ঢাকা ০৬:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎ কেড়ে নিলো বৈদ্যুতিক মিস্ত্রির প্রান কুমিল্লায় ভারতীয় মদসহ ৩ জনকে আটক করেছে বিজিবি রোটারি ক্লাব অব পাবনার উদ্যোগে সনাতন ধর্মাবলম্বী মানুষদের মাঝে পূজা বস্ত্র বিতরণ কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ আটক ১ সরকারি ব্যবস্থায় দুর্নীতি বন্ধ চান এনজিও নেতারা কাবা শরিফের গিলাফ উপহার পেলেন ধর্ম উপদেষ্টা সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বরখাস্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুজা মন্ডবে শেষ প্রতিমা তৈরীর কাজ, চলছে শেষ সময়ে প্রস্তুতি লালমনিরহাটে মধ্যরাতে আগুনে পুড়ল ১৪ দোকান, কোটি টাকার ক্ষতি কুমিল্লা জেলা দেবিদ্বার থানা গ্রাম পুলিশের নির্দেশে রাতের অন্ধকারে অবৈধ গ্যাস পাইপ লাইন নির্মাণ।

কালাইয়ে বেড়েছে জ্বর, সর্দি কাশির প্রকোপ, চিকিৎসক কম থাকায় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে রোগীদের

জয়পুরহাটের কালাইয়ে জ্বর, সর্দি, কাশিতে আক্রান্ত রোগী বেড়েছে। আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাবে এসব রোগীর সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বাড়ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চিকিৎসা কেন্দ্রগুলিতে জ্বর, সর্দি-কাশি ও শরীরে ব্যথা নিয়ে আসা রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে । উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল কম থাকায় হিমশিম খেতে হচ্ছে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর চিকিৎসকদের। এছাড়াও এসব রোগে আক্রান্ত রোগী উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারের ফার্মেসিতে প্যারাসিটামল গ্রুপের ও এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষধ কিনতে ভির করতে দেখাগেছে ।

সরজমিনে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখাযায়, চিকিৎসা নিতে আসা প্রায় রোগী জ্বর, সর্দি-কাশি নিয়ে হাসপাতালে আসছে। উপচে পরা ভীর হওয়ায় এসব রোগীদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে চিকিৎসা নিতে দেখাগেছে। কষ্ট হলেও অনেক সময়ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে তাদের গ্রহণ করতে হচ্ছে কাঙ্খিত সেবা। এ কারণে অনেক রোগী আরো অসুস্থ হয়ে পরছে। গত ১ বছর ধরে ১৩ জন চিকিৎসক এর পদ শূন্য থাকায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে । কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি চিকিৎসা সেবায় কয়েকবার দেশের প্রথম স্থান অধিকার করলেও ৫০ শয্যার এই হাসপাতালটিতে নেই ৫০ শয্যার ব্যবস্থা। যে কারনে প্রতেকদিন নানা সমস্যা নিয়ে শতাধিক ভর্তি রোগীদেরও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। হাসপাতালের চিকিৎসক সংকটসহ সকল সমস্যা নিরসনের দাবি রোগী ও রোগীর স্বজন এবং অভিভাবকদের।

উপজেলার চক মুড়লি গ্রাম থেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা লিপি বলেন, গত ২ মাস ধরে আমার হার্টের একটু সমস্যা হওয়ায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসি। এ সময় জ্বর, সর্দি ও কাশির এত রোগী বেড়েছে তা জানতাম না। তাই চিকিৎসার জন্য অনেকটা সময় ধরে দাঁড়িয়ে আছি।

জ্বর, সর্দি,কাশি নিয়ে তালোড়া বাইগুনি গ্রাম থেকে শাকিল বলেন, হাসপাতালে এসে রোগীদের ভীরে জ্যামে পড়েছি। এতে আরো বেশি অসুস্থ বোধ করছি। শুনছি রোগীর জামের কারণে হাসপাতালে ভর্তি হলেও কোন বেট পাবো না। সেটা নিয়েও চিন্তায় পড়েছি।

হাতিয়র গ্রামের মর্জিনা খাতুন বলেন, এখানে যারা এসেছে প্রায় সকলেরই জ্বর, সর্দি, কাশি। এ জন্য নিজে অসুস্থ বোধ করলেও কারো আগে ডা. দেখানোর সুযোগ নেই।

এলতা ঈমামপুর গ্রামের রোগী ওমর ফারুখের অভিভাবক জানায়, হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা ভাল। এ জন্য আমরা সন্তানের নিয়ে হাসপাতালে আসি। তবে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে হাসপাতালে ডাক্তারের সংখ্যা কম থাকায় এসব রোগীদের ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।

