ঢাকা ১২:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

গাজীপুর সিটি নির্বাচন : ভোটের আগের দিন প্রার্থিতা বাতিল

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র, সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শেষ হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ইভিএমে একটানা ভোটগ্রহণ চলবে।

এদিকে, ভোটগ্রহণের আগের দিন সিটি করপোরেশনের ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আজিজুর রহমানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার ইসি সচিব জাহাংগীর আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।
জানা যায়, ভোটারদের ভয়ভীতি দেখিয়ে বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আজিজুর রহমানকে শোকজ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

গতকাল মঙ্গলবার ইসির সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আশাদুল হক স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে কাউন্সিলর প্রার্থীকে শোকজ করার কথা জানানো হয়। তাকে আজ বুধবার সশরীরে এসে নির্বাচন কমিশনে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়। ইসি তার বক্তব্য শুনে তার ক্ষমার আবেদন নাকচ করে প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইমরান খানের কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে বড় অভিযান চালানোর শঙ্কা

গাজীপুর সিটি নির্বাচন : ভোটের আগের দিন প্রার্থিতা বাতিল

আপডেট সময় ০৬:১৭:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ মে ২০২৩

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র, সাধারণ ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা শেষ হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ইভিএমে একটানা ভোটগ্রহণ চলবে।

এদিকে, ভোটগ্রহণের আগের দিন সিটি করপোরেশনের ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আজিজুর রহমানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার ইসি সচিব জাহাংগীর আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।
জানা যায়, ভোটারদের ভয়ভীতি দেখিয়ে বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আজিজুর রহমানকে শোকজ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

গতকাল মঙ্গলবার ইসির সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আশাদুল হক স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে কাউন্সিলর প্রার্থীকে শোকজ করার কথা জানানো হয়। তাকে আজ বুধবার সশরীরে এসে নির্বাচন কমিশনে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়। ইসি তার বক্তব্য শুনে তার ক্ষমার আবেদন নাকচ করে প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।