ঢাকা ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দাউদকান্দি উপজেলা নবাগত ইউএন ও এসিল্যান্ড ভূমি ও পৌর প্রশাসক মো: জিয়াউর রহমান কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় ভোলায় আজকের পত্রিকার পাঠক বন্ধুর উদ্যোগে মাদক বিরোধী র‌্যালি,সেমিনার ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নতুন ব্রিজ এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার মুখে পড়েছে পথচারী জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে আমরা আর কোনো অবিচার চাই না’ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালককে বদলি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে রংপুরে বিক্ষোভ রিমান্ডে যেসব চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন সাবেক ২ আইজিপি বেতন বৃদ্ধির দাবিতে ফের উত্তাল আশুলিয়া, বন্ধ ৫২ কারখানা ট্রাইব্যুনালে প্রথমবার হাসিনার বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ

ভয় দেখিয়ে লাভ নেই: প্রধানমন্ত্রী

ঢাকা: আন্দোলন করে সরকার পতনের হুমকি, নিষেধাজ্ঞা, ভিসানীতির কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এই মাটি আমাদের, এই সমস্ত ভয় দেখিয়ে লাভ নেই।

শনিবার (সেপ্টেম্বর ০২) বিকেলে রাজধানীর পুরাতন বাণিজ্যমেলা মাঠে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে ফার্মগেট অংশ উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অনেকেই নাকি গণতন্ত্র চোখে দেখেন না। তারা নাকি গণতন্ত্র উদ্ধার করবেন। যাদের জন্মই হচ্ছে অগণতান্ত্রিকভাবে, সংবিধান লঙ্ঘন করে, উচ্চ আদালত যাদের ক্ষমতা দখল অবৈধ ঘোষণা করেছে, তারা কী গণতন্ত্র দেবে? তারা তো গণতন্ত্র দিতে জানে না।

তিনি বলেন, তারপরও তারা আন্দোলনের নামে অনেক সময় অনেক কথা বলে। সেইখানে আমি আপনাদের একটা কথা বলব, মাঝে মাঝে জানি আন্দোলন সংগ্রাম দেখে অনেকে একটু ঘাবড়ে যান, তারপর আবার স্যাংশন আসে, ভিসা স্যাংশন ইত্যাদি ইত্যাদি। আমার স্পষ্ট কথা, এই মাটি আমাদের, আমরা দেশ স্বাধীন করেছি জাতির পিতার নেতৃত্বে। এই সমস্ত ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। বাংলাদেশের মানুষ জানে অধিকার আদায় করতে।

শেখ হাসিনা বলেন, আজকে যারা আন্দোলনের নামে রোজই ক্ষমতা থেকে আমাদের ফেলে দিচ্ছেন, আমি আপনাদের বলতে চাই, যারা এখানে উপস্থিত সকলকে বলব, কবির ভাষায় বলব—মেঘ দেখে করিস নে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে, হারা শশীর হারা হাসি, অন্ধকারেই ফিরে আসে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, মেঘের ঘনঘটা আমরা দেখি, আবার তারপরে তো সূর্য ওঠে। কাজেই ওই ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই। ভয়কে জয় করে বাংলাদেশের জনগণ তার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, নৌকা সারা জীবন উজান ঠেলে ঠেলে এগিয়ে গেছে। ঝড়, ঝঞ্ঝা পাড়ি দিয়ে আজকে নৌকা তীরে ঠেকে জনগণের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, নৌকা মার্কা স্বাধীনতা দিয়েছে, নৌকা মার্কা অর্থনৈতিক উন্নতি দিয়েছে। নৌকা মার্কা ডিজিটাল বাংলাদেশ দিয়েছে। নৌকা মার্কাই আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ দেবে।

দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আত্মবিশ্বাস রেখে জনগণের কল্যাণে কাজ করলে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করা সম্ভব, আমরা তা প্রমাণ করেছি; যার জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দরকার।

