ঢাকা ০৯:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ট্রফি না পেলেও ফাইনালে ৫৬ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন এমবাপে

গতকাল প্রায় ছিটকে যাওয়া ফ্রান্সকে ম্যাচে ফিরিয়ে এনেছিলেন কিলিয়ান এমবাপে। শুধু কী তাই, বিশ্বকাপের ফাইনালে করেছেন হ্যাটট্রিকও। কিন্তু তার সেই কৃতিত্ব শেষ পর্যন্ত ম্লান হয়ে গেছে ট্রফি জিততে না পেরে।

ট্রফি জিততে পারেননি সত্যি, কিন্তু বিরল এক রেকর্ডবুকে নিজের নাম তুলে ফেলেছেন এমপাপে।

১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালের পর, এই প্রথম কোনো বিশ্বকাপ ফাইনালে গোলের হ্যাটট্রিক। সেই হ্যাটট্রিকের দাবিদার কিলিয়ান এমবাপে। ৬৬-তে ইংল্যান্ডের জিওফ হার্স্টের এই রেকর্ড ছিল। ৫৬ বছরে কেউ ভাগ বসাতে পারেনি সেই রেকর্ড। এমবাপে পারলেন।

সেকেন্ড হাফেও পিছিয়ে ছিল ফ্রান্স। সেখান থেকে এমবাপের জোড়া গোলে ম্যাচে সমতা ফেরে।

১১৮ মিনিটে পেনাল্টি থেকে আরও একটি গোল এমবাপের। আর্জেন্টিনা-ফ্রান্সের স্কোরবোর্ড তখন ৩-৩। ফ্রান্সের তিনটি গোলেরই ক্রেডিট এমবাপের।

এরপর খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখান থেকে শেষ হাসি আর্জেন্টিনার।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বোরহানউদ্দিনে খাল পরিস্কার – পরিচ্ছন্নতার অভিযানের উদ্বোধন

ট্রফি না পেলেও ফাইনালে ৫৬ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন এমবাপে

আপডেট সময় ১১:৪৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২২

গতকাল প্রায় ছিটকে যাওয়া ফ্রান্সকে ম্যাচে ফিরিয়ে এনেছিলেন কিলিয়ান এমবাপে। শুধু কী তাই, বিশ্বকাপের ফাইনালে করেছেন হ্যাটট্রিকও। কিন্তু তার সেই কৃতিত্ব শেষ পর্যন্ত ম্লান হয়ে গেছে ট্রফি জিততে না পেরে।

ট্রফি জিততে পারেননি সত্যি, কিন্তু বিরল এক রেকর্ডবুকে নিজের নাম তুলে ফেলেছেন এমপাপে।

১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালের পর, এই প্রথম কোনো বিশ্বকাপ ফাইনালে গোলের হ্যাটট্রিক। সেই হ্যাটট্রিকের দাবিদার কিলিয়ান এমবাপে। ৬৬-তে ইংল্যান্ডের জিওফ হার্স্টের এই রেকর্ড ছিল। ৫৬ বছরে কেউ ভাগ বসাতে পারেনি সেই রেকর্ড। এমবাপে পারলেন।

সেকেন্ড হাফেও পিছিয়ে ছিল ফ্রান্স। সেখান থেকে এমবাপের জোড়া গোলে ম্যাচে সমতা ফেরে।

১১৮ মিনিটে পেনাল্টি থেকে আরও একটি গোল এমবাপের। আর্জেন্টিনা-ফ্রান্সের স্কোরবোর্ড তখন ৩-৩। ফ্রান্সের তিনটি গোলেরই ক্রেডিট এমবাপের।

এরপর খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখান থেকে শেষ হাসি আর্জেন্টিনার।