ঢাকা ০৮:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
1Win официальный сайт БК: 1Вин ставки на спорт Casibom’da Hızlı Para Yatırma ve Çekme İşlemleri কাশিমপুর কারাগারে নারী কেলেঙ্কারি ঘটনায় আজিজুলের শাস্তির নয়ছয় (প্রথম পর্ব) পাবনার দুই শহীদের কবর যিয়ারত ও পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন এডওয়ার্ড কলেজের নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর মো আব্দুল আউয়াল পূজার ডিউটিতে আনসার থেকে লাখ টাকার বাণিজ্য তজুমউদ্দিন মেঘনায় জালপাতা নিয়ে দ্বন্দ্ব, ট্রলার ছিনতাই ভোলায় পিস্তল নিয়ে প্যানেল চেয়ারম্যানসহ আটক-২ সনি’র নতুন ব্রাভিয়া টিভি ও আল্ট এফওয়াই টুফোর বাজারজাত শুরু সীমান্তে মিয়ানমারের গুলিতে ১ বাংলাদেশি নিহত, গুলিবিদ্ধ ৩ বিএনপি কোনো ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে না : প্রিন্স

ডা.জহিরুলের ঘাতকদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা

 

শিশু চিকিৎসক ডা. জহিরুল হকের হত্যার ইন্ধনদাতা সিলভার ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ ও সালাউদ্দিন মোর্শেদ ভূঁইয়া ওরফে পাপ্পুসহ সকল আসামিদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে কুমিল্লা জুড়ে মানববন্ধন, প্রতিবাদ সভা অব্যাহত রয়েছে। সবাই হত্যাকারিদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার।

বুধবার (২৫ অক্টোবর) সকালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ), কুমিল্লা শাখা ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) কুমিল্লা শাখা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে।

এ সময় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী, কুমিল্লা বিএমএ’র সভাপতি ডা. আব্দুল বাকী আনিছ, সাধারণ সম্পাদক ডা. আতাউর রহমান জসীম, কুমিল্লা স্বাচিপের সাধারণ সম্পাদক ডা. মোরশেদুল আলমসহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন। পরে তারা ঘাতকদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।

এছাড়া একই সময়ে কুমিল্লা মেডিকেল সেন্টার (প্রা:) লি: (কুমিল্লা টাওয়ার) এর সামনে হাসপাতালের পরিচালক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারিবৃন্দ মানববন্ধন করেন।

উল্লেখ্য, গত ২৩ অক্টোবর সকালে ঢাকায় ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডা. জহিরুল হক মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে গত ২২ অক্টোবর দুপুরে কুমিল্লা নগরীর রেসকোর্স এলাকায় শাপলা টাওয়ারের পরিচালনা কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ডা. জহিরুলকে ছুরিকাঘাত করা হয়।

আহত জহিরুলকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়, তবে কুমেকে অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আটক পাপ্পুকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তবে সিলভার ফারুক এখনো ধরাছোয়ার বাইরে রয়েছেন।

ডা. জহিরুল হকের স্ত্রী ফারহানা আফরিন হিমি বাদী হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। আসামিরা হলেন সালাউদ্দিন মোর্শেদ ভূঁইয়া ওরফে পাপ্পু ও তার স্ত্রী সুমী, ছেলে আরহাম ও আহনাফ এবং সিলভার ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

1Win официальный сайт БК: 1Вин ставки на спорт

ডা.জহিরুলের ঘাতকদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা

আপডেট সময় ০৪:৫৭:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৩

 

শিশু চিকিৎসক ডা. জহিরুল হকের হত্যার ইন্ধনদাতা সিলভার ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ ও সালাউদ্দিন মোর্শেদ ভূঁইয়া ওরফে পাপ্পুসহ সকল আসামিদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে কুমিল্লা জুড়ে মানববন্ধন, প্রতিবাদ সভা অব্যাহত রয়েছে। সবাই হত্যাকারিদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার।

বুধবার (২৫ অক্টোবর) সকালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ), কুমিল্লা শাখা ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) কুমিল্লা শাখা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে।

এ সময় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী, কুমিল্লা বিএমএ’র সভাপতি ডা. আব্দুল বাকী আনিছ, সাধারণ সম্পাদক ডা. আতাউর রহমান জসীম, কুমিল্লা স্বাচিপের সাধারণ সম্পাদক ডা. মোরশেদুল আলমসহ আরো অনেকে বক্তব্য রাখেন। পরে তারা ঘাতকদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।

এছাড়া একই সময়ে কুমিল্লা মেডিকেল সেন্টার (প্রা:) লি: (কুমিল্লা টাওয়ার) এর সামনে হাসপাতালের পরিচালক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারিবৃন্দ মানববন্ধন করেন।

উল্লেখ্য, গত ২৩ অক্টোবর সকালে ঢাকায় ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডা. জহিরুল হক মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে গত ২২ অক্টোবর দুপুরে কুমিল্লা নগরীর রেসকোর্স এলাকায় শাপলা টাওয়ারের পরিচালনা কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে ডা. জহিরুলকে ছুরিকাঘাত করা হয়।

আহত জহিরুলকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়, তবে কুমেকে অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আটক পাপ্পুকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তবে সিলভার ফারুক এখনো ধরাছোয়ার বাইরে রয়েছেন।

ডা. জহিরুল হকের স্ত্রী ফারহানা আফরিন হিমি বাদী হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। আসামিরা হলেন সালাউদ্দিন মোর্শেদ ভূঁইয়া ওরফে পাপ্পু ও তার স্ত্রী সুমী, ছেলে আরহাম ও আহনাফ এবং সিলভার ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ।