লক্ষ্মীপুরে চিহ্নিত ভূমিদস্যু ও কথিত যুবদল নেতা সালাহ্ উদ্দিনের বিরুদ্ধে যুবদলের তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত টিম গঠন করা হবে।
গতকাল সোমবার (১৭ মার্চ) দুপুরে লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা যুবদল।
সালাহ্ উদ্দিন সদর উপজেলার চর রহমনী মোহন ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক। তিনি গত বছর ৫ আগস্টের পর থেকে অবৈধভাবে লোকজন দিয়ে মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকার কৃষকদের ফসল ও মানুষের জমি জোরপূর্বক দখল করে আসছেন। সালাহ্ উদ্দিনের ভয়ে চরাঞ্চলের মানুষ চাপা আতঙ্কে জীবনযাপন করছে। এ নিয়ে সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হলে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আহ্বায়ক রেজাউল করিম লিটন, সদস্য সচিব আবদুল আলিম হুমায়ুন ও যুগ্ম-আহ্বায়ক সৈয়দ রশীদুল হাসান লিংকন সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে গণমাধ্যমকর্মীদের নিশ্চিত করছেন ‘যদি যুবদলের কেউ সন্ত্রাস, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে লিপ্ত হয়’। তবে সেই দায়ভার জেলা যুবদল নিবে না। এছাড়া অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কাছে সোপর্দ করার নির্দেশনা দেন যুবদলের শীর্ষ তিন নেতা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত ১৫ ও ১৬ মার্চ তারিখে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয়েছে যে – ‘লক্ষ্মীপুরে বেড়িবাঁধ সংস্কার কাজের ঠিকাদার থেকে চাঁদা না পেয়ে ছয় শ্রমিককে পিটিয়ে আহত করেছে কথিত যুবদল নেতা আনোয়ার সম্রাট’। বাস্তবে আনোয়ার হোসেন সম্রাট যুবদলের কেউ নন। তাকে ১০ বছর আগে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার করা হয়। এরপর থেকে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।’
গতকাল সোমবার (১৭ মার্চ) দুপুরে লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা যুবদল।
সালাহ্ উদ্দিন সদর উপজেলার চর রহমনী মোহন ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক। তিনি গত বছর ৫ আগস্টের পর থেকে অবৈধভাবে লোকজন দিয়ে মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকার কৃষকদের ফসল ও মানুষের জমি জোরপূর্বক দখল করে আসছেন। সালাহ্ উদ্দিনের ভয়ে চরাঞ্চলের মানুষ চাপা আতঙ্কে জীবনযাপন করছে। এ নিয়ে সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হলে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আহ্বায়ক রেজাউল করিম লিটন, সদস্য সচিব আবদুল আলিম হুমায়ুন ও যুগ্ম-আহ্বায়ক সৈয়দ রশীদুল হাসান লিংকন সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে গণমাধ্যমকর্মীদের নিশ্চিত করছেন ‘যদি যুবদলের কেউ সন্ত্রাস, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে লিপ্ত হয়’। তবে সেই দায়ভার জেলা যুবদল নিবে না। এছাড়া অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কাছে সোপর্দ করার নির্দেশনা দেন যুবদলের শীর্ষ তিন নেতা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত ১৫ ও ১৬ মার্চ তারিখে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয়েছে যে – ‘লক্ষ্মীপুরে বেড়িবাঁধ সংস্কার কাজের ঠিকাদার থেকে চাঁদা না পেয়ে ছয় শ্রমিককে পিটিয়ে আহত করেছে কথিত যুবদল নেতা আনোয়ার সম্রাট’। বাস্তবে আনোয়ার হোসেন সম্রাট যুবদলের কেউ নন। তাকে ১০ বছর আগে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার করা হয়। এরপর থেকে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।’