মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক ভোরের কাগজ প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম সুমন মিডিয়া অঙ্গনে এক পরিচিত মুখ। দীর্ঘদিন ধরে সাংবাদিকতা পেশায় কাজ করায় উপজেলার সাধারণ মানুষও একনামে তাঁকে চিনে। মানবিক ও অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করে তিনি সকলের মনে জায়গা করে নিয়েছেন।
ব্যক্তি হিসেবে সাংবাদিক সুমন সকলের সাথে রাখেন সুসম্পর্ক। সাধারণ মানুষ, মিডিয়া ও সংস্কৃতি অঙ্গনের মানুষ, রাজনৈতিক নেতা-কর্মী বা প্রশাসনের লোকজন সবার সাথেই দারুণ সখ্যতা তাঁর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও বেশ সক্রিয় তিনি।
সাইফুল ইসলাম সুমনের ফেসবুক আইডি ঘেঁটে দেখা যায় শনিবার জাতীয় দৈনিক নয়া শতাব্দীর ঢাকাস্থ নিকুঞ্জতে অবস্থিত কেন্দ্রীয় অফিসে আছেন তিনি। সেখানে সুৃমনের উপস্থিতিতে নয়া শতাব্দীর জুড়ী প্রতিনিধি এমএ বাছিতকে কার্ড তুলে দেন নয়া শতাব্দীর প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ মামুন ও মফস্বল সম্পাদক মোঃ নূর আলম শেখ।
তারপর কিছুক্ষণ পরেই মাই টিভির জুড়ী প্রতিনিধি মনিরুল ইসলামের সাথে মাই টিভি ভবনে সাইফুল ইসলাম সুমনকে দেখা যায়। সেখানে তারা মাই টিভির নিউজ এডিটর প্যাড্রিক ডি কস্টার সাথে হাসিমুখে ছবিও তুলেন।
শনিবার রাতেই আবার তাঁকে দেখা যায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী আলহাজ শাহাব উদ্দিনের বাসভবনে। সেখানেও সাথে ছিলেন মাই টিভির জুড়ী প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম। সেখানে মন্ত্রীর বাসায় বেশ কিছু সময় খোশ-গল্পে মেতে থাকতে দেখা যায় তাদের দুজনকে।
পরদিন শনিবার তাঁকে দেখা যায় দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচির অসীম চন্দ্র বণিকের সাথে। সেখানেও সঙ্গী হিসেবে ছিলেন মনিরুল ইসলাম।
সোমবার সুমন ব্যক্তিগত কাজে ভারতের আগরতলা যান। সেখানে পৌঁছেই তিনি ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলার বোধজুং নগর থানার ওসি কৃষ্ণধন সরকারের আমন্ত্রণে সেখানকার আতিথেয়তা লাভ করেন।