উপজেলার রামচন্দ্রপুর দৌলতপুর গ্ৰামের নিরীহ কৃষক মকবুল মিয়ার নামে
বিষ প্রয়োগে মাছ নিধনের ঘটনায় মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জন্য সংবাদ সম্মেলন করে ভোক্তভোগী পরিবার।
জানা যায় যে, দৌলতপুর শাপলা মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির অনুকূলে সরকারী বিধি মোতাবেক রামচন্দ্রপুর মৌজার বগীর খাল বাৎসরিক ইজারা ১৭৫০০০(একলক্ষ পঁচাত্তর হাজার)খাজনা ১৭২০০,সতের হাজার দুইশত ,
ভ্যাট ২৬২০০ ছাব্বিশ হাজার দুইশত এই মোট ২১৯০০০ দুই লক্ষ উনিশ হাজার টাকা দিয়ে লিজ নিয়ে মৎস্য আহরন করার জন্য একই গ্ৰামের মোঃ শাহ আলম পিতা আব্দুল গনি ২, মাসুদ মিয়া পিতা আসাব উদ্দিন ৩, শাখাওয়াত হোসেন পিতা শাহজাহান ভূঁইয়া কে ফিশিং করার দায়িত্ব দেন।
দায়িত্ব পেয়েই শাহ আলম,মাসুদ,ও শাখাওয়াত এই তিনজনে মিলে খালের সকল মাছ ধরে কিছু অংশে বাঁধ দিয়ে সেখানে অল্প কিছু মাছের মধ্যে বিষ প্রয়োগ করে দায়ভার ফেলে ভোক্তভোগী মকবুল মিয়া ও তার দুই ছেলে শফিক ও গাফ্ফার এর নামে মামলা করে যাহাতে মাছ বিক্রির সঠিক হিসাব ইজারা মালিক শাপলা মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির মালিকদের না দিতে হয়।নিজে বিষ কিনে এনেছে মোহনগঞ্জের যে দোকান থেকে তার প্রমাণ সরূপ ঐ দোকানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্ৰহ আছে।সেখানে দেখা গেছে ৩১/১/২০২৫ তারিখে মোহনগঞ্জ ঐ দোকান থেকে শাহআলম সহ তার সহযোগীদের বিষ কেনার ভিডিও ফুটেজ আর বিষ প্রয়োগ করেছে ২/২/২০২৫ ইং ভোর রাতে।আর এই দিনেই থানায় মামলা দায়ের করে চতুর শাহ আলম।জালিয়াতি করে ঠকানোর চাল চালে
আটপাড়া থানায় মামলা নং০২,
৫/২/২০২৫,,
ধারা ৫০৬,/৪৪৭,/৪২৮/৫০৬
-দায়ের করেন বিচক্ষণ এই শাহ আলম ও তার সহযোগী মাসুদ ও শাখাওয়াত। এলাকা সূত্রে জানা যায় যে মকবুল মিয়া একজন নিরীহ মানুষ উনি নিজেও শাপলা মৎস্যজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি।
উনি স্বেচ্ছায় এই সমিতির সভাপতি পদ দিয়ে দিয়েছেন উনার নাতি মোঃ রাসেল খানকে।উনি নিজেই সমিতির সদস্য হয়ে,ইজারাদার হয়ে অসাধু ভাবে মাছ নিধনের কোন যুক্তিকথা নেই।
সুযোগ পেয়ে শাহ আলম ও তার অনুসারীরা কৌশলে মাছ ধরে বাজারে বিক্রি করে,সহজ সরল গরীব মৎস্যজীবী মকবুল মিয়া ও তার দুই ছেলের নামে মিথ্যা মামলা করে যে হয়রানি শিকার করছে তার থেকে পরিত্রাণ পেতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন। সাংবাদিকদের মাধ্যমে এই বিষয়ে অভিযোগ পেশ করেন ভোক্তভোগী মকবুলের পরিবার।
ভোক্তভোগী মকবুল মিয়া ও তার দুই ছেলে শফিক ও গাফ্ফার এর নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও প্রকৃত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জোর আবেদন পেশ করেন ।অসহায় মৎস্যজীবী মকবুল মিয়াও তার দরিদ্র পরিবার।