ঢাকা ০২:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১৯টি দেশের বৈদেশিক মুদ্রাসহ প্রায় ২ কোটি টাকা জব্দ

রাজধানীতে অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জসহ দু’টি প্রতিষ্ঠানে সিআইডি অভিযান : গ্রেফতার-১৪ রাজধানীতে পাঁচটি স্থানে তিনটি অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ অফিসসহ দু’টি ফেরারি প্রতিষ্ঠানে পৃথক ঝটিকা অভিযান চালিয়ে মোট ১৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

মঙ্গলবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত গুলশান, মোহাম্মদপুর ও উত্তরার আশকোনা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। এ সময় গ্রেফতারদের কাছ থেকে এক কোটি ১১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৬ টাকা সমমূল্যের ১৯টি দেশের বৈদেশিক মুদ্রাসহ সর্বমোট এক কোটি ৯৯ লাখ ৬১ হাজার ৩৭৬ টাকা জব্দ করা হয়। গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন-আবু তালহা ওরফে তাহারত ইসলাম তোহা (৩২), আছাদুল শেখ (৩২), হাছান মোল্যা (১৯), আব্দুল কুদ্দুস (২৪), হাসনাত এ চৌধুরী (৪৬), শামসুল হুদা চৌধুরী ওরফে রিপন (৪০), সুমন মিয়া (৩০), তপন কুমার দাস (৪৫), আব্দুল কুদ্দুস (৩২), কামরুজ্জামান রাসেল (৩৭), মনিরুজ্জামান (৪০), নেওয়াজ বিশ্বাস, আবুল হাসনাত (৪০) ও শাহজাহান সরকার (৪৫)।

আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগ সিআইডি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া। এসময় সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্হিত ছিলেন। তিনি জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিএফআইইউ টিমের তথ্য ও সহযোগিতায় রাজধানীর গুলশান-১, রিংরোড, মোহাম্মদপুর, উত্তরার আশকোনা, এবি মার্কেট, চায়না মার্কেটে একযোগে পাঁচজন বিশেষ পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। এই পাঁচটি প্রতিষ্ঠানই বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকায় অবৈধ।

অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া জানান, প্রতিষ্টান গুলো হচ্ছে-গুলশানের জে এম সি এইচ প্রাইভেট লিমিটেড, মোহাম্মদপুরের টোকিও স্কয়ারের আলম আ্যন্ড ব্রাদার্স এবং উত্তরার আশকোনা মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের তৈমুর মানি এক্সচেঞ্জ। বাকি দুটি ফেরারি প্রতিষ্ঠান। গ্রেফতারদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে সিআইডি প্রধান বলেন, প্রতিটি প্রতিষ্ঠান প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ লাখ টাকা সমমূল্যের বিদেশি মুদ্রা অবৈধভাবে কেনাবেচা করে আসছিল। সারা দেশে আরও এক হাজারের বেশি অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এদের কার্যক্রম সম্পূর্ণ অবৈধ।

সাধারণ মানুষের কাছে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, যখন কোনো কাজে, চিকিৎসা বিদেশে যাচ্ছেন, তার আগে কিছু প্রসিডিউর আছে। ভিসা পাওয়ার পর বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংকে ভিসা দেখালে বিদেশি মুদ্রা পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংক তা দিতে বাধ্য। তাহলে কেন তারা অবৈধভাবে ১০০ টাকার ডলার ১১৫ বা ১২০ টাকায় কিনবেন? এটি অন্যায় ও অবৈধ।

সিআইডি প্রধান আরও বলেন, আমরা এই অবৈধ কাজকে উৎসাহিত করতে পারি না। লাগবেই যখন তখন বৈধভাবে নেব, ব্যাংক কিংবা বৈধ মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান থেকে নেব। তাহলে ফুলে-ফেঁপে ওঠা এসব অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বলছে, প্রাতিষ্ঠানিক কিংবা অপ্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোয় পরিচালিত অবৈধভাবে মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের নেপথ্যে যারাই থাক তাদের খুঁজে বের করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দেশে বৈধ মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান ২৩৫টি।

তবে, এর বাইরে অনুমতি ছাড়াই অবৈধভাবে ব্যবসা করছে আরও হাজারের বেশি মানি এক্সচেঞ্জ। এর বাইরে আরও অসংখ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ফোনের মাধ্যমে ঘুরে ঘুরে অবৈধভাবে বেচাকেনা করছে দেশি-বিদেশি মুদ্রা। দেশে কেন অবৈধভাবে মানি এক্সচেঞ্জের সংখ্যা বাড়ছে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, খুব অল্প সময়ে লাভবান হওয়া যায় তাই অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ বাড়ছে। তাদের লোকজন কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে মানি এক্সচেঞ্জ করতেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সোর্স ও সিআইডির সোর্সের মাধ্যমে আমরা অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জের বিরুদ্ধে অভিযান করছি। মানিলন্ডারিংয়ের ক্ষেত্রে শুধু সিআইডি নয়, সব এজেন্সি মিলেই কাজ করতে হবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমার মতে কোনো অবৈধ পথ বেছে নেওয়া উচিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য যে কোনো ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তার যদি হুন্ডি কিংবা অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে জড়ানোর তথ্য মেলে, তবে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে আলাদ আইন আছে। সে আনুসারে কাজ করা হচ্ছে। অবৈধ মানি লন্ডারিংয়ের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় নিজস্ব অফিস এবং ভাসমান যোগাযোগের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি ছাড়াই বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচা করে আসছিলেন বলে জানান তিনি।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

