ঢাকা ০৫:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

শেষ দিনে ‘সোনার হরিণ’ পেয়েছেন ১৯ হাজার ২৪০ যাত্রী

আসন্ন ঈদুল ফিতরে মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা নির্বিঘ্ন করতে ৫ দিনব্যাপী ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। টিকিট বিক্রির শেষ দিন ১১ এপ্রিল বিক্রি করা হয়েছে ২১ এপ্রিলের টিকিট। যা ঈদের আগের দিন হিসেবে ধরেছে রেলওয়ে। এদিন সারাদেশের মোট ১৯ হাজার ২৪০ জন মানুষ টিকিট কিনতে সক্ষম হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) রেলওয়ের মোট আসন বিক্রি হয়েছে ৩৫ হাজার ৭৩৭টি। এর মধ্যে সবচেয়ে কম টিকিট বিক্রি হয়েছে ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রুটের ঈদ স্পেশাল-৬ ট্রেনে। সেখানে মাত্র ১ জন যাত্রী ২টি আসন কিনেছেন। অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটের মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে। সেখানে ৫৫০ জন যাত্রী এক হাজার ১৮২টি আসন কিনেছেন।

জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্যবহার করে গত ১ মার্চ থেকে ‘টিকিট যার, ভ্রমণ তার’ নীতিতে ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এরই ধারাবাহিকতায় এবারই প্রথমবারের মতো ঈদে ট্রেনের অগ্রীম টিকিট শতভাগ অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টিকিট প্রাপ্তির জন্য কাউন্টারে গিয়ে দিনের পর দিন যাত্রীদের ভোগান্তি নিরসনে এই সিদ্ধান্ত নেয় রেলওয়ে।

রেলওয়ের ১১ এপ্রিলের প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ৭টি ঈদ স্পেশাল, ২টি কমিউটার এবং ৫৪ এক্সপ্রেস ট্রেনসহ মোট ৬৩টি ট্রেনের টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। এসবের মধ্যে অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৪৭ জন যাত্রী ৬২৯টি আসন; বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৩৭ জন যাত্রী ৮৫২টি আসন; বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনে ১১ জন যাত্রী ২৬টি আসন; বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৯ জন যাত্রী ১১৮টি আসন; বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৪০ জন যাত্রী ৭৮৯টি আসন; ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫২১ জন যাত্রী ৯৪৪টি আসন; বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৩৪ জন যাত্রী ৮০৬টি আসন; চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৫৫ জন যাত্রী এক হাজার ১৬১টি আসন; চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৬৫ জন যাত্রী ৯৯০টি আসন; ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৯ জন যাত্রী ২৭টি আসন; ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনে ৭৪৭ জন যাত্রী এক হাজার ৯০টি আসন; দোলনচাপা এক্সপ্রেস ট্রেনে ২৪ জন যাত্রী ৪৮টি আসন; দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৮৪ জন যাত্রী ৯২৩টি আসন; এগারসিন্ধুর গোধুলী ট্রেনে ২৯৫ জন যাত্রী ৬৩০টি আসন; এগারসিন্ধুর প্রভাতি ট্রেনে ৩৩৫ জন যাত্রী ৬৬৩টি আসন; একতা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৯৭ জন যাত্রী ৯৩০টি আসন; হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনে ২৯৯ জন যাত্রী ৫৬৭টি আসন; জামালপুর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৬৫ জন যাত্রী ৬৪৫টি আসন; যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৫৫ জন যাত্রী ৬৬০টি আসন কিনেছেন।

জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৫৪ জন যাত্রী ৭১৪টি আসন; কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩০৭ জন যাত্রী ৬৫১টি আসন; কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে ১০৭ জন যাত্রী ২৩২টি আসন; কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৬২ জন যাত্রী ৬৭৩টি আসন; করতোয়া এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৩ জন যাত্রী ২৯টি আসন; কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৮৬ জন যাত্রী ৫৮৬টি আসন; মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৩ জন যাত্রী ১০৯টি আসন; মহানগর গোধুলী ট্রেনে ২৩২ জন যাত্রী ৫১২টি আসন; মহানগর প্রভাতী ট্রেনে ৩৬৭ জন যাত্রী ৭৪৪টি আসন; মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৭৯ জন যাত্রী ৮৮৩টি আসন; মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৫০ জন যাত্রী এক হাজার ১৮২টি আসন; মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪০০ জন যাত্রী ৬৯২টি আসন; নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪২৭ জন যাত্রী ৬৭৮টি আসন; পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৪৮ জন যাত্রী ৮৪১টি আসন; পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৪৫ জন যাত্রী এক হাজার ১৪৬টি আসন; পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৭৭ জন যাত্রী ৭৩৬টি আসন; পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৮৪ জন যাত্রী ৭৮৭টি আসন; রাজশাহী কমিউটার ট্রেনে ৫ জন যাত্রী ১৫টি আসন; রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪১৫ জন যাত্রী ৬৩৯টি আসন; রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনে ২৮৬ জন যাত্রী ৫৬৭টি আসন; সাগড়দাঁড়ি এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৭৬ জন যাত্রী ৩৬৭টি আসন; সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনে ৭১০ জন যাত্রী এক হাজার ১৭৬টি আসন; সিমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৯ জন যাত্রী ১০৪টি আসন; সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে ২৭২ জন যাত্রী ৪৮১টি আসন; সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩২০ জন যাত্রী ৬৬৪টি আসন; সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৭৭ জন যাত্রী এক হাজার ৭২টি আসন; সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৪৯ জন যাত্রী ৭২৬টি আসন; টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনে ১০৫ জন যাত্রী ২১৬টি আসন; তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৬৩১ জন যাত্রী এক হাজার ৩৮টি আসন; তিতুমীর এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৫৪ জন যাত্রী ৩১০টি আসন; টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনে ২০ জন যাত্রী ৪০টি আসন; তুর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনে ২২২ জন যাত্রী ৪৫৭টি আসন; উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩১০ জন যাত্রী ৭২৭টি আসন; উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৮৫ জন যাত্রী ৪১৪টি আসন; উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৪২ জন যাত্রী ৯৪৪টি আসন কিনেছেন।

এছাড়া, ঈদ স্পেশাল-৩ ট্রেনে ৭৮ জন যাত্রী ১৯১টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৫ ট্রেনে ২৮৩ জন যাত্রী ৫৫০টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৬ ট্রেনে ১ জন যাত্রী ২টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৭ ট্রেনে ১৮০ জন যাত্রী ৪৩৪টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৮ ট্রেনে ৪ জন যাত্রী ৫টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৯ ট্রেনে ২ জন যাত্রী ২টি আসন এবং ঈদ স্পেশাল-১০ ট্রেনে ১৫ জন যাত্রী ৩৭টি আসন কিনেছেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে

শেষ দিনে ‘সোনার হরিণ’ পেয়েছেন ১৯ হাজার ২৪০ যাত্রী

আপডেট সময় ১২:০৮:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩

আসন্ন ঈদুল ফিতরে মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা নির্বিঘ্ন করতে ৫ দিনব্যাপী ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। টিকিট বিক্রির শেষ দিন ১১ এপ্রিল বিক্রি করা হয়েছে ২১ এপ্রিলের টিকিট। যা ঈদের আগের দিন হিসেবে ধরেছে রেলওয়ে। এদিন সারাদেশের মোট ১৯ হাজার ২৪০ জন মানুষ টিকিট কিনতে সক্ষম হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) রেলওয়ের মোট আসন বিক্রি হয়েছে ৩৫ হাজার ৭৩৭টি। এর মধ্যে সবচেয়ে কম টিকিট বিক্রি হয়েছে ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রুটের ঈদ স্পেশাল-৬ ট্রেনে। সেখানে মাত্র ১ জন যাত্রী ২টি আসন কিনেছেন। অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটের মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে। সেখানে ৫৫০ জন যাত্রী এক হাজার ১৮২টি আসন কিনেছেন।

জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্যবহার করে গত ১ মার্চ থেকে ‘টিকিট যার, ভ্রমণ তার’ নীতিতে ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এরই ধারাবাহিকতায় এবারই প্রথমবারের মতো ঈদে ট্রেনের অগ্রীম টিকিট শতভাগ অনলাইনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টিকিট প্রাপ্তির জন্য কাউন্টারে গিয়ে দিনের পর দিন যাত্রীদের ভোগান্তি নিরসনে এই সিদ্ধান্ত নেয় রেলওয়ে।

