৩১ জানুয়ারি ২০২৩।
ঢাকায় চলতি জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক দিন দুর্যোগপূর্ণ বায়ুর মধ্যে কাটিয়েছেন নগরবাসী। এ মাসে মোট ৯ দিন রাজধানীর বায়ুর মান দুর্যোগপূর্ণ ছিল, যা গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর পাশাপাশি আজকের জাতীয় দৈনিকের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলো একবার দেখে আসি—
প্রথম আলো
এবার জানুয়ারিতে দুর্যোগপূর্ণ দিন ছিল সবচেয়ে বেশি
বায়ুদূষণের সর্বোচ্চ স্তরকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ বলা হয়। ঢাকায় কত দিন বায়ু দুর্যোগপূর্ণ অবস্থায় থাকে, ২০১৭ সাল থেকে তার হিসাব রাখছে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস)। তাদের হিসাবে, ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে বায়ুদূষণে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ দিনের সংখ্যা ছিল ৫। ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে এমন দিনের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৪, ৪, ৪, ৭ ও ১।
ভোটকক্ষের ‘ডাকাত’ শব্দটি বেশি আলোচনায় আসে গত ১২ অক্টোবর গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনের উপনির্বাচনের কারণে। ভোট শুরুর পর নানা অনিয়মের অভিযোগে ওই উপনির্বাচনের ভোট বন্ধ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।
প্রথম আলো
ভোটকক্ষের ‘ডাকাত’ নিয়েই যত চিন্তা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে ভোটকক্ষের ‘ডাকাত’ নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন ভোটার ও তিন প্রার্থী। এই আসনের ৮২৬টি ভোটকক্ষের কোনোটিতেই ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা (সিসি ক্যামেরা) থাকছে না। অন্যদিকে উপনির্বাচনে বিএনপির দলছুট নেতা উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়াকে জেতাতে মরিয়া আওয়ামী লীগ। ফলে ভোটাররা নিজের ভোট দিতে পারা নিয়ে সন্দেহ করছেন৷
শিক্ষার্থীর তথ্যসংক্রান্ত ফরম পূরণের সময় অভিভাবক হিসেবে মায়ের নামও লেখা যাবে—হাইকোর্টের এ রায়ে আনন্দিত এবং আপ্লুত হওয়ার কারণ আছে।
প্রথম আলো
মায়ের নাম লিখতে পারার রায় ‘যুগান্তকারী’ কেন
আইনগতভাবে অন্য কোনো অভিভাবকের নাম যুক্ত করতে পারবেন বলে যে রায় ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট, একে সভ্যতার পথে, ন্যায্যতার পথে আরও এক ধাপ এগোনোর সমতুল বলে মনে করি। এবার সরকারকে এ রায় কার্যকর করতে নির্দেশনা দিতে হবে। নইলে এ রায় জেনে নিয়ে যেসব স্কুল, কলেজ কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার ফরম পাল্টে যাবে আর মায়ের নাম গ্রহণে রাজি হবে, এমন ভাবার কারণ নেই।
নতুন করে সঞ্চয়পত্র যে পরিমাণ কেনা হচ্ছে, নগদায়ন হচ্ছে তার চেয়ে বেশি। এতে দিনে দিনে এসব বিনিয়োগ পণ্যে মানুষের জমানো টাকা কমে যাচ্ছে।
প্রথম আলো
খরচ সামলাতে সঞ্চয় ভাঙছেন মানুষ
করোনার কারণে নতুন কর্মসংস্থানের গতি কমেছে। চাকরিও হারিয়েছেন অনেকে। আবার ডলারের দাম বাড়ার প্রভাব পড়েছে মূল্যস্ফীতিতে। মানুষের আয় না বাড়লেও জীবনযাত্রার ব্যয় ঠিকই বেড়ে গেছে। ফলে সংসার চালাতে অনেকে হাত দিচ্ছেন জমানো টাকায়। নতুন সঞ্চয়ও কমিয়ে ফেলেছেন।
ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডস লিমিটেডের চেয়ারম্যান পদে থেকে অর্থ আত্মসাৎ ও কানাডায় পাচারে অভিযুক্ত এমএ খালেকের বাড়ি হেফাজতে নিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
বণিক বার্তা
ফারইস্ট স্টকসের চেয়ারম্যান খালেকের ১৫০ কোটি টাকার বাড়ি সিআইডির হেফাজতে
কারাগারে থাকা এমএ খালেক গড়ে তুলেছিলেন সিকিউরিটিজ কোম্পানি, বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যাংক, বীমাসহ অনেক প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন পদে থাকার সুযোগে বড় ধরনের অর্থ আত্মসাতে জড়িয়ে পড়েন তিনি। বাড়ি কেনার আর্থিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, নিজের বিভিন্ন কোম্পানি থেকে টাকা সরিয়ে তিনি এটি কিনেছিলেন।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (চমেকহা) স্টাফ কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের (মেডিকপস) নিয়ন্ত্রণাধীন সুপারশপ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আয়ের টাকা লুটেপুটে খাচ্ছে একটি চক্র।
যুগান্তর
কোটি টাকা লুটেপুটে খাচ্ছে চক্র
সাধারণ সদস্যরা বলছেন, তাদের জানামতে সংগঠনের তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিমাসে আয় হয় ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এছাড়া একই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গোপনে আরও প্রায় দুই লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সংশ্লিষ্টরা। তবে ২২ মাস ধরে সংগঠনের ব্যাংক হিসাবে এক টাকাও জমা হয়নি। সদস্যদেরও দেওয়া হচ্ছে না বোনাস বা লভ্যাংশ।
এছাড়াও বিএসএমএমইউর গবেষণা : করোনা আক্রান্ত কিডনি রোগীর মৃত্যু ঝুঁকি ১০ গুণ বেশি, চ্যালেঞ্জের মুখে অর্থনীতি, ‘আরেকটি বিশ্বযুদ্ধের’ বিপদ ডেকে আনছে সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।