ঢাকা ১২:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
স্বামী–স্ত্রী পরিচয়ে হোটেলে, যুবলীগ নেতার লাশ উদ্ধার নিশ্চিত জেতা ম্যাচ হেরে যে ব্যাখ্যা দিলেন সোহান আজমির শরিফের নিচে শিব মন্দির, যা বলল ভারতীয় আদালত ইসকন ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানাল হাইকোর্ট পাবনা প্রেসক্লাবের দ্বিবার্ষিক নির্বাচন ৬ ডিসেম্বর নব্য বিএনপিরাই সন্ত্রাস নৈরাজ্যের সাথে জড়িত, আমিনুল হক বেরোবির শিবির সভাপতি ও সেক্রেটারি সুস্পষ্ট পরিচয় পাওয়া গেল ইসকন বিরোধী আন্দোলনে চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে এসেছেন সারজিস-হাসনাত হজ্জ ব্যবস্থাপনা ২০২৫ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নাটোরে বড়াইগ্রাম আ’লীগ কর্মীর বাড়িতে বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব রিজভী

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে সেনেগালের সেরা কলিবালি

শেষ ষোল নিশ্চিত করতে নিজেদের শেষ ম্যাচে জয়ের বিকল্প ছিল না সেনেগালের। কিন্তু বাঁচা-মরার লড়াইয়ে ৬৯তম মিনিট পর্যন্তও জয়ের পথে ছিল না আফ্রিকান চ্যাম্পিয়নরা। শেষমেষ জাদু দেখালেন কলিবালি। ফ্রি-কিকে দুর্দান্ত এক গোল করে দলকে শেষ ষোলতে টেনে তোলার নায়ক তিনিই। 

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে প্রথম ১০ মিনিটেই দুটো গোলের সুযোগ হারায় সেনেগাল। হার মানেনি আলিউ সিসের শিষ্যরা। একের পর এক আক্রমণে প্রতিপক্ষের রক্ষণে ভীতি ছড়াতে থাকে তারা। প্রথমার্ধে গোলের জন্য ১২টি শট নেয় সেনেগাল, এর মধ্যে ৯টিই ছিল ডি-বক্সের ভেতর থেকে। তবে ভাগ্যের ফেরে এসব শট থেকে কোনো গোল আসেনি। ৪৪ তম মিনিটে গোলটা আসে পেনাল্টি থেকে। এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে সেনেগাল।

কেবল গোল করাই নয়, রক্ষণে আজ কলিবালি ছিলেন দেয়ালের মতো। গোলমুখে বল ক্লিয়ার করে প্রতিপক্ষের মোট ১০টি সুযোগ নষ্ট করে দেন তিনি। এছাড়া ৫৮ শতাংশ সঠিক পাস দেওয়ার পাশাপাশি লং বল খেলেছেন ১১টি। মূলত তার এই নৈপুণ্যেই ইকুয়েডরকে হটিয়ে শেষ ষোলতে উঠতে পেরেছে সেনেগাল।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বামী–স্ত্রী পরিচয়ে হোটেলে, যুবলীগ নেতার লাশ উদ্ধার

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে সেনেগালের সেরা কলিবালি

আপডেট সময় ১১:০৬:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২

শেষ ষোল নিশ্চিত করতে নিজেদের শেষ ম্যাচে জয়ের বিকল্প ছিল না সেনেগালের। কিন্তু বাঁচা-মরার লড়াইয়ে ৬৯তম মিনিট পর্যন্তও জয়ের পথে ছিল না আফ্রিকান চ্যাম্পিয়নরা। শেষমেষ জাদু দেখালেন কলিবালি। ফ্রি-কিকে দুর্দান্ত এক গোল করে দলকে শেষ ষোলতে টেনে তোলার নায়ক তিনিই। 

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে প্রথম ১০ মিনিটেই দুটো গোলের সুযোগ হারায় সেনেগাল। হার মানেনি আলিউ সিসের শিষ্যরা। একের পর এক আক্রমণে প্রতিপক্ষের রক্ষণে ভীতি ছড়াতে থাকে তারা। প্রথমার্ধে গোলের জন্য ১২টি শট নেয় সেনেগাল, এর মধ্যে ৯টিই ছিল ডি-বক্সের ভেতর থেকে। তবে ভাগ্যের ফেরে এসব শট থেকে কোনো গোল আসেনি। ৪৪ তম মিনিটে গোলটা আসে পেনাল্টি থেকে। এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে সেনেগাল।

কেবল গোল করাই নয়, রক্ষণে আজ কলিবালি ছিলেন দেয়ালের মতো। গোলমুখে বল ক্লিয়ার করে প্রতিপক্ষের মোট ১০টি সুযোগ নষ্ট করে দেন তিনি। এছাড়া ৫৮ শতাংশ সঠিক পাস দেওয়ার পাশাপাশি লং বল খেলেছেন ১১টি। মূলত তার এই নৈপুণ্যেই ইকুয়েডরকে হটিয়ে শেষ ষোলতে উঠতে পেরেছে সেনেগাল।