প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
রাজধানীর শাহবাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ‘এ’ ব্লক। ভবনটির নিচতলায় বিপণিবিতান। সেখানে প্রতিদিন শত শত মানুষ আসেন। কিন্তু ভূমিকম্পের বিবেচনায় ভবনটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ভবনটি ভাঙতে বলেছে। তবে রাজউক বা মালিকপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—
প্রথম আলো
রাজউকের ২৫ প্রতিষ্ঠানের ৪১ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ
রাজউকের আরবান রেজিলিয়েন্স প্রকল্পের মাধ্যমে রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকায় ৩ হাজার ২৫২টি সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ভবন ‘র্যাপিড ভিজ্যুয়াল অ্যাসেসমেন্ট’ করা হয়। এরপর এসব ভবনের মধ্যে তুলনামূলক খারাপ এমন ৫৭৯টির ‘প্রিলিমিনারি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যাসেসমেন্ট’ (পিইএ) করা হয়।
দেশে রেকর্ড বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। তবুও প্রচণ্ড গরমে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না বিভিন্ন স্থানের মানুষ। কারিগরি কারণে রাজধানী ঢাকায় এবং বিদ্যুৎ সরবরাহে ঘাটতি থাকায় ঢাকার বাইরে কিছু এলাকায় লোডশেডিংয়ে ভুগছেন মানুষ।
প্রথম আলো
বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ড, তবু লোডশেডিং বেশি গ্রামে
আগামী মে মাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ চাহিদা ধরে ১৬ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। টানা প্রচণ্ড গরমের কারণে এপ্রিলেই চাহিদা ১৬ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে গেছে।
বাংলাদেশে দোষারোপের রাজনীতি অনেকটা স্থায়ী সংস্কৃতি হয়ে উঠেছে। কোনো ঘটনা ঘটার পরপরই রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর দায় চাপাচ্ছে। সব ছাপিয়ে ঘটনাটি তখন রাজনৈতিক ইস্যুতে রূপ নেয়। এভাবে দোষারোপের রাজনীতির কারণে বেশির ভাগ ঘটনারই প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটন সম্ভব হয় না।
যুগান্তর
দোষারোপের রাজনীতি আগুন নিয়েও
সম্প্রতি দেশের মার্কেটগুলোয় একের পর এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটছে। এতে নিঃস্ব হচ্ছেন শত শত ব্যবসায়ী। এসব ঘটনার পেছনে নাশকতা রয়েছে কি না, চারদিকে সেই সন্দেহ ঘুরপাক খাচ্ছে। ঠিক সেই সময়ে আগুন নিয়েও শুরু হয়েছে দোষারোপের রাজনীতি।
বিদ্যুৎ উৎপাদনে রেকর্ডের মধ্যেও দেশজুড়ে ঘণ্টায় ঘণ্টায় লোডশেডিং হচ্ছে। অসহ্য গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। দিনে-রাতে সব সময়ই বিদ্যুৎ যাচ্ছে।
যুগান্তর
ঘণ্টায় ঘণ্টায় লোডশেডিং, কষ্টে আছে মানুষ
গ্রামাঞ্চলে দিনে-রাতে ১০ থেকে ১৫ ঘণ্টারও বেশি লোডশেডিংয়ের খবর পাওয়া গেছে। অনেক গ্রামে রাতে বিদ্যুৎ আসেই না। এ অবস্থায় ফুঁসে উঠেছে গ্রামের মানুষ। কোনো কোনো গ্রামে পল্লী বিদ্যুৎকেন্দ্রের অফিসেও হামলা হচ্ছে।
এবার ঈদে ঢাকা ছাড়তে পারে প্রায় এক কোটি মানুষ। দেশের বাকি বিভাগীয় শহরগুলোতে কর্মজীবী ও শিক্ষার্থী রয়েছে অন্তত ২০ লাখ। তারাও ঈদে নিজ নিজ এলাকায় ফিরবে।
কালের কণ্ঠ
পাঁচ দিনে বাড়ি ফিরবে ছয় কোটি মানুষ
এক জেলা থেকে অন্য জেলায়, জেলা-উপজেলা শহর থেকে গ্রামে বা দূরের শহরে যাতায়াত করবে আরও প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ। সব মিলিয়ে এবারের ঈদ ঘিরে পাঁচ দিনে প্রায় ছয় কোটি মানুষ নানা গন্তব্য থেকে ঘরমুখো হবে।
এছাড়া শ্রমিকদের ঈদ বোনাস পরিশোধ ৪০% কারখানায়; এক দিনে ছয় স্থানে মার্কেট কারখানা ও গুদামে আগুন; ২৩ বছর ধরে অবৈধ চাকরি!; আরবের চেয়েও বেশি গরম; গোল্লায় গেল ২৫৩ কোটি সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।