তিনি বলেন, আজকে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলে এখন আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার পথে এগিয়ে যাচ্ছি। আজকে বাংলাদেশের উন্নয়ন কেন হয়েছে? একটাই কারণ; ২০০৯ সাল থেকে যে গণতন্ত্র এবং মানুষের ভোটের অধিকার আমরা নিশ্চিত করে জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসে একটা গণতান্ত্রিক স্থিতিশীল পরিবেশ রাখতে পেরেছি, তার কারণেই আজকে বাংলাদেশের এই উন্নয়ন।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েকে রাজধানীবাসীর জন্য উপহার এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য নতুন মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সুবিধার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ঢাকা শহরের যানজট নিরসনে ভূমিকা রাখবে, বিশেষ করে বিমানবন্দর, কুড়িল, মহাখালী, ফার্মগেট, মগবাজার, কমলাপুর এলাকায় যানজট নিরসন করবে। মানুষের কর্মঘণ্টা নষ্ট হবে না, দ্রুত উন্নতি হবে, কাজের সুযোগ তৈরি হবে। ঢাকাবাসীর আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে। আমরা যতটুকু করলাম, বাকিটুকু দ্রুত তৈরি হবে।

শনিবার বেলা সাড়ে তিনটায় কাওলা প্রান্তে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে ফার্মগেট অংশ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রমুখ।

উদ্বোধনের পর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’র ওপর দিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাওলা প্রান্ত থেকে ফার্মগেট আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কাওলা থেকে ফার্মগেট প্রান্ত পর্যন্ত ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার পথ পার হতে প্রধানমন্ত্রীর সময় লেগেছে ১৪ মিনিট কয়েক সেকেন্ড।

ফার্মগেট থেকে প্রধানমন্ত্রী পুরাতন বাণিজ্যমেলা মাঠে যান। সেখানে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’র ওপর দিয়ে বিমানবন্দরের কাওলা প্রান্ত থেকে ফার্মগেট অংশের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশে যোগ দেন।

পুরাতন বাণিজ্যমেলা মাঠ ও আশপাশের এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীসহ বিপুল সংখ্যক মানুষ জড়ো হন। বিপুল জনসমাগমে জনসভায় রূপ নেয় সুধী সমাবেশ।

সুধী সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। স্বাগত বক্তব্য দেন সেতু বিভাগের সচিব মো. মনজুর হোসেন। সুধী সমাবেশে ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের’ ওপর একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দাউদকান্দি উপজেলা নবাগত ইউএন ও এসিল্যান্ড ভূমি ও পৌর প্রশাসক মো: জিয়াউর রহমান কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময়

ভয় দেখিয়ে লাভ নেই: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ১০:০৩:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ঢাকা: আন্দোলন করে সরকার পতনের হুমকি, নিষেধাজ্ঞা, ভিসানীতির কথা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এই মাটি আমাদের, এই সমস্ত ভয় দেখিয়ে লাভ নেই।

শনিবার (সেপ্টেম্বর ০২) বিকেলে রাজধানীর পুরাতন বাণিজ্যমেলা মাঠে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে ফার্মগেট অংশ উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অনেকেই নাকি গণতন্ত্র চোখে দেখেন না। তারা নাকি গণতন্ত্র উদ্ধার করবেন। যাদের জন্মই হচ্ছে অগণতান্ত্রিকভাবে, সংবিধান লঙ্ঘন করে, উচ্চ আদালত যাদের ক্ষমতা দখল অবৈধ ঘোষণা করেছে, তারা কী গণতন্ত্র দেবে? তারা তো গণতন্ত্র দিতে জানে না।

তিনি বলেন, তারপরও তারা আন্দোলনের নামে অনেক সময় অনেক কথা বলে। সেইখানে আমি আপনাদের একটা কথা বলব, মাঝে মাঝে জানি আন্দোলন সংগ্রাম দেখে অনেকে একটু ঘাবড়ে যান, তারপর আবার স্যাংশন আসে, ভিসা স্যাংশন ইত্যাদি ইত্যাদি। আমার স্পষ্ট কথা, এই মাটি আমাদের, আমরা দেশ স্বাধীন করেছি জাতির পিতার নেতৃত্বে। এই সমস্ত ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। বাংলাদেশের মানুষ জানে অধিকার আদায় করতে।

