সম্পত্তির অংশীদার থেকে বঞ্চিত করার জন্য একজন স্বামীকে স্ত্রীর নিকট থেকে জোরপূর্বক আলাদা রেখে, স্বামীকে অবরুদ্ধ করে রেখেছেন ট্রপিকাল হোমস লিমিটেড এর ডিএম ডি মো: নুরুল হুদা, ডিজিএম ফাহাদ-উর-রহমান সুহাস ও বগুড়া অফিসের ভূয়া ম্যানেজার সাজ্জাদুল আলম শাহিন।
ট্রপিকাল হোমস কোম্পানি লিঃ এর চেয়ারম্যান ডা: রেজাউল করিম সান্নার দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে দাবি করেছেন ফেরদৌসী আক্তার রুনা। দীর্ঘ ছয় বছর আগে ডা:রেজাউল করিম সান্নার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। রেজাউল করিমের আগের স্ত্রী সন্তান মেনে নিয়ে ভালোই চলছিল তাদের দাম্পত্য জীবন। কিন্তু এই দাম্পত্য জীবনে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছেন ট্রপিকাল হোমস লিমিটেড নিয়োগ প্রাপ্ত ডি এম ডি মোঃ নুরুল হুদা ও ভূয়া ম্যানেজার সাজ্জাদুল আলম শাহীন।জানা যায়, পাঁচ বছর আগেও এই নুরুল হুদার ছিল না সামান্য মাথা গোজার ঠাঁয়। ১০ হাজার টাকা বেতনের চাকুরি দেন কোম্পানির চেয়্যারমান কিন্তু,ডি এম ডির পদ ব্যবহার করে একাই হাতিয়েছেন প্রায় ১৪ শত কোটি টাকা । তার নিজ জেলায় সিরাজগঞ্জে আলিশান বাড়ি সহ নামে বেনামে রয়েছে বিভিন্ন জায়গায় একাধিক বাড়ি,গাড়ি, ফ্লাট ও জায়গা জমি এ যেনো আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ।
পাশাপাশি পঞ্চম শ্রেণী পাস শাহীন ভূয়া ম্যানেজারের পদ নিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে কামিয়াছেন কোটি কোটি টাকা। তার ও রয়েছে নামে বেনামে বাড়ি গাড়ি ও ফ্ল্যাট। অফিসে বসেই প্রকাশ্যে নারী, জুয়া, ও মদের আসরে বসাতেন তারা, প্রচুর দুর্নীতি ও অনিয়ম করে নরকের ত্রাস বানিয়েছেন প্রত্যেক অফিসে। ফেরদৌসী আক্তার রুনা এই সবের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বললেই তার স্বামী ডা: রেজাউল করিম সান্নাকে অবরুদ্ধ করে রেখে দিয়ে তার স্ত্রীর সঙ্গে সকল প্রকার যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় নুরুল হুদা ও শাহীন গংরা হত্যার উদ্দ্যেশে গত ইং ২৭/০৩/২৪ তারিখে আমাকে আঘাত করে। আমি বাদি হয়ে মামলা করি। জি আর ৩৭৭/২৪ ( সদর)বগুড়া।
তারা প্রতিনিয়ত চেয়ারম্যানের মৃত্যুর প্রহর গুনছেন, চেয়ারম্যান গত হলেই এই কোম্পানি আত্মসাৎ করে নিবেন।
যেমনটি বলছিলেন ট্রপিকাল হোমস লিমিটেডের ডা: রেজাউল করিম সান্নার দ্বিতীয় স্ত্রী অ্যাডঃ ফেরদৌসী আক্তার রুনা।
অ্যাডঃ ফেরদৌসী আক্তার রুনা গত ৮ অক্টোবর পুলিশ কমিশনার সহ সরকারের উচ্চ পযার্য়ের ৪ টি দপ্তরে তিনি অভিযোগ দায়ের করেন। যা তদন্তাধীন রয়েছে।