসার্জন অধ্যাপক আফজাল হোসেন, অধ্যাপক আবুল খায়ের, অধ্যাপক মঈনুল হক সরকার, বাংলাদেশ সোসাইটি অফ নিউরোসার্জনস কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মওদুদুল হক, যুগ্ম আহ্বায়ক সহযোগী অধ্যাপক শামসুল আলম, ডাঃ মুহাম্মদ শাহরিয়ার কবীর সদস্য, বাংলাদেশ সোসাইটি অফ নিউরোসার্জনস আহবায়ক কমিটি সহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এন্ডোসকপিক স্পাইন সার্জারী বিষয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন লাইভ সার্জারী ওয়ার্কশপের ফ্যাকাল্টি সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মোঃ নুরুজ্জামান খান। লাইভ সার্জারী প্রোগ্রামের ফ্যাকাল্টি, বাংলাদেশ সোসাইটি অফ নিউরোসার্জনসের সদস্য সচিব সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মোঃ নুরুজ্জামান খান এন্ডোসকপির মাধ্যামে, মিনিমাল ইনভেসিব্য অর্থাৎ শরীরে কত বড় কাঁটাছেড়া না করে মেরুদন্ডে সার্জারীর ব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা দেন ও এর প্রয়োজনীয়তা, বাংলাদেশে এই অধুিনিক অপারেশনের প্রাপ্যতা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করেন। মেরুদন্তের আঘাত, অর্থাৎ স্পাইন ইনজুরির এক সামাজিক প্রভাব ও চিকিৎসা ব্যবস্থাঃ প্রাপ্যতা, দেশে আধুনিক স্পাইন সার্জারীর বস্থাপনা ও উন্নত প্রশিক্ষনের প্রয়োশীয়তা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়।