প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তর বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে সরকারের কাছে যে সুপারিশমালা পাঠিয়েছে, তাতে আইনটির দুটি ধারা (২১ ও ২৮) পুরোপুরি বাতিল এবং আটটি সংশোধনের কথা বলা হয়েছে।
এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—
প্রথম আলো
দুটি ধারা বাতিল, ৮টি সংশোধনের সুপারিশ
আইনটি নিয়ে ২০১৯ সাল থেকে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের (ওএইচসিএইচআর) সঙ্গে সরকারের আলাপ-আলোচনা চললেও দেখা যাচ্ছে, আইনটি সংশোধনের বিষয়ে তেমন অগ্রগতি নেই। ওদিকে এই আইনে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া এবং গ্রেপ্তার চলছেই।
র্যাবের ভাষ্য অনুযায়ী, নওগাঁর ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয়ের অফিস সহকারী সুলতানা জেসমিনকে ২২ মার্চ বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে আটক করা হয়েছিল। এরপর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
প্রথম আলো
জেসমিনকে তুলে নেওয়ার পর দুই ঘণ্টার হিসাব মিলছে না
আটকের সময়টা হচ্ছে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে পৌনে ১০টার মধ্যে। আটক নিয়ে যে দুই রকম ভাষ্য পাওয়া গেল, তাতে সময়ের ব্যবধান দুই ঘণ্টা। এই দুই ঘণ্টা জেসমিন কোথায় ছিলেন, সেটা জানতে চান তাঁর স্বজনেরা।
অর্থ বিভাগের হিসাবে আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি খুব বেশি কমবে না। ফলে প্রধান চ্যালেঞ্জই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ। আর সরকারের পরিচালনা ব্যয়ে দুটি বড় ধরনের চাপ বাড়বে।
যুগান্তর
আসছে উচ্চ প্রবৃদ্ধির ‘নির্বাচনী’ বাজেট
প্রাথমিকভাবে বাজেটের আকার ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫৫ কোটি টাকা। রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ৫ লাখ কোটি টাকা। ফলে ঘাটতি বাজেট দাঁড়াবে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫৫ কোটি টাকা।
মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের পর আরেকটি টোল সড়ক পেতে যাচ্ছে রাজধানীবাসী। বিমানবন্দর থেকে যাত্রাবাড়ীর মধ্যে নির্মাণাধীন ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’র সর্বনিম্ন টোল নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা।
বণিক বার্তা
সর্বনিম্ন টোল ১০০, সর্বোচ্চ ৬২৫ টাকা, চলবে না দুই-তিন চাকার যান
প্রাইভেট কার, জিপ, মাইক্রোবাস, ট্যাক্সির মতো হালকা শ্রেণীর যানবাহনের জন্য টোলের এ হার ধার্য করা হয়েছে। অন্যদিকে সর্বোচ্চ ৬২৫ টাকা টোল নির্ধারণ করা হয়েছে বড় ট্রাকের (ছয় চাকার বেশি) জন্য। চলতি বছরের মধ্যে এক্সপ্রেসওয়েটির বিমানবন্দর-তেজগাঁও অংশ চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।
রাজধানীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবন কত তা জানে না কেউ। ভবনের ফিটনেস যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেসব চিহ্নিত করা হয়নি। তবে বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় এবং এলাকাবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে প্রকৌশলগত পরীক্ষা করে কিছু ভবন, মার্কেট ও স্থাপনাকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
দেশ রূপান্তর
ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভাঙতে যত বাধা
কোনোটির ক্ষেত্রে আদালতের স্থগিতাদেশ রয়েছে। আর সিটি করপোরেশন ও রাজউকের ঠেলাঠেলিতেও আটকা পড়েছে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণ। দুই সিটি অপসারণের কথা বললেও কার্যত কেউ করে না।
সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন ছাড়াও ব্যক্তিগত মালিকানাধীন অসংখ্য মার্কেট রয়েছে এর মধ্যে। এগুলোর ভেতরে ভয়াবহ ঘিঞ্জি অবস্থা ও নকশাবহির্ভূত অসংখ্য অবৈধ দোকানপাটে ঠাসা।
সমকাল
ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেটে ছেয়ে আছে পুরো রাজধানী
কখনও আগুন লাগলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার পাশাপাশি মার্কেট থেকে মানুষের সহজে বের হওয়ারও তেমন সহজ পথ নেই। দ্রুত অগ্নিনির্বাপণের সুযোগও এসব মার্কেটে সীমিত। এসব মার্কেটে শৃঙ্খলা ফেরানোর ব্যাপারে দায়িত্বশীল সংস্থা বা ব্যক্তিদেরও এ নিয়ে তেমন ভাবাবেগ নেই।
এছাড়া কম বয়সীদের চোখব্যথা–মাথাব্যথার সমস্যা থেরাপিতে ভালো হয়; ‘বাকির টাকা’ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা; চতুর্মুখী স্বার্থে সর্বস্বান্ত ব্যবসায়ীরা; বৈদেশিক অর্থ খরচের লক্ষ্য ৯৪ হাজার কোটি টাকা; মার্চে সড়কে ঝরেছে ৫৬৪ প্রাণ; নগদ অর্থের সংকটে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক? পড়ে আছে শুধু ‘স্বপ্নপোড়া’ ছাই; যানজটের ভোগান্তি ঢাকার চেয়ে কমই আছে বিশ্বে সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।