ঢাকা ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
1Win официальный сайт БК: 1Вин ставки на спорт Casibom’da Hızlı Para Yatırma ve Çekme İşlemleri কাশিমপুর কারাগারে নারী কেলেঙ্কারি ঘটনায় আজিজুলের শাস্তির নয়ছয় (প্রথম পর্ব) পাবনার দুই শহীদের কবর যিয়ারত ও পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন এডওয়ার্ড কলেজের নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর মো আব্দুল আউয়াল পূজার ডিউটিতে আনসার থেকে লাখ টাকার বাণিজ্য তজুমউদ্দিন মেঘনায় জালপাতা নিয়ে দ্বন্দ্ব, ট্রলার ছিনতাই ভোলায় পিস্তল নিয়ে প্যানেল চেয়ারম্যানসহ আটক-২ সনি’র নতুন ব্রাভিয়া টিভি ও আল্ট এফওয়াই টুফোর বাজারজাত শুরু সীমান্তে মিয়ানমারের গুলিতে ১ বাংলাদেশি নিহত, গুলিবিদ্ধ ৩ বিএনপি কোনো ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে না : প্রিন্স

রাজশাহীতে শিশু হাসপাতাল উদ্বোধনের পরও বুঝে নিচ্ছে না কেউ

রাজশাহী শিশু হাসপাতালের ২০১৫ সালের মে মাসে নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১৮ সালের জুনে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। পরে কয়েক দফা মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২২ সালের শেষের দিকে নির্মাণকাজ শেষ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। গত ২৯ জানুয়ারি হাসপাতালটি উদ্বোধনও করা হয়। এরপরও কেটে গেছে প্রায় ৯ মাস; কিন্তু কেউই এটি বুঝে নিচ্ছে না। তবে গণপূর্ত বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হাসপাতালটি কোন দপ্তরের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে, সে নির্দেশনা পাচ্ছেন না তাঁরা।

এদিকে, ২০০ শয্যার এই বিশেষায়িত হাসপাতালটি পড়ে থাকলেও শিশু রোগী সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল। সেখানে তিনটি ওয়ার্ডে চিকিৎসা চলছে শিশুদের। এক শয্যাতেই রাখা হচ্ছে তিন-চারজনকে।

এ ব্যাপারে রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘আমাদের এখানে শিশু রোগীর প্রচুর চাপ। আমরা হিমশিম খাই। আলাদাভাবে নতুন পূর্ণাঙ্গ শিশু হাসপাতালটি চালু হলে আমাদের এখানে চাপ কমবে। তখন আমরা অন্য রোগীদের আরও ভালো সেবা দিতে পারব। তাই যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালটি চালু করা দরকার।’

রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ-২ জানায়, নগরীর বহরমপুর টিবিপুকুর এলাকায় শিশু হাসপাতালের চারতলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে এক বছর আগে। গত ২৯ জানুয়ারি হাসপাতালটি উদ্বোধন করা হয়েছে।

সুশাসনের জন্য নাগরিকের জেলা সভাপতি আহমেদ সফিউদ্দিন বলেন, রাজশাহীতে ২০ জেলার শিশুরা চিকিৎসা নিতে আসে। এ জন্য নাগরিক সমাজের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতালটি নির্মাণ করা হয়েছে। এখন এটি চালু না করে ফেলে রাখা অত্যন্ত দুঃখজনক।

হাসপাতালের জায়গায় আগে জরাজীর্ণ সরকারি কোয়ার্টার ছিল। সেগুলো ভেঙে পূর্ণাঙ্গ শিশু হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সে অনুযায়ী হাসপাতাল নির্মাণ শুরু করে গণপূর্ত বিভাগ। ২০১৫ সালের মে মাসে নির্মাণকাজ শুরু করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৮ সালের জুনে; কিন্তু শুরুতেই নকশা নিয়ে দেখা দেয় জটিলতা। প্রথমে ১০ তলা ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা থাকলেও পরে তা নেমে আসে চারতলায়। নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৮ সালের জুনে। পরে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়। তাতেও কাজ শেষ না হওয়ায় ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। এরপর আবার ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ে। ওই মেয়াদ পার হওয়ার পর বছরখানেক আগে কাজ শেষ হয়েছে। প্রথম মেয়াদে কাজের ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ১৩ কোটি টাকা। দফায় দফায় মেয়াদ বাড়তে বাড়তে ব্যয়ও বেড়ে এখন প্রায় ৩৪ কোটি টাকা হয়েছে। অর্থাৎ ব্যয় বেড়েছে আড়াই গুণেরও বেশি।