রেলওয়ের ১১ এপ্রিলের প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ৭টি ঈদ স্পেশাল, ২টি কমিউটার এবং ৫৪ এক্সপ্রেস ট্রেনসহ মোট ৬৩টি ট্রেনের টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। এসবের মধ্যে অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৪৭ জন যাত্রী ৬২৯টি আসন; বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৩৭ জন যাত্রী ৮৫২টি আসন; বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস ট্রেনে ১১ জন যাত্রী ২৬টি আসন; বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৯ জন যাত্রী ১১৮টি আসন; বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৪০ জন যাত্রী ৭৮৯টি আসন; ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫২১ জন যাত্রী ৯৪৪টি আসন; বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৩৪ জন যাত্রী ৮০৬টি আসন; চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৫৫ জন যাত্রী এক হাজার ১৬১টি আসন; চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৬৫ জন যাত্রী ৯৯০টি আসন; ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৯ জন যাত্রী ২৭টি আসন; ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনে ৭৪৭ জন যাত্রী এক হাজার ৯০টি আসন; দোলনচাপা এক্সপ্রেস ট্রেনে ২৪ জন যাত্রী ৪৮টি আসন; দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৮৪ জন যাত্রী ৯২৩টি আসন; এগারসিন্ধুর গোধুলী ট্রেনে ২৯৫ জন যাত্রী ৬৩০টি আসন; এগারসিন্ধুর প্রভাতি ট্রেনে ৩৩৫ জন যাত্রী ৬৬৩টি আসন; একতা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৯৭ জন যাত্রী ৯৩০টি আসন; হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনে ২৯৯ জন যাত্রী ৫৬৭টি আসন; জামালপুর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৬৫ জন যাত্রী ৬৪৫টি আসন; যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৫৫ জন যাত্রী ৬৬০টি আসন কিনেছেন।

জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৫৪ জন যাত্রী ৭১৪টি আসন; কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩০৭ জন যাত্রী ৬৫১টি আসন; কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে ১০৭ জন যাত্রী ২৩২টি আসন; কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৬২ জন যাত্রী ৬৭৩টি আসন; করতোয়া এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৩ জন যাত্রী ২৯টি আসন; কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৮৬ জন যাত্রী ৫৮৬টি আসন; মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৩ জন যাত্রী ১০৯টি আসন; মহানগর গোধুলী ট্রেনে ২৩২ জন যাত্রী ৫১২টি আসন; মহানগর প্রভাতী ট্রেনে ৩৬৭ জন যাত্রী ৭৪৪টি আসন; মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৭৯ জন যাত্রী ৮৮৩টি আসন; মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৫০ জন যাত্রী এক হাজার ১৮২টি আসন; মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪০০ জন যাত্রী ৬৯২টি আসন; নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪২৭ জন যাত্রী ৬৭৮টি আসন; পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৪৮ জন যাত্রী ৮৪১টি আসন; পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৪৫ জন যাত্রী এক হাজার ১৪৬টি আসন; পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৭৭ জন যাত্রী ৭৩৬টি আসন; পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩৮৪ জন যাত্রী ৭৮৭টি আসন; রাজশাহী কমিউটার ট্রেনে ৫ জন যাত্রী ১৫টি আসন; রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪১৫ জন যাত্রী ৬৩৯টি আসন; রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনে ২৮৬ জন যাত্রী ৫৬৭টি আসন; সাগড়দাঁড়ি এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৭৬ জন যাত্রী ৩৬৭টি আসন; সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনে ৭১০ জন যাত্রী এক হাজার ১৭৬টি আসন; সিমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে ৫৯ জন যাত্রী ১০৪টি আসন; সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে ২৭২ জন যাত্রী ৪৮১টি আসন; সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩২০ জন যাত্রী ৬৬৪টি আসন; সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৭৭ জন যাত্রী এক হাজার ৭২টি আসন; সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৪৯ জন যাত্রী ৭২৬টি আসন; টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনে ১০৫ জন যাত্রী ২১৬টি আসন; তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনে ৬৩১ জন যাত্রী এক হাজার ৩৮টি আসন; তিতুমীর এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৫৪ জন যাত্রী ৩১০টি আসন; টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনে ২০ জন যাত্রী ৪০টি আসন; তুর্ণা এক্সপ্রেস ট্রেনে ২২২ জন যাত্রী ৪৫৭টি আসন; উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনে ৩১০ জন যাত্রী ৭২৭টি আসন; উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৮৫ জন যাত্রী ৪১৪টি আসন; উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে ৪৪২ জন যাত্রী ৯৪৪টি আসন কিনেছেন।

এছাড়া, ঈদ স্পেশাল-৩ ট্রেনে ৭৮ জন যাত্রী ১৯১টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৫ ট্রেনে ২৮৩ জন যাত্রী ৫৫০টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৬ ট্রেনে ১ জন যাত্রী ২টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৭ ট্রেনে ১৮০ জন যাত্রী ৪৩৪টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৮ ট্রেনে ৪ জন যাত্রী ৫টি আসন; ঈদ স্পেশাল-৯ ট্রেনে ২ জন যাত্রী ২টি আসন এবং ঈদ স্পেশাল-১০ ট্রেনে ১৫ জন যাত্রী ৩৭টি আসন কিনেছেন।