চকমোড়ালি গ্রামের আঃ হামিদ বলেন, আমি জ্বর, সর্দি, কাশি নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এসেছি। ডাক্তার কম থাকায় চিকিৎসা নিতে আসা সকলকেই অপেক্ষা অনেক সময় অপেক্ষা করে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। দিন দিন রোগীর যে চাপ বাড়ছে এ হাসপাতালে দ্রুত চিকিৎসক নিয়োগ না দিলে রোগীদের আরো বিড়ম্বনায় পড়তে হবে।

হাসপাতাল সূত্র জানা গেছে, আবহাওয়া পরিবর্তন এর ফলে জ্বর, সর্দি, কাশির কারনে রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে প্রতেকদিন বহির্বিভাগে ৬০০-৭০০ জন এবং জরুরী বিভাগে ১১০-১২০ জন রোগী সেবা নিচ্ছেন। তাছাড়াও প্রতেকদিন ভর্তি হচ্ছেন ১০০-১১০ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন ৪০-৫০ জন রোগী । হাসপাতালটিতে ২৬ জন চিকিৎসক এর বিপরীতে ১৩ জন চিকিৎসক এর মাধ্যমে এসব রোগীদের চিকিৎসা চলছে। তাছাড়াও তৃতীয় শ্রেণীর ১১ টি এবং চতুর্থ শ্রেণীর ১৮ টি কর্মচারীর শূন্য পদ রয়েছে ।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. জুয়েল বলেন, প্রতিবছর এ সময় ঠান্ডা ও গরম আবহাওয়া বিরাজ করে, যে কারণে এ রোগটি বেশি হচ্ছে। এ সমস্যার কারণে প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ এন্টিহিস্টামিন এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক দেওয়া হচ্ছে। তবে গণহারে এন্টিবায়োটিক দেওয়া যাবেনা। দিলে একসময় শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক আর কাজ করবে না। ফলে রোগীদের বিপদে পড়তে হবে। তাই এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডা. ফয়সাল নাহিদ পবিত্র বলেন, আমাদের কম সংখ্যক ডাক্তার থাকার পরেও কোন রোগীদের ফেরত দেইনা।আবহাওয়া জনিত সমস্যার কারণে এখন জ্বর, সর্দি ও কাশি দেখা দিচ্ছে। রোগীর এ সমস্যাগুলি ৩ থেকে ৫ দিন এবং সর্বোচ্চ সাত দিন থাকতে পারে। এর বেশি দিন ধরে থাকলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে হবে। তবে যাদের এ সমস্যাগুলি দেখা দিচ্ছে তাদের সংস্পর্শে না যাওয়া এবং তাদের মাস্ক ব্যবহার করা মুখ ও নাকে হাত লাগানোর আগে বারবার সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে হবে । চিকিৎসার পাশাপাশি সকলকে সচেতনতা অবলম্বন করার পরামর্শ প্রদান করেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎ কেড়ে নিলো বৈদ্যুতিক মিস্ত্রির প্রান

কালাইয়ে বেড়েছে জ্বর, সর্দি কাশির প্রকোপ, চিকিৎসক কম থাকায় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে রোগীদের

আপডেট সময় ০১:৫৩:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জয়পুরহাটের কালাইয়ে জ্বর, সর্দি, কাশিতে আক্রান্ত রোগী বেড়েছে। আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাবে এসব রোগীর সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বাড়ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চিকিৎসা কেন্দ্রগুলিতে জ্বর, সর্দি-কাশি ও শরীরে ব্যথা নিয়ে আসা রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে । উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল কম থাকায় হিমশিম খেতে হচ্ছে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর চিকিৎসকদের। এছাড়াও এসব রোগে আক্রান্ত রোগী উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারের ফার্মেসিতে প্যারাসিটামল গ্রুপের ও এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষধ কিনতে ভির করতে দেখাগেছে ।

সরজমিনে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখাযায়, চিকিৎসা নিতে আসা প্রায় রোগী জ্বর, সর্দি-কাশি নিয়ে হাসপাতালে আসছে। উপচে পরা ভীর হওয়ায় এসব রোগীদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে চিকিৎসা নিতে দেখাগেছে। কষ্ট হলেও অনেক সময়ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে তাদের গ্রহণ করতে হচ্ছে কাঙ্খিত সেবা। এ কারণে অনেক রোগী আরো অসুস্থ হয়ে পরছে। গত ১ বছর ধরে ১৩ জন চিকিৎসক এর পদ শূন্য থাকায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে । কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি চিকিৎসা সেবায় কয়েকবার দেশের প্রথম স্থান অধিকার করলেও ৫০ শয্যার এই হাসপাতালটিতে নেই ৫০ শয্যার ব্যবস্থা। যে কারনে প্রতেকদিন নানা সমস্যা নিয়ে শতাধিক ভর্তি রোগীদেরও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। হাসপাতালের চিকিৎসক সংকটসহ সকল সমস্যা নিরসনের দাবি রোগী ও রোগীর স্বজন এবং অভিভাবকদের।

