ঢাকা ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ৩০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রশাসনের সহযোগিতা চাইলেন রাজশাহী-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওবায়দুর রহমান

অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিতে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ওবায়দুর রহমান। এছাড়া ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন সে জন্য সুষ্ঠ পরিবেশ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান ওবায়দুর রহমান। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঈগল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জেলা যুবলীগের সাবেক সহ সভাপতি ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ওবায়দুর রহমান।

শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে দেবীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে দুর্গাপুর পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন ওবায়দুর রহমান।

সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে ওবায়দুর রহমান বলেন, প্রচার প্রচারণা শুরুর পর থেকে তার কর্মীদের মারধোর করা হচ্ছে। নির্বাচনী কার্যালয় ভাংচুর করা হয়েছে। প্রতিনিয়ত তার কর্মী সমর্থকদের হুমকি-ধামকী দেয়া হচ্ছে। প্রশাসন ব্যবস্থা নিলেও তা সন্তোষজনক নয়।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুর রহমান বলেন, মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ঘোষনা রয়েছে অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের। সুতরাং নির্বাচনে কোন প্রকার সংঘাত সহিংসতা হবেনা বলে বিশ্বাস করি। জনগণ যাকে চায় আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটের মাধ্যমে তাকে নির্বাচিত করবে। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে যিনি নির্বাচিত হবেন তাকে আমরা সাদরে গ্রহণ করবো।

ওবায়দুর রহমান আরো বলেন, আমি সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্খা পূরণের লক্ষ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে বিজয়ী হলে এলাকার উন্নয়নে কাজ করবো। বিশেষ করে যোগাযোগ ব্যবস্থা ও মাদক প্রতিরোধে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিব। এছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শেখ রাসেল ডিজিটাল আইটি পার্ক স্থাপন সহ এলাকা ভিত্তিক বিনামূল্যে ওয়াইফাই জোন স্থাপন করা হবে। নিয়োগ বাণিজ্য, টিআর,কাবিখা-কাবিটা প্রকল্পের কমিশন বাণিজ্য চিরতরে বন্ধ করা হবে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্প অনুমোদন করিয়ে নিতে যে কমিশন দিতে হয় সেটিও বন্ধ করা হবে। বেকারত্ব নিরসনে কল কারখানা স্থাপন করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

৩ বিচারকের সমন্বয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত পুনর্গঠন

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রশাসনের সহযোগিতা চাইলেন রাজশাহী-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওবায়দুর রহমান

আপডেট সময় ১২:২৪:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩

অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিতে নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ওবায়দুর রহমান। এছাড়া ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন সে জন্য সুষ্ঠ পরিবেশ নিশ্চিত করার আহ্বান জানান ওবায়দুর রহমান। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঈগল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জেলা যুবলীগের সাবেক সহ সভাপতি ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ওবায়দুর রহমান।

শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে দেবীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে দুর্গাপুর পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন ওবায়দুর রহমান।

সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে ওবায়দুর রহমান বলেন, প্রচার প্রচারণা শুরুর পর থেকে তার কর্মীদের মারধোর করা হচ্ছে। নির্বাচনী কার্যালয় ভাংচুর করা হয়েছে। প্রতিনিয়ত তার কর্মী সমর্থকদের হুমকি-ধামকী দেয়া হচ্ছে। প্রশাসন ব্যবস্থা নিলেও তা সন্তোষজনক নয়।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুর রহমান বলেন, মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ঘোষনা রয়েছে অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের। সুতরাং নির্বাচনে কোন প্রকার সংঘাত সহিংসতা হবেনা বলে বিশ্বাস করি। জনগণ যাকে চায় আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটের মাধ্যমে তাকে নির্বাচিত করবে। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে যিনি নির্বাচিত হবেন তাকে আমরা সাদরে গ্রহণ করবো।

ওবায়দুর রহমান আরো বলেন, আমি সাধারণ মানুষের আশা-আকাঙ্খা পূরণের লক্ষ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে বিজয়ী হলে এলাকার উন্নয়নে কাজ করবো। বিশেষ করে যোগাযোগ ব্যবস্থা ও মাদক প্রতিরোধে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিব। এছাড়া স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে শেখ রাসেল ডিজিটাল আইটি পার্ক স্থাপন সহ এলাকা ভিত্তিক বিনামূল্যে ওয়াইফাই জোন স্থাপন করা হবে। নিয়োগ বাণিজ্য, টিআর,কাবিখা-কাবিটা প্রকল্পের কমিশন বাণিজ্য চিরতরে বন্ধ করা হবে। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্প অনুমোদন করিয়ে নিতে যে কমিশন দিতে হয় সেটিও বন্ধ করা হবে। বেকারত্ব নিরসনে কল কারখানা স্থাপন করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে।