ঢাকা ১০:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ৩০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

চুয়াডাঙ্গায় স্বতন্ত্রপ্রার্থী দিলীপ কুমার আগারওয়ালার গাড়ি বহর আটকে হামলার অভিযোগ : উপজেলা আ.লীগের সাধারন সম্পাদক সহ গ্রেপ্তার ৫

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের ঈগল মার্কা প্রতীকের স্বতন্ত্রপ্রার্থী দিলীপ কুমার আগরওয়ালার নির্বাচণী প্রচারণায় বাধা প্রদান ও হামলার অভিযোগ উঠেছে নৌকা প্রতীকের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এ সময় তার গাড়ি বহর গতিরোধ করে প্রাপ্তিকে লাঞ্ছিত ও অস্ত্র প্রদর্শন করে হত্যার হুমকিও দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে । এ ঘটনায় রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে স্বতন্ত্র প্রার্থী দিলীপ কুমারের প্রতিনিধি আব্দুল মালেক বাদি হয়ে নৌকা প্রতীকের সমর্থক চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামানকে প্রধান আসামী করে মোট ২২ জনের নাম উল্লেখ করে সদর থানায় অপরহণ ও হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া ১০০/১২০ অজ্ঞাতনামাদের আসামী করা হয়েছে। এরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামী আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান সহ এজাহারভুক্ত পাচজনকে গ্রেফতার করেছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেফতাররা হলেন, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান মানিক (৪০), সদর উপজেলার যুগিরহুদা গ্রামের সোলায়মানের ছেলে হাফিজুর (৩৫), নতুন ভান্ডারদাহ গ্রামের মৃত. খয়ের উদ্দিনের ছেলে আব্দুল্লাহ আল ফারুক (৪৫), ফুলবাড়ি গ্রামের আসাদুলের ছেলে জেহের আলী (২২) ও নতুন ভান্ডারদাহ গ্রামের আলতাব হোসেনের ছেলে সুমন হোসেন (২১)।
অপরদিকে মুস্তাকিন নামে এক নৌকা প্রতীকের সমর্থকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের সমর্থকদের আঘাতে আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তিনি সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এদিকে, ঘটনার পরই ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন চুয়াডাঙ্গা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা, পুলিশ সুপার জনাব আর এম ফয়জুর রহমান (পিপিএম-সেবা), সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাতেমা-তুজ-জোহরা, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: সাজ্জাদ হোসেন, সদর থানার ওসি সহ জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের একাধিক টিম। সেখানে পুলিশের উপস্থিতিতেই ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরে মুহুর্তেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেই পুলিশ। এই ঘটনার পর ওই এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।

এজাহার সুত্রে জানা যায়, শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের স্বতন্ত্রপ্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ও ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার আগারওয়ালা ও তার নেতাকর্মীদের নিয়ে নির্বাচনী এলাকা শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে ভোট প্রার্থনা ও প্রচার প্রচারনা শুরু করেন। এ সময় সদর থানাধীন নতুন ভান্ডারদহ তিন রাস্তার মোড়ে পৌছানো মাত্র আসামীরা পূর্ব সমন্বিত পরিকল্পনা অনুযায়ী বাধাপ্রদান করেন। মামলার ৯ নং আসামী নিলুয়ার তার হাতে থাকা রামদা দিয়ে স্বতন্ত্রপ্রার্থী দিলীপ কুমারকে খুন করার উদ্দেশ্যে ধারাল অস্ত্র দিয়ে মাথায় কোপ দিলে কোন ক্রমে প্রাণে রক্ষা পেলেও অপহরণের চেষ্টা করে আসামীরা। প্রধান আসামী আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান দিলীপ কুমারকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথা লক্ষ্য করিয়া গুলি করার চেষ্টা করে কিন্তু ব্যর্থ হয়। এসময় প্রার্থীকে অপহরণ করার চেষ্টা করা হলে নেতাকর্মী প্রতিরোধের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়। এতে ধস্তাধস্তিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুব মহিলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আফরোজা পারভীন, জেলা যুব মহিলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলিজা ও নির্বাচনী কর্মী নাজনীন আক্তার (৪৫), রাকিব, সালমান ও আফিলসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে দিলীপ কুমারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। হামলার সময় নারী সমর্থক ও নারী নেত্রীদের উপর শ্লীলতাহানির চেষ্টা চালায় বলে জানিয়েছেন যুব মহিলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আফরোজা পারভীন।
আহত মুস্তাকিন বলেন, আমি নৌকা প্রতীকের একজন কর্মী। ঈগল প্রতীকের প্রার্থীর বর্ডিগার্ডরা এলোপাথাড়ি লাঠিচার্জ করে। এসময় আমিসহ বেশ কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছে। আমি সদর হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিয়েছি।