প্রথম তলায় রয়েছে ১৪ শয্যার জেনারেল অবজারভেশন ইউনিট। এক্স-রে করানোর জন্য দুটি এবং সিটি স্ক্যান ও এমআরআই করানোর জন্য একটি করে কক্ষ রয়েছে সেখানে। স্টোর হিসেবে রয়েছে আটটি কক্ষ। নিচতলায় একসঙ্গে ২০টি গাড়ি পার্ক করারও ব্যবস্থা রয়েছে। দ্বিতীয় তলা রয়েছে একটি মাইনর ওটি ও চারটি বিশেষায়িত ওটি। এ ছাড়া ১০ শয্যার প্রি ও পোস্ট ওটি এবং ৫৬ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)। তৃতীয়তলায় চিকিৎসকের জন্য করা হয়েছে ১৮টি কক্ষ। চতুর্থ তলায় রয়েছে ৯৬ শয্যার সাধারণ ওয়ার্ড এবং ১৮টি পেয়িং শয্যা।

হাসপাতাল নির্মাণকাজ তদারকির দায়িত্বে থাকা রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ-২-এর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম খান বলেন, ‘আমাদের নির্মাণকাজ এক বছর আগে শেষ হয়েছে। প্রথম দফার করা রং উঠে যাওয়ায় এক মাস আগে আবার করালাম; কিন্তু হাসপাতাল কেউ বুঝে নিচ্ছেন না। রামেক হাসপাতাল, সিভিল সার্জনের কার্যালয়, নাকি বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর—কে এই হাসপাতাল বুঝে নেবে আমরা তাও জানি না।’

রাজশাহীর সিভিল সার্জন আবু সাইদ মো. ফারুক এই হাসপাতাল বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘হাসপাতাল নির্মাণ শেষ হলে তো আমাদের চিঠি দিয়ে গণপূর্ত জানাবে; কিন্তু এখনো জানায়নি।’ এ বিষয়ে উপবিভাগীয় প্রকৌশলী বলেন, ‘নির্মাণকাজ চলমান প্রক্রিয়া। হস্তান্তরের আগের দিন পর্যন্ত এটি আমাদের তত্ত্বাবধানে থাকে এবং টুকটাক কাজের প্রয়োজন হতে পারে। সে জন্য চিঠি দিই না। তবে কাজ যে শেষ হয়েছে, সেটা স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট সবাইকে মৌখিকভাবে বলা হয়েছে।’

বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক আনোয়ারুল কবীর বলেন, ‘হাসপাতালের কাজ শেষ হওয়ার বিষয়টি আমরা জানি। এখন চালু করতে হলে জনবল প্রয়োজন। অন্যান্য মেডিকেল সামগ্রীও দরকার। বিষয়টি কয়েকবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে জানিয়েছি; কিন্তু সেখান থেকে কোনো ধরনের নির্দেশনা আসেনি।’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ডা. আহমেদুল কবির বলেন, ‘জনবল না হয় আমরা দেব, কিন্তু মেডিকেল সামগ্রীগুলো দিতে হবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে। এ জন্য কিছু প্রক্রিয়ার ব্যাপার আছে। আমরা বিষয়গুলো নিয়ে বসার জন্য জরুরী পরিজন মনে করি।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

1Win официальный сайт БК: 1Вин ставки на спорт

রাজশাহীতে শিশু হাসপাতাল উদ্বোধনের পরও বুঝে নিচ্ছে না কেউ

আপডেট সময় ১২:৫৭:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৩

রাজশাহী শিশু হাসপাতালের ২০১৫ সালের মে মাসে নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০১৮ সালের জুনে কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। পরে কয়েক দফা মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২২ সালের শেষের দিকে নির্মাণকাজ শেষ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। গত ২৯ জানুয়ারি হাসপাতালটি উদ্বোধনও করা হয়। এরপরও কেটে গেছে প্রায় ৯ মাস; কিন্তু কেউই এটি বুঝে নিচ্ছে না। তবে গণপূর্ত বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, হাসপাতালটি কোন দপ্তরের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে, সে নির্দেশনা পাচ্ছেন না তাঁরা।

এদিকে, ২০০ শয্যার এই বিশেষায়িত হাসপাতালটি পড়ে থাকলেও শিশু রোগী সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল। সেখানে তিনটি ওয়ার্ডে চিকিৎসা চলছে শিশুদের। এক শয্যাতেই রাখা হচ্ছে তিন-চারজনকে।

এ ব্যাপারে রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ বলেন, ‘আমাদের এখানে শিশু রোগীর প্রচুর চাপ। আমরা হিমশিম খাই। আলাদাভাবে নতুন পূর্ণাঙ্গ শিশু হাসপাতালটি চালু হলে আমাদের এখানে চাপ কমবে। তখন আমরা অন্য রোগীদের আরও ভালো সেবা দিতে পারব। তাই যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালটি চালু করা দরকার।’

রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ-২ জানায়, নগরীর বহরমপুর টিবিপুকুর এলাকায় শিশু হাসপাতালের চারতলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে এক বছর আগে। গত ২৯ জানুয়ারি হাসপাতালটি উদ্বোধন করা হয়েছে।

