ঢাকা ১০:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

মিজারেবল হাসবেন্ড সিনড্রোম কী?

আপনার স্বামী কি সব সময় কোনো না কোনো কারণে বিরক্ত, উদ্বিগ্ন বা হতাশ থাকে? মানসিক চাপ, অনিদ্রা, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ইত্যাদি কারণে এমনটা হতে পারে। নেতিবাচক এই দিকগুলো মানুষকে চূড়ান্ত হতাশ করে দিতে পারে। যার প্রভাব পড়ে ব্যক্তিজীবন ও সম্পর্কের ক্ষেত্রেও। মানসিক চাপ ও উদ্বিগ্নতার কারণে আপনার স্বামী হতাশ বোধ করতে পারে। এই সমস্যা থেকে তাকে মুক্ত করে আনতে এই সিনড্রোমের মূল কারণ সম্পর্কে জানতে হবে-

মিজারেবল হাসবেন্ড সিনড্রোম- এর কারণ কী?

দাম্পত্য জীবনে যেভাবে প্রভাব ফেলে

আপনার সব কাজে ত্রুটি খুঁজে বের করলে

আপনার স্বামী সব সময় আপনার ভেতরে ত্রুটি খুঁজে বের করে। আপনি যাই করুন না কেন তাতেই সে বিরক্ত হবে এবং আপনার সবকিছুতেই অভিযোগ করবে। শেষ পর্যন্ত আপনি বুঝতে পারবেন, যাই করুন না কেন তাকে খুশি বা সন্তুষ্ট করা সম্ভব নয়।

আপনাকে এড়িয়ে চললে

সে যদি আপনার প্রতি কোনো মনোযোগ না দেয় বা আপনাকে এড়িয়ে চলতে থাকে তবে এটি মিজারেবল হাসবেন্ড সিনড্রোম- এর অন্যতম লক্ষণ হতে পারে। আপনার সব রকম প্রচেষ্টা থাকার পরেও সে একইভাবে উদাসীন থাকতে পারে।

বেশিরভাগ সময় ঝগড়া করলে

আপনার স্বামী যদি খুব বেশি হতাশ থাকে তবে সে আপনার সঙ্গে ঝগরা করার উপায় খুঁজতে থাকবে। তার সমস্ত রাগ, হতাশা আপনার ওপর চাপাতে চেষ্টা করবে। সাধারণ কথপোকথনকেই সে ঝগড়ায় পরিণত করবে এবং আপনাকে আঘাত করার উপায় খুঁজতে থাকবে। যেন সব দোষ আপনার ওপরে চাপাতে পারে সেই সুযোগ খুঁজতে থাকবে।

ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে না চাইলে

এই সিনড্রোমে ভুগলে আপনার স্বামী আপনাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনোরকম কথা বলতে চাইবে না। ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলা ও পরিকল্পনা সাজানো প্রত্যেক দম্পতির ক্ষেত্রেই স্বাভাবিক। কিন্তু আপনার স্বামী যদি বিষয়টি সব সময় এড়িয়ে যেতে চায়, এই প্রসঙ্গ উঠলেই যে করে হোক কথার মোড় ঘুরিয়ে দেয়, তাহলে তার সঙ্গে মুখোমুখি বসে কথা বলা জরুরি।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

মিজারেবল হাসবেন্ড সিনড্রোম কী?

আপডেট সময় ০৯:৪৬:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর ২০২২

আপনার স্বামী কি সব সময় কোনো না কোনো কারণে বিরক্ত, উদ্বিগ্ন বা হতাশ থাকে? মানসিক চাপ, অনিদ্রা, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ইত্যাদি কারণে এমনটা হতে পারে। নেতিবাচক এই দিকগুলো মানুষকে চূড়ান্ত হতাশ করে দিতে পারে। যার প্রভাব পড়ে ব্যক্তিজীবন ও সম্পর্কের ক্ষেত্রেও। মানসিক চাপ ও উদ্বিগ্নতার কারণে আপনার স্বামী হতাশ বোধ করতে পারে। এই সমস্যা থেকে তাকে মুক্ত করে আনতে এই সিনড্রোমের মূল কারণ সম্পর্কে জানতে হবে-

মিজারেবল হাসবেন্ড সিনড্রোম- এর কারণ কী?

দাম্পত্য জীবনে যেভাবে প্রভাব ফেলে

আপনার সব কাজে ত্রুটি খুঁজে বের করলে

আপনার স্বামী সব সময় আপনার ভেতরে ত্রুটি খুঁজে বের করে। আপনি যাই করুন না কেন তাতেই সে বিরক্ত হবে এবং আপনার সবকিছুতেই অভিযোগ করবে। শেষ পর্যন্ত আপনি বুঝতে পারবেন, যাই করুন না কেন তাকে খুশি বা সন্তুষ্ট করা সম্ভব নয়।

আপনাকে এড়িয়ে চললে

সে যদি আপনার প্রতি কোনো মনোযোগ না দেয় বা আপনাকে এড়িয়ে চলতে থাকে তবে এটি মিজারেবল হাসবেন্ড সিনড্রোম- এর অন্যতম লক্ষণ হতে পারে। আপনার সব রকম প্রচেষ্টা থাকার পরেও সে একইভাবে উদাসীন থাকতে পারে।

বেশিরভাগ সময় ঝগড়া করলে

আপনার স্বামী যদি খুব বেশি হতাশ থাকে তবে সে আপনার সঙ্গে ঝগরা করার উপায় খুঁজতে থাকবে। তার সমস্ত রাগ, হতাশা আপনার ওপর চাপাতে চেষ্টা করবে। সাধারণ কথপোকথনকেই সে ঝগড়ায় পরিণত করবে এবং আপনাকে আঘাত করার উপায় খুঁজতে থাকবে। যেন সব দোষ আপনার ওপরে চাপাতে পারে সেই সুযোগ খুঁজতে থাকবে।

ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলতে না চাইলে

এই সিনড্রোমে ভুগলে আপনার স্বামী আপনাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনোরকম কথা বলতে চাইবে না। ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলা ও পরিকল্পনা সাজানো প্রত্যেক দম্পতির ক্ষেত্রেই স্বাভাবিক। কিন্তু আপনার স্বামী যদি বিষয়টি সব সময় এড়িয়ে যেতে চায়, এই প্রসঙ্গ উঠলেই যে করে হোক কথার মোড় ঘুরিয়ে দেয়, তাহলে তার সঙ্গে মুখোমুখি বসে কথা বলা জরুরি।