ঢাকা ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

পেনাল্টিতেও দুর্ভেদ্য মরক্কোর জাল

স্পেনের মাদ্রিদে জন্ম নেওয়া আশরাফ হাকিমি চতুর্থ শটে বল জালে পাঠাতেই উল্লাসে মেতে ওঠে তার দল মরক্কো! অবাক লাগছে না? স্পেনিশ বংশোদ্ভুত একজন ফুটবলারই শেষ পেরেক ঠুকে দিলেন। স্পেনকে বিদায় করে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে গেল মরক্কো। কাজে দিল না স্পেনের টিকিটাকা ফুটবল। চলতি কাতার বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত মাত্র একবার গোল হজম করেছে মরক্কো।

সেটা গ্রুপ পর্বে কানাডার বিপক্ষে ২-১ গোলে জয়ের ম্যাচে। তবে সেই গোল প্রতিপক্ষের কোনো ফুটবলার দেয়নি; আত্মঘাতী গোলটি করেছিলেন মরক্কোর ডিফেন্ডার নায়েফ আগুয়ার্ড! ওই পর্বে তাদের বাকি দুই প্রতিপক্ষ ছিল ক্রোয়েশিয়া এবং বেলজিয়াম। এর মাঝে ক্রোয়েশিয়ার সঙ্গে গোলশূন্য ড্র আর বেলজিয়ামের বিপক্ষে ২-০ গোলে জিতে যায় মরক্কো। শেষ ষোলোর লড়াইয়েও আজ মরক্কোর জাল দুর্ভেদ্য। মূল ৯০ মিনিটি এবং অতিরিক্ত ৩০ মিনিট জাল সুরক্ষিত রাখেন বেনো। এমনকী পেনাল্টি শ্যুট আউটেও কোনো গোল হজম করেনি মরক্কো!

টাইব্রেকারে সারাবিয়ার শট পোস্টে লাগার পর কার্লোস সলের ও সের্হিও বুসকেতসের শট ঠেকান মরক্কোর গোলকিপার বোনো। স্পেনের গোলরক্ষক উনাই সিমোনও একটি গোল সেভ করেন। চতুর্থ শটে মাদ্রিদে জন্ম নেওয়া আশরাফ হাকিমি বল স্পেনের জালে পাঠাতেই উল্লাসে মেতে ওঠে মরক্কো। এর আগে তারা একবারই বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বে খেলেছিল। ১৯৮৬ আসরে শেষ ষোলোয় জার্মানির বিপক্ষে ১-০ গোলে হেরেছিল উত্তর আফ্রিকার দেশটি।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বোরহানউদ্দিনে খাল পরিস্কার – পরিচ্ছন্নতার অভিযানের উদ্বোধন

পেনাল্টিতেও দুর্ভেদ্য মরক্কোর জাল

আপডেট সময় ১১:০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২২

স্পেনের মাদ্রিদে জন্ম নেওয়া আশরাফ হাকিমি চতুর্থ শটে বল জালে পাঠাতেই উল্লাসে মেতে ওঠে তার দল মরক্কো! অবাক লাগছে না? স্পেনিশ বংশোদ্ভুত একজন ফুটবলারই শেষ পেরেক ঠুকে দিলেন। স্পেনকে বিদায় করে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে গেল মরক্কো। কাজে দিল না স্পেনের টিকিটাকা ফুটবল। চলতি কাতার বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত মাত্র একবার গোল হজম করেছে মরক্কো।

সেটা গ্রুপ পর্বে কানাডার বিপক্ষে ২-১ গোলে জয়ের ম্যাচে। তবে সেই গোল প্রতিপক্ষের কোনো ফুটবলার দেয়নি; আত্মঘাতী গোলটি করেছিলেন মরক্কোর ডিফেন্ডার নায়েফ আগুয়ার্ড! ওই পর্বে তাদের বাকি দুই প্রতিপক্ষ ছিল ক্রোয়েশিয়া এবং বেলজিয়াম। এর মাঝে ক্রোয়েশিয়ার সঙ্গে গোলশূন্য ড্র আর বেলজিয়ামের বিপক্ষে ২-০ গোলে জিতে যায় মরক্কো। শেষ ষোলোর লড়াইয়েও আজ মরক্কোর জাল দুর্ভেদ্য। মূল ৯০ মিনিটি এবং অতিরিক্ত ৩০ মিনিট জাল সুরক্ষিত রাখেন বেনো। এমনকী পেনাল্টি শ্যুট আউটেও কোনো গোল হজম করেনি মরক্কো!

টাইব্রেকারে সারাবিয়ার শট পোস্টে লাগার পর কার্লোস সলের ও সের্হিও বুসকেতসের শট ঠেকান মরক্কোর গোলকিপার বোনো। স্পেনের গোলরক্ষক উনাই সিমোনও একটি গোল সেভ করেন। চতুর্থ শটে মাদ্রিদে জন্ম নেওয়া আশরাফ হাকিমি বল স্পেনের জালে পাঠাতেই উল্লাসে মেতে ওঠে মরক্কো। এর আগে তারা একবারই বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বে খেলেছিল। ১৯৮৬ আসরে শেষ ষোলোয় জার্মানির বিপক্ষে ১-০ গোলে হেরেছিল উত্তর আফ্রিকার দেশটি।