চট্টগ্রামের বাকলিয়া থানাধীন শাহ আমানত সেতু সংলগ্ন বাস্তু হারার মুখে নবাবিয়ানা হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্ট এর ৩য় তলায় অবৈধ ভাবে বিপ্লব এর নেতৃত্বে দীর্ঘদিন যাবত আবাসিক হোটেলের নাম দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন অবৈধ দেহ ব্যবসা। বিপ্লব এখানে ১৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০০ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকেন গ্রাহকের কাছ থেকে। আর এখানে এসে নেশায় ভূত হয়ে আছে চট্টগ্রামের ক্রাইম জগতের মানুষ। বিপ্লব এর এই আড্ডাখানায় যেহেতু সুন্দরী মেয়েদের রাখা হয় ওই মেয়েদের সান্নিধ্য পাওয়ার জন্য ক্রইম জগতের মানুষগুলো অপরাধ করে টাকা ইনকাম করে আর সেই টাকা দিয়েই ফুর্তি করে বিপ্লব এর অবৈধ আবাসিক হোটেলে । যার কারণে বাকলিয়া থানার নতুন ব্রীজ এলাকায় অপরাধ প্রবণতা থামেনা। এ বিষয়ে জানার জন্য মুটোফোনে বিপ্লব ও হোটেল মালিকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা কেউ এ বিষয়ে কথা বলবেন না বলে জানান।
ঐ হোটেলের কর্মরত ব্যক্তিরা বলেন, আমাদের এখানে রাজনীতিবিদ প্রশাসনের লোকজন এবং কিছু কিছু সংবাদ কর্মী আসে তাদের সাথে আমাদের ভালো সম্পর্ক , আমাদের সাথে দেখা করেন। বিপ্লব এর এই অবৈধ আবাসিক হোটেল বাণিজ্য বন্ধ না হলে বেড়ে যাবে অপরাধ প্রবণতা। এই বিষয়ে বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আপতাফ উদ্দিন কে মুটোফোনে জানালে তিনি সু কৌষলে এড়িয়ে যান। অসামাজিক কাজ ছাড়া ও মাদক বিক্রি ও মাদক সেবিদেরকে ও হোটেল রুম ভাড়া দেওয়া হয়। অপরদিকে জি এম প্লাজা আবাসিক হোটেল নাম দিয়ে দেধারছে চালাচ্ছে দেহ ব্যবসা । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জি এম প্লাজা হোটেলের বয়রা বলেন , আমাদের এই আবাসিক হোটেলে থাকার জন্য ভালো পরিবেশ আছে। আমাদের মোবাইলে নামি – দামী মেয়েদের ছবি আছে যা দেখে পছন্দ করে হোটেলে থাকতে আসা মানুষগুলো।
এই অবৈধ জি এম প্লাজা নামের আবাসিক হোটেল অবিলম্বে উচ্ছেদ করে এলাকার পরিবেশ সুন্দর করার জন্য
পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বাকলিয়া থানাধীন নতুন ব্রীজ এলাকার সাধারণ মানুষ।