১৯টি দেশের বৈদেশিক মুদ্রাসহ প্রায় ২ কোটি টাকা জব্দ

আপডেট সময় ০৫:০০:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৩

রাজধানীতে অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জসহ দু’টি প্রতিষ্ঠানে সিআইডি অভিযান : গ্রেফতার-১৪ রাজধানীতে পাঁচটি স্থানে তিনটি অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ অফিসসহ দু’টি ফেরারি প্রতিষ্ঠানে পৃথক ঝটিকা অভিযান চালিয়ে মোট ১৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

মঙ্গলবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত গুলশান, মোহাম্মদপুর ও উত্তরার আশকোনা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। এ সময় গ্রেফতারদের কাছ থেকে এক কোটি ১১ লাখ ১৯ হাজার ৮২৬ টাকা সমমূল্যের ১৯টি দেশের বৈদেশিক মুদ্রাসহ সর্বমোট এক কোটি ৯৯ লাখ ৬১ হাজার ৩৭৬ টাকা জব্দ করা হয়। গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন-আবু তালহা ওরফে তাহারত ইসলাম তোহা (৩২), আছাদুল শেখ (৩২), হাছান মোল্যা (১৯), আব্দুল কুদ্দুস (২৪), হাসনাত এ চৌধুরী (৪৬), শামসুল হুদা চৌধুরী ওরফে রিপন (৪০), সুমন মিয়া (৩০), তপন কুমার দাস (৪৫), আব্দুল কুদ্দুস (৩২), কামরুজ্জামান রাসেল (৩৭), মনিরুজ্জামান (৪০), নেওয়াজ বিশ্বাস, আবুল হাসনাত (৪০) ও শাহজাহান সরকার (৪৫)।

আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগ সিআইডি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া। এসময় সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্হিত ছিলেন। তিনি জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিএফআইইউ টিমের তথ্য ও সহযোগিতায় রাজধানীর গুলশান-১, রিংরোড, মোহাম্মদপুর, উত্তরার আশকোনা, এবি মার্কেট, চায়না মার্কেটে একযোগে পাঁচজন বিশেষ পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। এই পাঁচটি প্রতিষ্ঠানই বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকায় অবৈধ।

অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া জানান, প্রতিষ্টান গুলো হচ্ছে-গুলশানের জে এম সি এইচ প্রাইভেট লিমিটেড, মোহাম্মদপুরের টোকিও স্কয়ারের আলম আ্যন্ড ব্রাদার্স এবং উত্তরার আশকোনা মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের তৈমুর মানি এক্সচেঞ্জ। বাকি দুটি ফেরারি প্রতিষ্ঠান। গ্রেফতারদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে সিআইডি প্রধান বলেন, প্রতিটি প্রতিষ্ঠান প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৭০ থেকে ৭৫ লাখ টাকা সমমূল্যের বিদেশি মুদ্রা অবৈধভাবে কেনাবেচা করে আসছিল। সারা দেশে আরও এক হাজারের বেশি অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এদের কার্যক্রম সম্পূর্ণ অবৈধ।

সাধারণ মানুষের কাছে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, যখন কোনো কাজে, চিকিৎসা বিদেশে যাচ্ছেন, তার আগে কিছু প্রসিডিউর আছে। ভিসা পাওয়ার পর বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংকে ভিসা দেখালে বিদেশি মুদ্রা পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংক তা দিতে বাধ্য। তাহলে কেন তারা অবৈধভাবে ১০০ টাকার ডলার ১১৫ বা ১২০ টাকায় কিনবেন? এটি অন্যায় ও অবৈধ।

সিআইডি প্রধান আরও বলেন, আমরা এই অবৈধ কাজকে উৎসাহিত করতে পারি না। লাগবেই যখন তখন বৈধভাবে নেব, ব্যাংক কিংবা বৈধ মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান থেকে নেব। তাহলে ফুলে-ফেঁপে ওঠা এসব অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বলছে, প্রাতিষ্ঠানিক কিংবা অপ্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোয় পরিচালিত অবৈধভাবে মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের নেপথ্যে যারাই থাক তাদের খুঁজে বের করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দেশে বৈধ মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান ২৩৫টি।

তবে, এর বাইরে অনুমতি ছাড়াই অবৈধভাবে ব্যবসা করছে আরও হাজারের বেশি মানি এক্সচেঞ্জ। এর বাইরে আরও অসংখ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ফোনের মাধ্যমে ঘুরে ঘুরে অবৈধভাবে বেচাকেনা করছে দেশি-বিদেশি মুদ্রা। দেশে কেন অবৈধভাবে মানি এক্সচেঞ্জের সংখ্যা বাড়ছে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, খুব অল্প সময়ে লাভবান হওয়া যায় তাই অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জ বাড়ছে। তাদের লোকজন কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে মানি এক্সচেঞ্জ করতেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সোর্স ও সিআইডির সোর্সের মাধ্যমে আমরা অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জের বিরুদ্ধে অভিযান করছি। মানিলন্ডারিংয়ের ক্ষেত্রে শুধু সিআইডি নয়, সব এজেন্সি মিলেই কাজ করতে হবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে আমার মতে কোনো অবৈধ পথ বেছে নেওয়া উচিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য যে কোনো ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তার যদি হুন্ডি কিংবা অবৈধ মানি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে জড়ানোর তথ্য মেলে, তবে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে আলাদ আইন আছে। সে আনুসারে কাজ করা হচ্ছে। অবৈধ মানি লন্ডারিংয়ের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় নিজস্ব অফিস এবং ভাসমান যোগাযোগের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি ছাড়াই বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচা করে আসছিলেন বলে জানান তিনি।