ঈগল প্রতীকের প্রার্থী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা অভিযোগ করে বলেন, ‘আধা ঘণ্টা ধরে গাড়ি আটকে আমার নামের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অশালীন স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল। আমি গাড়ি থেকে নামলে তারা মারমুখী আচরণ করে। আমার মাথায় পিস্তল ধরে অপহরনের চেষ্টা চালাই। পরে পুলিশকে খবর দিলে প্রশাসনের কর্মকর্তারা পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।’

তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ধারনা ছিল একজন প্রার্থী হিসেবে কিছুটা সম্মান পাবো। কিন্তু যে ধরনের আচরণ করা হয়েছে তা কোনভাবেই কাম্য নয়। শুধু একবার নয়, দফায় দফায় আমার এবং আমার কর্মীদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালিয়েছে। এর নেতৃত্বে ছিলেন কুতুবপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আলী হাসানুজ্জামান মানিক।’
চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান বলেন, এঘটনায় কুতুবপুর ইউপি চেয়ারম্যান সহ ২২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০০/১২০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। প্রধান আসামীসহ এজাহারভুক্ত পাঁচ আসামীকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

৩ বিচারকের সমন্বয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত পুনর্গঠন

চুয়াডাঙ্গায় স্বতন্ত্রপ্রার্থী দিলীপ কুমার আগারওয়ালার গাড়ি বহর আটকে হামলার অভিযোগ : উপজেলা আ.লীগের সাধারন সম্পাদক সহ গ্রেপ্তার ৫

আপডেট সময় ০৫:০৫:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের ঈগল মার্কা প্রতীকের স্বতন্ত্রপ্রার্থী দিলীপ কুমার আগরওয়ালার নির্বাচণী প্রচারণায় বাধা প্রদান ও হামলার অভিযোগ উঠেছে নৌকা প্রতীকের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। এ সময় তার গাড়ি বহর গতিরোধ করে প্রাপ্তিকে লাঞ্ছিত ও অস্ত্র প্রদর্শন করে হত্যার হুমকিও দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে । এ ঘটনায় রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে স্বতন্ত্র প্রার্থী দিলীপ কুমারের প্রতিনিধি আব্দুল মালেক বাদি হয়ে নৌকা প্রতীকের সমর্থক চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামানকে প্রধান আসামী করে মোট ২২ জনের নাম উল্লেখ করে সদর থানায় অপরহণ ও হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া ১০০/১২০ অজ্ঞাতনামাদের আসামী করা হয়েছে। এরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলার প্রধান আসামী আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান সহ এজাহারভুক্ত পাচজনকে গ্রেফতার করেছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেফতাররা হলেন, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান মানিক (৪০), সদর উপজেলার যুগিরহুদা গ্রামের সোলায়মানের ছেলে হাফিজুর (৩৫), নতুন ভান্ডারদাহ গ্রামের মৃত. খয়ের উদ্দিনের ছেলে আব্দুল্লাহ আল ফারুক (৪৫), ফুলবাড়ি গ্রামের আসাদুলের ছেলে জেহের আলী (২২) ও নতুন ভান্ডারদাহ গ্রামের আলতাব হোসেনের ছেলে সুমন হোসেন (২১)।
অপরদিকে মুস্তাকিন নামে এক নৌকা প্রতীকের সমর্থকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের সমর্থকদের আঘাতে আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তিনি সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এদিকে, ঘটনার পরই ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন চুয়াডাঙ্গা জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা, পুলিশ সুপার জনাব আর এম ফয়জুর রহমান (পিপিএম-সেবা), সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাতেমা-তুজ-জোহরা, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: সাজ্জাদ হোসেন, সদর থানার ওসি সহ জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের একাধিক টিম। সেখানে পুলিশের উপস্থিতিতেই ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরে মুহুর্তেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেই পুলিশ। এই ঘটনার পর ওই এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।

