মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, ব্যক্তি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায়, জাতিধর্ম নির্বিশেষে গোটা মানবজাতির জন্য উত্তম আদর্শ, শান্তি ও কল্যাণ নিয়ে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) দুনিয়াতে এসেছিলেন। তিনি ছিলেন সর্বোত্তম আদর্শ। মানবজাতির মুক্তির দিশারি ছিলেন মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)। মহান আল্লাহ পাক তাঁকে সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরণ করেছিলেন।
তিনি অন্ধকারে নিমজ্জিত একটি জাতিকে সারাবিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর জাতিতে পরিণত করেছিলেন। মানুষে মানুষে চলমান হিংসা বিদ্বেষ, সংঘাত দূর করতে হলে রাসূল (সাঃ) এর আদর্শের কোন বিকল্প নেই। তাই ব্যক্তিজীবনে, সমাজ ও রাষ্ট্রে একমাত্র তাঁর অনুকরণ অনুসরণই দিতে পারে মুক্তির দিশা।
তিনি বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) বাদে মাগরিব চরচাক্তাই নয়া মসজিদ সংলগ্ন মাঠে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ও ফাতেহায়ে ইয়াজদাহম উপলক্ষে মিলাদুন্নবী উদযাপন কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
১৯ নং দক্ষিণ বাকলিয়া ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হাজী নবাব খানের সভাপতিত্বে ও মো. ইউছুপ মাষ্টারের পরিচালনায় মিলাদ মাহফিলে প্রধান ওয়াজিন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাবেত্বায়ে ওলামায়ে আহলে সুন্নত বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও চান্দগাঁও হাজী মিন্নাত আলী মুন্সী জামে মসজিদের খতিব আলহাজ্ব মাওলানা সেকান্দর হোসাইন আল কাদেরী।
বিশেষ আলোচক ছিলেন রাবেত্বায়ে ওলামায়ে আহলে সুন্নত বাংলাদেশের সাংগঠনিক সচিব ও বাদুরতলা গরীবে নেওয়াজ জামে মসজিদের খতিব আলহাজ্ব মুফতি মাওলানা মুখতার আহমদ, চাক্তাই হাজী সোবহান সও. জামে মসজিদের খতিব আলহাজ্ব মাওলানা শফিউল হক।
মিলাদ মাহফিলে শরিক হন মিলাদুন্নবী উদযাপন কমিটির সদস্য নাজমুল হক নাজু, মাঈনুদ্দিন পারভেজ, জসিম উদ্দিন, ইয়াকুব খান, রাশেদ পারভেজ, মো. সোহেল, আনোয়ার হোসেন, মো. ফারুক, আবদুল বারেক, মো. বেলাল, মো. ইউনুছ, শফিকুল ইসলাম, নুরুদ্দিন খান, আইয়ুব খান, মো. সুমন, মকবুল হোসেন, মো. মহিউদ্দিন, মো. মানিক, মো. সোবাহান প্রমুখ।