উপজেলার চক মুড়লি গ্রাম থেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা লিপি বলেন, গত ২ মাস ধরে আমার হার্টের একটু সমস্যা হওয়ায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসি। এ সময় জ্বর, সর্দি ও কাশির এত রোগী বেড়েছে তা জানতাম না। তাই চিকিৎসার জন্য অনেকটা সময় ধরে দাঁড়িয়ে আছি।

জ্বর, সর্দি,কাশি নিয়ে তালোড়া বাইগুনি গ্রাম থেকে শাকিল বলেন, হাসপাতালে এসে রোগীদের ভীরে জ্যামে পড়েছি। এতে আরো বেশি অসুস্থ বোধ করছি। শুনছি রোগীর জামের কারণে হাসপাতালে ভর্তি হলেও কোন বেট পাবো না। সেটা নিয়েও চিন্তায় পড়েছি।

হাতিয়র গ্রামের মর্জিনা খাতুন বলেন, এখানে যারা এসেছে প্রায় সকলেরই জ্বর, সর্দি, কাশি। এ জন্য নিজে অসুস্থ বোধ করলেও কারো আগে ডা. দেখানোর সুযোগ নেই।

এলতা ঈমামপুর গ্রামের রোগী ওমর ফারুখের অভিভাবক জানায়, হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা ভাল। এ জন্য আমরা সন্তানের নিয়ে হাসপাতালে আসি। তবে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে হাসপাতালে ডাক্তারের সংখ্যা কম থাকায় এসব রোগীদের ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।

চকমোড়ালি গ্রামের আঃ হামিদ বলেন, আমি জ্বর, সর্দি, কাশি নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য এসেছি। ডাক্তার কম থাকায় চিকিৎসা নিতে আসা সকলকেই অপেক্ষা অনেক সময় অপেক্ষা করে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। দিন দিন রোগীর যে চাপ বাড়ছে এ হাসপাতালে দ্রুত চিকিৎসক নিয়োগ না দিলে রোগীদের আরো বিড়ম্বনায় পড়তে হবে।

হাসপাতাল সূত্র জানা গেছে, আবহাওয়া পরিবর্তন এর ফলে জ্বর, সর্দি, কাশির কারনে রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে প্রতেকদিন বহির্বিভাগে ৬০০-৭০০ জন এবং জরুরী বিভাগে ১১০-১২০ জন রোগী সেবা নিচ্ছেন। তাছাড়াও প্রতেকদিন ভর্তি হচ্ছেন ১০০-১১০ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন ৪০-৫০ জন রোগী । হাসপাতালটিতে ২৬ জন চিকিৎসক এর বিপরীতে ১৩ জন চিকিৎসক এর মাধ্যমে এসব রোগীদের চিকিৎসা চলছে। তাছাড়াও তৃতীয় শ্রেণীর ১১ টি এবং চতুর্থ শ্রেণীর ১৮ টি কর্মচারীর শূন্য পদ রয়েছে ।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. জুয়েল বলেন, প্রতিবছর এ সময় ঠান্ডা ও গরম আবহাওয়া বিরাজ করে, যে কারণে এ রোগটি বেশি হচ্ছে। এ সমস্যার কারণে প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ এন্টিহিস্টামিন এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক দেওয়া হচ্ছে। তবে গণহারে এন্টিবায়োটিক দেওয়া যাবেনা। দিলে একসময় শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক আর কাজ করবে না। ফলে রোগীদের বিপদে পড়তে হবে। তাই এ বিষয়ে সকলকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প. কর্মকর্তা ডা. ফয়সাল নাহিদ পবিত্র বলেন, আমাদের কম সংখ্যক ডাক্তার থাকার পরেও কোন রোগীদের ফেরত দেইনা।আবহাওয়া জনিত সমস্যার কারণে এখন জ্বর, সর্দি ও কাশি দেখা দিচ্ছে। রোগীর এ সমস্যাগুলি ৩ থেকে ৫ দিন এবং সর্বোচ্চ সাত দিন থাকতে পারে। এর বেশি দিন ধরে থাকলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে হবে। তবে যাদের এ সমস্যাগুলি দেখা দিচ্ছে তাদের সংস্পর্শে না যাওয়া এবং তাদের মাস্ক ব্যবহার করা মুখ ও নাকে হাত লাগানোর আগে বারবার সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে হবে । চিকিৎসার পাশাপাশি সকলকে সচেতনতা অবলম্বন করার পরামর্শ প্রদান করেন।