এজাহার সুত্রে জানা যায়, শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের স্বতন্ত্রপ্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ও ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার আগারওয়ালা ও তার নেতাকর্মীদের নিয়ে নির্বাচনী এলাকা শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে ভোট প্রার্থনা ও প্রচার প্রচারনা শুরু করেন। এ সময় সদর থানাধীন নতুন ভান্ডারদহ তিন রাস্তার মোড়ে পৌছানো মাত্র আসামীরা পূর্ব সমন্বিত পরিকল্পনা অনুযায়ী বাধাপ্রদান করেন। মামলার ৯ নং আসামী নিলুয়ার তার হাতে থাকা রামদা দিয়ে স্বতন্ত্রপ্রার্থী দিলীপ কুমারকে খুন করার উদ্দেশ্যে ধারাল অস্ত্র দিয়ে মাথায় কোপ দিলে কোন ক্রমে প্রাণে রক্ষা পেলেও অপহরণের চেষ্টা করে আসামীরা। প্রধান আসামী আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান দিলীপ কুমারকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথা লক্ষ্য করিয়া গুলি করার চেষ্টা করে কিন্তু ব্যর্থ হয়। এসময় প্রার্থীকে অপহরণ করার চেষ্টা করা হলে নেতাকর্মী প্রতিরোধের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়। এতে ধস্তাধস্তিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুব মহিলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আফরোজা পারভীন, জেলা যুব মহিলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলিজা ও নির্বাচনী কর্মী নাজনীন আক্তার (৪৫), রাকিব, সালমান ও আফিলসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে দিলীপ কুমারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। হামলার সময় নারী সমর্থক ও নারী নেত্রীদের উপর শ্লীলতাহানির চেষ্টা চালায় বলে জানিয়েছেন যুব মহিলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আফরোজা পারভীন।
আহত মুস্তাকিন বলেন, আমি নৌকা প্রতীকের একজন কর্মী। ঈগল প্রতীকের প্রার্থীর বর্ডিগার্ডরা এলোপাথাড়ি লাঠিচার্জ করে। এসময় আমিসহ বেশ কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছে। আমি সদর হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিয়েছি।

ঈগল প্রতীকের প্রার্থী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা অভিযোগ করে বলেন, ‘আধা ঘণ্টা ধরে গাড়ি আটকে আমার নামের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অশালীন স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল। আমি গাড়ি থেকে নামলে তারা মারমুখী আচরণ করে। আমার মাথায় পিস্তল ধরে অপহরনের চেষ্টা চালাই। পরে পুলিশকে খবর দিলে প্রশাসনের কর্মকর্তারা পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।’

তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ধারনা ছিল একজন প্রার্থী হিসেবে কিছুটা সম্মান পাবো। কিন্তু যে ধরনের আচরণ করা হয়েছে তা কোনভাবেই কাম্য নয়। শুধু একবার নয়, দফায় দফায় আমার এবং আমার কর্মীদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালিয়েছে। এর নেতৃত্বে ছিলেন কুতুবপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আলী হাসানুজ্জামান মানিক।’
চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান বলেন, এঘটনায় কুতুবপুর ইউপি চেয়ারম্যান সহ ২২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০০/১২০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। প্রধান আসামীসহ এজাহারভুক্ত পাঁচ আসামীকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।