সুশাসনের জন্য নাগরিকের জেলা সভাপতি আহমেদ সফিউদ্দিন বলেন, রাজশাহীতে ২০ জেলার শিশুরা চিকিৎসা নিতে আসে। এ জন্য নাগরিক সমাজের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতালটি নির্মাণ করা হয়েছে। এখন এটি চালু না করে ফেলে রাখা অত্যন্ত দুঃখজনক।

হাসপাতালের জায়গায় আগে জরাজীর্ণ সরকারি কোয়ার্টার ছিল। সেগুলো ভেঙে পূর্ণাঙ্গ শিশু হাসপাতাল নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সে অনুযায়ী হাসপাতাল নির্মাণ শুরু করে গণপূর্ত বিভাগ। ২০১৫ সালের মে মাসে নির্মাণকাজ শুরু করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৮ সালের জুনে; কিন্তু শুরুতেই নকশা নিয়ে দেখা দেয় জটিলতা। প্রথমে ১০ তলা ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা থাকলেও পরে তা নেমে আসে চারতলায়। নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৮ সালের জুনে। পরে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়। তাতেও কাজ শেষ না হওয়ায় ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। এরপর আবার ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ে। ওই মেয়াদ পার হওয়ার পর বছরখানেক আগে কাজ শেষ হয়েছে। প্রথম মেয়াদে কাজের ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ১৩ কোটি টাকা। দফায় দফায় মেয়াদ বাড়তে বাড়তে ব্যয়ও বেড়ে এখন প্রায় ৩৪ কোটি টাকা হয়েছে। অর্থাৎ ব্যয় বেড়েছে আড়াই গুণেরও বেশি।

প্রথম তলায় রয়েছে ১৪ শয্যার জেনারেল অবজারভেশন ইউনিট। এক্স-রে করানোর জন্য দুটি এবং সিটি স্ক্যান ও এমআরআই করানোর জন্য একটি করে কক্ষ রয়েছে সেখানে। স্টোর হিসেবে রয়েছে আটটি কক্ষ। নিচতলায় একসঙ্গে ২০টি গাড়ি পার্ক করারও ব্যবস্থা রয়েছে। দ্বিতীয় তলা রয়েছে একটি মাইনর ওটি ও চারটি বিশেষায়িত ওটি। এ ছাড়া ১০ শয্যার প্রি ও পোস্ট ওটি এবং ৫৬ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)। তৃতীয়তলায় চিকিৎসকের জন্য করা হয়েছে ১৮টি কক্ষ। চতুর্থ তলায় রয়েছে ৯৬ শয্যার সাধারণ ওয়ার্ড এবং ১৮টি পেয়িং শয্যা।

হাসপাতাল নির্মাণকাজ তদারকির দায়িত্বে থাকা রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ-২-এর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম খান বলেন, ‘আমাদের নির্মাণকাজ এক বছর আগে শেষ হয়েছে। প্রথম দফার করা রং উঠে যাওয়ায় এক মাস আগে আবার করালাম; কিন্তু হাসপাতাল কেউ বুঝে নিচ্ছেন না। রামেক হাসপাতাল, সিভিল সার্জনের কার্যালয়, নাকি বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর—কে এই হাসপাতাল বুঝে নেবে আমরা তাও জানি না।’

রাজশাহীর সিভিল সার্জন আবু সাইদ মো. ফারুক এই হাসপাতাল বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘হাসপাতাল নির্মাণ শেষ হলে তো আমাদের চিঠি দিয়ে গণপূর্ত জানাবে; কিন্তু এখনো জানায়নি।’ এ বিষয়ে উপবিভাগীয় প্রকৌশলী বলেন, ‘নির্মাণকাজ চলমান প্রক্রিয়া। হস্তান্তরের আগের দিন পর্যন্ত এটি আমাদের তত্ত্বাবধানে থাকে এবং টুকটাক কাজের প্রয়োজন হতে পারে। সে জন্য চিঠি দিই না। তবে কাজ যে শেষ হয়েছে, সেটা স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট সবাইকে মৌখিকভাবে বলা হয়েছে।’

বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক আনোয়ারুল কবীর বলেন, ‘হাসপাতালের কাজ শেষ হওয়ার বিষয়টি আমরা জানি। এখন চালু করতে হলে জনবল প্রয়োজন। অন্যান্য মেডিকেল সামগ্রীও দরকার। বিষয়টি কয়েকবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে জানিয়েছি; কিন্তু সেখান থেকে কোনো ধরনের নির্দেশনা আসেনি।’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ডা. আহমেদুল কবির বলেন, ‘জনবল না হয় আমরা দেব, কিন্তু মেডিকেল সামগ্রীগুলো দিতে হবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে। এ জন্য কিছু প্রক্রিয়ার ব্যাপার আছে। আমরা বিষয়গুলো নিয়ে বসার জন্য জরুরী পরিজন মনে করি।