ঢাকা ১২:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
 হিন্দুদের রাজনৈতিক দল নিবন্ধন পেলো বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি ” রকেট ” মার্কা নন্দীগ্রামে শান্তিপূর্ণভাবে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, কেন্দ্র পরিদর্শনে ইউএনও কালিয়াকৈরে বাক প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক বগুড়া গাবতলীতে স্বাধীন ফিলিস্তিনের সমর্থনে সংহতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত ডিআইইউতে আসছে উৎসবের ঝলক ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালীতে মুসুল্লিদের বিক্ষোভ মিছিল কক্সবাজারের ফটোগ্রাফার ছুরির আঘাতে আহত  সাতক্ষীরায় ফিলিস্তিনে ইজরায়েলের আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে শিবিরের বিক্ষোভ নওগাঁয় পরকিয়ার বলি সন্ধ্যা’কে ফিরে পেতে পরিবারের সংবাদ সম্মেলন মনোহরগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

কয়রায় ব্যক্তি স্বার্থে এনসিপিকে বিতর্কিত করার মিশনে একটি সিন্ডিকেট

কয়রা উপজেলার বর্তমান প্রেক্ষাপটকে বিতর্কিত করার হীন মানসিকতায় একটি কুচক্রী মহল এনসিপির ব্যানারে ইফতারের নামে চাঁদাবাজি শিরোনামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহবায়ক গোলাম রব্বানী ও আঃ রউফের নামে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন প্রচারণা চালাচ্ছে। এ ধরনের অপপ্রচারের নিন্দা জানিয়েছেন স্থানীয় জনসাধারণ। তারা বলছেন, ইফতার পার্টির মতো একটি ধর্মীয় কর্মকাণ্ডকে পুঁজি করে যারা ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে তারা আর যাই হোক কোনোভাবে ভালো লোক হতে পারে না। অপপ্রচারের নিন্দা জানিয়েছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও।

মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ও আমাদি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে, কেউ তাদের কাছে কোনো প্রকার চাঁদা দাবী করেননি এবং তারা আঃ রউফ কিংবা গোলাম রব্বানীকে কোনো টাকা দেননি। মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আঃ রউফ ও গোলাম রব্বানীর নামে মিথ্যা অপবাদ ছড়াচ্ছে। আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমার কাছে কেউ কোনো চাঁদা চায়নি এবং আমি কাউকে কোনো টাকা দেইনি। যারা এই ধরনের ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করছে তাদের উদ্দেশ্য হলো এলাকায় অস্থিরতা তৈরি করা।”
একই ধরনের কথা বলেন আমাদি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানও। তিনি বলেন, “আমি বিস্মিত হয়েছি আমি গোলাম রব্বানী ও আঃ রউফের বিরুদ্ধে কোনো কথা না বললেও আমাকে উদ্ধৃত করে প্রকাশিত সংবাদ দেখে। রউফ এবং রব্বানীকে আমি চিনি। তারা সমাজের জন্য কাজ করছে। তাদের নামে চাঁদাবাজির অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি জোর গলায় বলছি, আমি তাদের কোনো চাঁদা দেইনি।’

স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি গোষ্ঠী এ ধরনের অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের কারণে এলাকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। যেকোনো সময় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

 হিন্দুদের রাজনৈতিক দল নিবন্ধন পেলো বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি ” রকেট ” মার্কা

কয়রায় ব্যক্তি স্বার্থে এনসিপিকে বিতর্কিত করার মিশনে একটি সিন্ডিকেট

আপডেট সময় ০৮:২৫:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫

কয়রা উপজেলার বর্তমান প্রেক্ষাপটকে বিতর্কিত করার হীন মানসিকতায় একটি কুচক্রী মহল এনসিপির ব্যানারে ইফতারের নামে চাঁদাবাজি শিরোনামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহবায়ক গোলাম রব্বানী ও আঃ রউফের নামে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন প্রচারণা চালাচ্ছে। এ ধরনের অপপ্রচারের নিন্দা জানিয়েছেন স্থানীয় জনসাধারণ। তারা বলছেন, ইফতার পার্টির মতো একটি ধর্মীয় কর্মকাণ্ডকে পুঁজি করে যারা ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে তারা আর যাই হোক কোনোভাবে ভালো লোক হতে পারে না। অপপ্রচারের নিন্দা জানিয়েছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও।

মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ও আমাদি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে, কেউ তাদের কাছে কোনো প্রকার চাঁদা দাবী করেননি এবং তারা আঃ রউফ কিংবা গোলাম রব্বানীকে কোনো টাকা দেননি। মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “একটি মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আঃ রউফ ও গোলাম রব্বানীর নামে মিথ্যা অপবাদ ছড়াচ্ছে। আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমার কাছে কেউ কোনো চাঁদা চায়নি এবং আমি কাউকে কোনো টাকা দেইনি। যারা এই ধরনের ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করছে তাদের উদ্দেশ্য হলো এলাকায় অস্থিরতা তৈরি করা।”
একই ধরনের কথা বলেন আমাদি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানও। তিনি বলেন, “আমি বিস্মিত হয়েছি আমি গোলাম রব্বানী ও আঃ রউফের বিরুদ্ধে কোনো কথা না বললেও আমাকে উদ্ধৃত করে প্রকাশিত সংবাদ দেখে। রউফ এবং রব্বানীকে আমি চিনি। তারা সমাজের জন্য কাজ করছে। তাদের নামে চাঁদাবাজির অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি জোর গলায় বলছি, আমি তাদের কোনো চাঁদা দেইনি।’

স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি গোষ্ঠী এ ধরনের অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের কারণে এলাকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। যেকোনো সময় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।