ঢাকা ০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আমন ধান কাটার পর আলু চাষে লাভের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আত্রাইয়ের কৃষকেরা কুমিল্লায় যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত উচ্চ আদালতের রায় দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি বেজমেন্ট ব্যবসায়ীদের ভোলার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরীফ মোহাম্মদ সানাউল হকের বিদায় সংবর্ধনা যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক অপসারণ দাবি জ্বালানি তেলের দাম নিয়ে সুখবর জেলা প্রশাসককে গাছের চারা উপহার দিলেন ইউএনও টঙ্গীতে সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরনের ফাঁসীর দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল। মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের নামে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ মমিন মুজিবুল হকের বিরুদ্ধে লেক ভিউ আবাসিক হোটেলের নামে চলছে নারী জুয়া ও মাদক ব্যবসা

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে কিশমিশ যেভাবে খাবেন

দিনকে দিন ডায়াবেটিসের মতই বাড়ছে কোলেস্টেরলের সমস্যা। সাধারণত কোলেস্টেরল দুই প্রকার। একটি শরীরের জন্য ভালো, অন্যটা খারাপ। একটার মধ্যে থাকে উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন। অন্যটির মধ্যে থাকে নিম্ন ঘনত্বের লাইপ্রোটিন। যা শরীরে বিভিন্ন সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। 

নিন্ম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিনের পরিমাণ শরীরে বাড়তে শুরু করলে তা শিরায় জমতে থাকে। এর ফলে শিরার সান্দ্রতা বৃদ্ধি পায়। তখন রক্তপ্রবাহ বাধা পায়। এ থেকে পরিত্রাণে খুব ভালো কাজ করে সবুজ কিশমিশ। সবুজ কিশমিশ নিয়ম করে খেলে শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায়। তাহলে চলুন জেনে নেই সবুজ কিশমিশ কীভাবে খাবেন, তার নিয়ম-

এ বিষয়ে পুষ্টিবিদরা বলছেন, দিনে ১০-১২ টি কিশমিশ খাওয়া যেতে পারে। যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

কিশমিশ খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় সকালবেলা। সকালে খালি পেটে কিশমিশ খেলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়। আগের রাতে এক কাপ পানিতে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে সেই পানি ছেঁকে খেয়ে নিতে হবে। এরপর সবুজ কিশমিশ চিবিয়ে খেতে হবে।

পুরুষদের জন্যেও খুব ভালো এই কিশমিশ। আজকাল সকলেরই কাজের চাপ বেশি। ফলে সারাদিন শরীরে ক্লান্তিভাব লেগেই থাকে। কিশমিশের মধ্যে থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালোরি। যা প্রাকৃতিক শর্করা হিসেবে কাজ করে এবং শরীরে এনার্জি দেয়।

এছাড়াও সবুজ কিশমিশে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যাল, যা দাঁত ও মাড়ির জন্য ভালো। এসব উপাদান ক্যাভিটি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে। একই সঙ্গে মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। এর ফলে দাঁতেও কম ব্যথা হয়।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আমন ধান কাটার পর আলু চাষে লাভের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আত্রাইয়ের কৃষকেরা

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে কিশমিশ যেভাবে খাবেন

আপডেট সময় ১১:১৪:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২২

দিনকে দিন ডায়াবেটিসের মতই বাড়ছে কোলেস্টেরলের সমস্যা। সাধারণত কোলেস্টেরল দুই প্রকার। একটি শরীরের জন্য ভালো, অন্যটা খারাপ। একটার মধ্যে থাকে উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন। অন্যটির মধ্যে থাকে নিম্ন ঘনত্বের লাইপ্রোটিন। যা শরীরে বিভিন্ন সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। 

নিন্ম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিনের পরিমাণ শরীরে বাড়তে শুরু করলে তা শিরায় জমতে থাকে। এর ফলে শিরার সান্দ্রতা বৃদ্ধি পায়। তখন রক্তপ্রবাহ বাধা পায়। এ থেকে পরিত্রাণে খুব ভালো কাজ করে সবুজ কিশমিশ। সবুজ কিশমিশ নিয়ম করে খেলে শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায়। তাহলে চলুন জেনে নেই সবুজ কিশমিশ কীভাবে খাবেন, তার নিয়ম-

এ বিষয়ে পুষ্টিবিদরা বলছেন, দিনে ১০-১২ টি কিশমিশ খাওয়া যেতে পারে। যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

কিশমিশ খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় সকালবেলা। সকালে খালি পেটে কিশমিশ খেলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যায়। আগের রাতে এক কাপ পানিতে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে সেই পানি ছেঁকে খেয়ে নিতে হবে। এরপর সবুজ কিশমিশ চিবিয়ে খেতে হবে।

পুরুষদের জন্যেও খুব ভালো এই কিশমিশ। আজকাল সকলেরই কাজের চাপ বেশি। ফলে সারাদিন শরীরে ক্লান্তিভাব লেগেই থাকে। কিশমিশের মধ্যে থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালোরি। যা প্রাকৃতিক শর্করা হিসেবে কাজ করে এবং শরীরে এনার্জি দেয়।

এছাড়াও সবুজ কিশমিশে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যাল, যা দাঁত ও মাড়ির জন্য ভালো। এসব উপাদান ক্যাভিটি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে। একই সঙ্গে মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। এর ফলে দাঁতেও কম ব্যথা হয়।