শেখ হাসিনা বলেন, আজকে যারা আন্দোলনের নামে রোজই ক্ষমতা থেকে আমাদের ফেলে দিচ্ছেন, আমি আপনাদের বলতে চাই, যারা এখানে উপস্থিত সকলকে বলব, কবির ভাষায় বলব—মেঘ দেখে করিস নে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে, হারা শশীর হারা হাসি, অন্ধকারেই ফিরে আসে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, মেঘের ঘনঘটা আমরা দেখি, আবার তারপরে তো সূর্য ওঠে। কাজেই ওই ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নেই। ভয়কে জয় করে বাংলাদেশের জনগণ তার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, নৌকা সারা জীবন উজান ঠেলে ঠেলে এগিয়ে গেছে। ঝড়, ঝঞ্ঝা পাড়ি দিয়ে আজকে নৌকা তীরে ঠেকে জনগণের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, নৌকা মার্কা স্বাধীনতা দিয়েছে, নৌকা মার্কা অর্থনৈতিক উন্নতি দিয়েছে। নৌকা মার্কা ডিজিটাল বাংলাদেশ দিয়েছে। নৌকা মার্কাই আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ দেবে।

দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আত্মবিশ্বাস রেখে জনগণের কল্যাণে কাজ করলে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করা সম্ভব, আমরা তা প্রমাণ করেছি; যার জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দরকার।

তিনি বলেন, আজকে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলে এখন আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার পথে এগিয়ে যাচ্ছি। আজকে বাংলাদেশের উন্নয়ন কেন হয়েছে? একটাই কারণ; ২০০৯ সাল থেকে যে গণতন্ত্র এবং মানুষের ভোটের অধিকার আমরা নিশ্চিত করে জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসে একটা গণতান্ত্রিক স্থিতিশীল পরিবেশ রাখতে পেরেছি, তার কারণেই আজকে বাংলাদেশের এই উন্নয়ন।

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েকে রাজধানীবাসীর জন্য উপহার এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য নতুন মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সুবিধার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ঢাকা শহরের যানজট নিরসনে ভূমিকা রাখবে, বিশেষ করে বিমানবন্দর, কুড়িল, মহাখালী, ফার্মগেট, মগবাজার, কমলাপুর এলাকায় যানজট নিরসন করবে। মানুষের কর্মঘণ্টা নষ্ট হবে না, দ্রুত উন্নতি হবে, কাজের সুযোগ তৈরি হবে। ঢাকাবাসীর আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে। আমরা যতটুকু করলাম, বাকিটুকু দ্রুত তৈরি হবে।

শনিবার বেলা সাড়ে তিনটায় কাওলা প্রান্তে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে ফার্মগেট অংশ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রমুখ।

উদ্বোধনের পর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’র ওপর দিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাওলা প্রান্ত থেকে ফার্মগেট আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কাওলা থেকে ফার্মগেট প্রান্ত পর্যন্ত ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার পথ পার হতে প্রধানমন্ত্রীর সময় লেগেছে ১৪ মিনিট কয়েক সেকেন্ড।

ফার্মগেট থেকে প্রধানমন্ত্রী পুরাতন বাণিজ্যমেলা মাঠে যান। সেখানে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’র ওপর দিয়ে বিমানবন্দরের কাওলা প্রান্ত থেকে ফার্মগেট অংশের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশে যোগ দেন।

পুরাতন বাণিজ্যমেলা মাঠ ও আশপাশের এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীসহ বিপুল সংখ্যক মানুষ জড়ো হন। বিপুল জনসমাগমে জনসভায় রূপ নেয় সুধী সমাবেশ।

সুধী সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। স্বাগত বক্তব্য দেন সেতু বিভাগের সচিব মো. মনজুর হোসেন। সুধী সমাবেশে ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের’ ওপর একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।