গত ৩ তারিখ মঙ্গলবার তথ্য প্রতিদিন ডটকম নামক একটি অনলাইন পেইজে ”ভালুকা থানার ওসি চল্লিশ হাজার টাকার বিনিময়ে কিশোর কিশোরীকে ছেড়ে দিল” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন উদ্ধারকৃত কিশোরীর মা রোজিনা আক্তার।
তিনি বলেন প্রকাশিত সংবাদের শেষাংশে আমার যে বক্তব্য টা উল্লেখ করা হয়েছে যে আমি প্রতিবেদক কে বলেছি ওসি উভয় পরিবারের পক্ষ থেকে ৪০ হাজার টাকা নিয়েছে সেটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। মূলত ঘটনা হচ্ছে আমার মেয়েকে ফুঁসলিয়ে প্রলোভন দেখিয়ে আনারুল নামের এক ছেলে ভরাডোবা কালা মিয়ার বাড়িতে গিয়ে উঠে। পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ছেলে মেয়ে দু’জনকে থানায় নিয়ে আসে এবং উভয় পরিবারকে খবর দিলে আমরা থানায় আসি।
ছেলে মেয়ে অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় উভয় পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন। এখানে কোন টাকা-পয়সা নেয়নি থানা কর্তৃপক্ষ। বরং এস আই রোবেল সহ থানা পুলিশ আমার উপকার করেছে আমার মেয়েকে উদ্ধার করে নিয়ে এসে আমার কাছে ফেরত দিয়েছেন। নয়তো আমার মেয়ের যেকোন ধরনের ক্ষতি হতে পারতো। আমি ভালুকা মডেল থানা পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
কোন একটা মহল ষড়যন্ত্র করে অন্য কাউকে দিয়ে ফেইক বক্তব্য রেকর্ড করে আমার নাম দিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করেছে। আমি থানায় এসে মেয়েকে নিয়ে আসছি কিন্তু আমি তো ওসি সাহেবকে দেখিওনি ওনাকে চিনিনা তাহলে টাকা দেওয়ার প্রশ্ন আসছে কিভাবে? ভালুকা মডেল থানার এস আই কাজল বলেন একটা কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র করে ভালুকা থানার অফিসার ইনচার্জ এর দীর্ঘদিনের সুনাম ক্ষুন্ন করার লক্ষে এ ধরনের মিথ্যা সংবাদ করিয়েছে যার কোন ভিত্তি নেই।