ঢাকা ০২:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

টাইব্রেকার রোমাঞ্চ শেষে সেমিফাইনালে মেসির আর্জেন্টিনা

ম্যাচে দুই গোলে এগিয়ে গিয়ে সে লিড খুইয়ে বসেছিল আর্জেন্টিনা, যে কারণে খেলাটা এসে গড়িয়েছে অতিরিক্ত সময়, আর পেনাল্টি শ্যুট আউটে। সেই টাইব্রেকারেও আরেকটু হলে পা হড়কে বসেছিল লিওনেল মেসির দল। তবে শেষমেশ সে শঙ্কা কাটিয়ে নেদারল্যান্ডসকে টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পৌঁছে গেল লিওনেল স্ক্যালোনির দল।

ম্যাচটায় মেসি যা করেছেন, একটু সমঝে রক্ষণকাজটা সামলাতে পারলে হয়তো পেনাল্টি শ্যুট আউট পর্যন্ত গড়াতই না। প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনা আক্রমণে বেশ নিষ্প্রাণ ছিল, গোলের অপেক্ষাটা যখন বাড়ছিল, তখনই মেসি এনে দেন আর্জেন্টিনার প্রথম গোল। তিনি গোল করেননি, তবে যা করেছেন, সেটাই আর্জেন্টিনাকে এনে দিয়েছে গোলটা।

এরপর দ্বিতীয়ার্ধে পেনাল্টি থেকে আর্জেন্টিনাকে দ্বিতীয় গোল এনে দেন মেসি নিজে। দ্বিতীয়ার্ধে ৭৩ মিনিটে মার্কোস আকুনইয়া প্রতিপক্ষ বিপদসীমায় ফাউলের শিকার হলে পেনাল্টি পায় আর্জেন্টিনা। সেই পেনাল্টি থেকে মেসি গোল করেন। ডাচ গোলরক্ষককে সুযোগই দেননি নড়ার।

আর্জেন্টিনা দুই গোলে এগিয়ে গিয়ে যখন সেমিফাইনালের প্রহর গুণছে, তখনই নেদারল্যান্ডস সে পথটা আগলে দাঁড়ায়। আরেকটু স্পষ্ট করে বললে, মেসিদের পথটা আগলে দাঁড়ান ভাউট ভের্গহর্স্ট। স্টিভেন বার্ঘাউসের বাড়ানো এক ক্রসে দারুণ এক হেড করেন ভাউট ভের্গহর্স্ট। সেটাই আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজের নাগালের বাইরে দিয়ে গিয়ে আছড়ে পড়ে জালে। ম্যাচে নিজেদের প্রথম শট অন টার্গেটেই গোল পায় ডাচরা, সেটাই আর্জেন্টিনাকে রীতিমতো নাড়িয়ে দেয়।

আ/দৈ/আ/মা

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বোরহানউদ্দিনে খাল পরিস্কার – পরিচ্ছন্নতার অভিযানের উদ্বোধন

টাইব্রেকার রোমাঞ্চ শেষে সেমিফাইনালে মেসির আর্জেন্টিনা

আপডেট সময় ০৪:২৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২

ম্যাচে দুই গোলে এগিয়ে গিয়ে সে লিড খুইয়ে বসেছিল আর্জেন্টিনা, যে কারণে খেলাটা এসে গড়িয়েছে অতিরিক্ত সময়, আর পেনাল্টি শ্যুট আউটে। সেই টাইব্রেকারেও আরেকটু হলে পা হড়কে বসেছিল লিওনেল মেসির দল। তবে শেষমেশ সে শঙ্কা কাটিয়ে নেদারল্যান্ডসকে টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পৌঁছে গেল লিওনেল স্ক্যালোনির দল।

ম্যাচটায় মেসি যা করেছেন, একটু সমঝে রক্ষণকাজটা সামলাতে পারলে হয়তো পেনাল্টি শ্যুট আউট পর্যন্ত গড়াতই না। প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনা আক্রমণে বেশ নিষ্প্রাণ ছিল, গোলের অপেক্ষাটা যখন বাড়ছিল, তখনই মেসি এনে দেন আর্জেন্টিনার প্রথম গোল। তিনি গোল করেননি, তবে যা করেছেন, সেটাই আর্জেন্টিনাকে এনে দিয়েছে গোলটা।

এরপর দ্বিতীয়ার্ধে পেনাল্টি থেকে আর্জেন্টিনাকে দ্বিতীয় গোল এনে দেন মেসি নিজে। দ্বিতীয়ার্ধে ৭৩ মিনিটে মার্কোস আকুনইয়া প্রতিপক্ষ বিপদসীমায় ফাউলের শিকার হলে পেনাল্টি পায় আর্জেন্টিনা। সেই পেনাল্টি থেকে মেসি গোল করেন। ডাচ গোলরক্ষককে সুযোগই দেননি নড়ার।

আর্জেন্টিনা দুই গোলে এগিয়ে গিয়ে যখন সেমিফাইনালের প্রহর গুণছে, তখনই নেদারল্যান্ডস সে পথটা আগলে দাঁড়ায়। আরেকটু স্পষ্ট করে বললে, মেসিদের পথটা আগলে দাঁড়ান ভাউট ভের্গহর্স্ট। স্টিভেন বার্ঘাউসের বাড়ানো এক ক্রসে দারুণ এক হেড করেন ভাউট ভের্গহর্স্ট। সেটাই আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজের নাগালের বাইরে দিয়ে গিয়ে আছড়ে পড়ে জালে। ম্যাচে নিজেদের প্রথম শট অন টার্গেটেই গোল পায় ডাচরা, সেটাই আর্জেন্টিনাকে রীতিমতো নাড়িয়ে দেয়।

আ/দৈ/আ/মা