ঢাকা ১০:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ৩০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
এইচএসসিতে পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজে ১২৬ জনের জিপিএ-৫ অর্জন দেশ ও সমাজ কল্যাণমুখী হিসাবে গড়ে তুলার জন্য সৎ ও দেশপ্রেমিক ব্যবসায়ীর ভুমিকা অনস্বীকার্য অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন রক্তাক্ত জুলাই বিপ্লবের শহীদদের স্মরণে আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে অধ্যক্ষ হেলালী গলাচিপায় জরাজীর্ণ অবস্থায় আয়রন ব্রীজ; জনদূর্ভোগ চরমে জাতীয় দলের কোচ হাথুরুসিংহে বরখাস্ত সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে অলআউট অ্যাকশনে যাবে সরকার : আসিফ পাসের হার এবং জিপিএ-৫ কমেছে যশোর বোর্ডে শপথ নিয়েই কাজ শুরু করলেন পিএসসির নতুন চেয়ারম্যান ও সদস্যরা বাবা সিদ্দিকির মৃত্যুতে কেন দেখা মিলছে না শাহরুখের? কুমিল্লায় ২০০০ পিস ইয়াবাসহ ১ জনকে আটক করেছে বিজিবি

রাজশাহী৫, দুর্গাপুর পুঠিয়া স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রতীককে অবমাননা মূলক বক্তব্য।

স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রতীককে ‘কাউয়া-বাদুর’ বলে আচরণবিধি ভঙ্গ করে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন রাজশাহী-৫ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী আব্দুল ওয়াদুদ দারা। সোমবার বেলা ৩ টায় রাজশাহী-৫ আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ লুনা ফেরদৌসের কাছে স্বশরীরে হাজির হয়ে তিনি ব্যাখা দেন।

ব্যাখায় তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ সংসদীয় আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী। আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওবায়দুর রহমান যে অভিযোগ দায়ের করেছেন তা বিদ্বেষ প্রসূত। আমি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ রাজশাহী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক। আমার দলের নেতাকর্মীরা দলের শৃংখলা পরিপন্থী কর্মে লিপ্ত আছেন তাদের কর্মের বিষয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে কি ধরনের নির্দেশনা আছে আমি তাদেরকে নির্দেশনা স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলাম।

তিনি ব্যাখায় আরও বলেন, কোন ভোটারকে ভয়ভীতি প্রদর্শনের জন্য বা স্বতন্ত্র প্রার্থীকে অপদন্ত করবার উদ্দেশ্যে আমি কখন কোন অশালীন বা অশোভনীয় বা তিক্ত বা উস্কানীমূলক বক্তব্য প্রদান করিনি। তারপরেও আমার বক্তব্য মহোদয়ের নিকট “সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরন বিধিমালা- ২০০৮” এর ১১ (ক) এং (ঙ) ধারার লংঘন বলে বিবেচিত হলে আমি উক্ত বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশসহ নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

এর আগে, রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবলীগ নেতা ওবায়দুর রহমানের ঈগল প্রতীক নিয়ে ব্যঙ্গ করায় আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আবদুল ওয়াদুদ দারাকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে নোটিশে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে কেন দোষী সাব্যস্ত করা হবে না তা জানাতে দারাকে সশরীরে আদালতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেন নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ লুনা ফেরদৌসের আদালতে হাজির হয়ে লিখিত জবাব দিতে হবে। এর প্রেক্ষিতে তিনি লিখিত জবাব দিয়ে এসেছেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

এইচএসসিতে পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজে ১২৬ জনের জিপিএ-৫ অর্জন

রাজশাহী৫, দুর্গাপুর পুঠিয়া স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রতীককে অবমাননা মূলক বক্তব্য।

আপডেট সময় ০৪:১৭:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারী ২০২৪

স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রতীককে ‘কাউয়া-বাদুর’ বলে আচরণবিধি ভঙ্গ করে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন রাজশাহী-৫ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী আব্দুল ওয়াদুদ দারা। সোমবার বেলা ৩ টায় রাজশাহী-৫ আসনের অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ লুনা ফেরদৌসের কাছে স্বশরীরে হাজির হয়ে তিনি ব্যাখা দেন।

ব্যাখায় তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ সংসদীয় আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী। আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওবায়দুর রহমান যে অভিযোগ দায়ের করেছেন তা বিদ্বেষ প্রসূত। আমি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ রাজশাহী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক। আমার দলের নেতাকর্মীরা দলের শৃংখলা পরিপন্থী কর্মে লিপ্ত আছেন তাদের কর্মের বিষয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে কি ধরনের নির্দেশনা আছে আমি তাদেরকে নির্দেশনা স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলাম।

তিনি ব্যাখায় আরও বলেন, কোন ভোটারকে ভয়ভীতি প্রদর্শনের জন্য বা স্বতন্ত্র প্রার্থীকে অপদন্ত করবার উদ্দেশ্যে আমি কখন কোন অশালীন বা অশোভনীয় বা তিক্ত বা উস্কানীমূলক বক্তব্য প্রদান করিনি। তারপরেও আমার বক্তব্য মহোদয়ের নিকট “সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরন বিধিমালা- ২০০৮” এর ১১ (ক) এং (ঙ) ধারার লংঘন বলে বিবেচিত হলে আমি উক্ত বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশসহ নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

এর আগে, রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবলীগ নেতা ওবায়দুর রহমানের ঈগল প্রতীক নিয়ে ব্যঙ্গ করায় আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আবদুল ওয়াদুদ দারাকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে নোটিশে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে কেন দোষী সাব্যস্ত করা হবে না তা জানাতে দারাকে সশরীরে আদালতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেন নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ লুনা ফেরদৌসের আদালতে হাজির হয়ে লিখিত জবাব দিতে হবে। এর প্রেক্ষিতে তিনি লিখিত জবাব দিয়ে এসেছেন।