ঢাকা ০৩:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
নাগেশ্বরীতে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল রংপুরে ব্রাকেট বিহীন জাসদ গড়তে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত মঠবাড়িয়ায় বিয়ের পর স্ত্রী কে নির্যাতন যৌতুক মামলায় স্বামী কারাগারে মিরপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত আলীকদমে অপ্রাপ্তবয়স্ক টমটম চালকদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা লক্ষ্মীপুরে বিএনপি যুবদলের নেতার বিরুদ্ধে তদন্ত টিম গঠন মাগুরায় শিশু আছিয়ার মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠিত হুরে জান্নাত মহিলা মাদ্রাসার ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত দোয়ারাবাজারে ঝড়ের তান্ডবে লন্ডবন্ড নুরে মদিনা মাদ্রাসা পাঠদান নিয়ে শংষ্কায় শিক্ষার্থীরা বেরোবি মসজিদের খতিব ড. রকিব উদ্দিন আহাম্মেদের পিএইচডি অর্জন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯ বিভাগের কোন ছাত্রই হলে আসন পায়নি

নানা জল্পনা কল্পনার পর অবশেষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) অতীশ দীপঙ্কর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আবাসিক হলের আসন বরাদ্দ সম্পন্ন হয়েছে।এতে ১৯ ডিপার্টমেন্টে অধ্যায়নরত কোন ছাত্রই হলে আসন পায়নি।

গত ১৫ ই মার্চ (শনিবার) রাতে চবি ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্যই প্রকাশ করা হয়।এতে দেখা যায়,নতুন দুটি হল অতীত দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান হল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে আসন বরাদ্দকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান, রাজনীতি বিজ্ঞান, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ভূগোল, মাইক্রোবায়োলজি, ব্যাংকিং, মনোবিজ্ঞান, মৃত্তিকাবিজ্ঞান, প্রাণীবিজ্ঞান, মৎস্যবিজ্ঞান, সমুদ্রবিজ্ঞান, প্রয়োগকৃত রসায়ন, পরিবেশ বিজ্ঞান, বনবিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, ব্যবস্থাপনা, ইইই(EEE)ও সিএসসি(CSC)বিভাগের কোন ছাত্রই হলে সিট পায়নি। আরো বলা হয় এসব বিষয় সমূহে অধ্যয়নরত ছাত্ররা সংখ্যার অনুপাতে ২০২৪ সালে অধিক সংখ্যক আসন বরাদ্দ পাওয়ায় এইবারের বরাদ্দে এসব বিষয়ে অধ্যায়নরত আবেদনকারীরা কোনো আসন পাবেনা।

গত ১২ ই ফেব্রুয়ারি ২০২৫ দুটি হলে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়ার চালু করা হয়। ফি ধরা হয়েছিল ১০০ টাকা। তবুও নানা কারনে হলে আসন বরাদ্দ সম্পন্ন হয়নি। দুটি হলের ৩,১১৮ টি আসনের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ৩,৬০৫টি। এতে দেখা যায় সর্বোচ্চ আসন পেয়েছে আরবি বিভাগ (১১৭টি), এবং সবচেয়ে কম আসন পেয়েছে সংগীত বিভাগ (০৮টি)

এদিকে হলে আবেদন করে সিট না পেয়ে হতাশ হয়েছেন দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীরা। অনেকেই বলছেন, আমাদের পূর্ববর্তী ব্যাচ থেকে বেশি আসন পাওয়ায় আমরা পাবো না কেন, তখন প্রশাসন এসব বিষয়ে সর্বোচ্চ আসন দিয়েছেই বা কেন.. আমাদের ভুল কোথায়। এদের মধ্যে অনেকেই প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যায়নরত।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

নাগেশ্বরীতে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯ বিভাগের কোন ছাত্রই হলে আসন পায়নি

আপডেট সময় ১১:২৮:২৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫

নানা জল্পনা কল্পনার পর অবশেষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) অতীশ দীপঙ্কর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আবাসিক হলের আসন বরাদ্দ সম্পন্ন হয়েছে।এতে ১৯ ডিপার্টমেন্টে অধ্যায়নরত কোন ছাত্রই হলে আসন পায়নি।

গত ১৫ ই মার্চ (শনিবার) রাতে চবি ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্যই প্রকাশ করা হয়।এতে দেখা যায়,নতুন দুটি হল অতীত দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান হল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে আসন বরাদ্দকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান, রাজনীতি বিজ্ঞান, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ভূগোল, মাইক্রোবায়োলজি, ব্যাংকিং, মনোবিজ্ঞান, মৃত্তিকাবিজ্ঞান, প্রাণীবিজ্ঞান, মৎস্যবিজ্ঞান, সমুদ্রবিজ্ঞান, প্রয়োগকৃত রসায়ন, পরিবেশ বিজ্ঞান, বনবিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, ব্যবস্থাপনা, ইইই(EEE)ও সিএসসি(CSC)বিভাগের কোন ছাত্রই হলে সিট পায়নি। আরো বলা হয় এসব বিষয় সমূহে অধ্যয়নরত ছাত্ররা সংখ্যার অনুপাতে ২০২৪ সালে অধিক সংখ্যক আসন বরাদ্দ পাওয়ায় এইবারের বরাদ্দে এসব বিষয়ে অধ্যায়নরত আবেদনকারীরা কোনো আসন পাবেনা।

গত ১২ ই ফেব্রুয়ারি ২০২৫ দুটি হলে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়ার চালু করা হয়। ফি ধরা হয়েছিল ১০০ টাকা। তবুও নানা কারনে হলে আসন বরাদ্দ সম্পন্ন হয়নি। দুটি হলের ৩,১১৮ টি আসনের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ৩,৬০৫টি। এতে দেখা যায় সর্বোচ্চ আসন পেয়েছে আরবি বিভাগ (১১৭টি), এবং সবচেয়ে কম আসন পেয়েছে সংগীত বিভাগ (০৮টি)

এদিকে হলে আবেদন করে সিট না পেয়ে হতাশ হয়েছেন দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীরা। অনেকেই বলছেন, আমাদের পূর্ববর্তী ব্যাচ থেকে বেশি আসন পাওয়ায় আমরা পাবো না কেন, তখন প্রশাসন এসব বিষয়ে সর্বোচ্চ আসন দিয়েছেই বা কেন.. আমাদের ভুল কোথায়। এদের মধ্যে অনেকেই প্রথম বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যায়নরত।