ঢাকা ০১:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

ভিএআর : ৪৮ ম্যাচে বাতিল ১৭ গোল, ৮ পেনাল্টি

বল জালে জড়িয়ে যাওয়ার পরেও উল্লাস করতে পারছেন না ফুটবলাররা। তাকিয়ে থাকছেন রেফারির দিকে। দেখছেন রেফারি কানে লাগানো যন্ত্রে কারও সঙ্গে কথা বলছেন কি না। কথা বলতে দেখলেই আশঙ্কা শুরু হচ্ছে। আশঙ্কা গোল বাতিলের। এ বারের বিশ্বকাপে নিজের দাপট দেখিয়েছে ‘ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি’ (ভিএআর)।

গ্রুপ পর্বের ৪৮টি ম্যাচে ভিএআর-এর সিদ্ধান্তে বাতিল হয়েছে মোট ১৭টি গোল। তার মধ্যে ওপেন প্লে থেকে ৯টি গোল বাতিল হয়েছে। অর্থাৎ ফুটবলার গোল দেওয়ার পরে ফাউলের কারণে সেই গোল বাতিল করেছেন রেফারি। ৮টি গোল বাতিল হয়েছে অফসাইডের কারণে। যার মূলে রয়েছে ভিএআর।

আবার ভিএআর-এর সাহায্যে পেনাল্টি বাতিলও হয়েছে। বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে ক্রোয়েশিয়ার পক্ষে পেনাল্টি দিয়েছিলেন রেফারি। কিন্তু পরে সেই পেনাল্টি বাতিল করেন রেফারি। কারণ ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলারকে ফাউল করার আগে তাদেরই এক ফুটবলার অফসাইডে ছিলেন।

ভিএরআর-এর সাহায্যে গোলও হয়েছে এবারের বিশ্বকাপে। দুটি গোল অফসাইডের কারণে বাতিল করেছিলেন লাইন্সম্যান। কিন্তু পরে ভিএআর সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করে দেয়।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

ভিএআর : ৪৮ ম্যাচে বাতিল ১৭ গোল, ৮ পেনাল্টি

আপডেট সময় ১২:৪৬:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২২

বল জালে জড়িয়ে যাওয়ার পরেও উল্লাস করতে পারছেন না ফুটবলাররা। তাকিয়ে থাকছেন রেফারির দিকে। দেখছেন রেফারি কানে লাগানো যন্ত্রে কারও সঙ্গে কথা বলছেন কি না। কথা বলতে দেখলেই আশঙ্কা শুরু হচ্ছে। আশঙ্কা গোল বাতিলের। এ বারের বিশ্বকাপে নিজের দাপট দেখিয়েছে ‘ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি’ (ভিএআর)।

গ্রুপ পর্বের ৪৮টি ম্যাচে ভিএআর-এর সিদ্ধান্তে বাতিল হয়েছে মোট ১৭টি গোল। তার মধ্যে ওপেন প্লে থেকে ৯টি গোল বাতিল হয়েছে। অর্থাৎ ফুটবলার গোল দেওয়ার পরে ফাউলের কারণে সেই গোল বাতিল করেছেন রেফারি। ৮টি গোল বাতিল হয়েছে অফসাইডের কারণে। যার মূলে রয়েছে ভিএআর।

আবার ভিএআর-এর সাহায্যে পেনাল্টি বাতিলও হয়েছে। বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে ক্রোয়েশিয়ার পক্ষে পেনাল্টি দিয়েছিলেন রেফারি। কিন্তু পরে সেই পেনাল্টি বাতিল করেন রেফারি। কারণ ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলারকে ফাউল করার আগে তাদেরই এক ফুটবলার অফসাইডে ছিলেন।

ভিএরআর-এর সাহায্যে গোলও হয়েছে এবারের বিশ্বকাপে। দুটি গোল অফসাইডের কারণে বাতিল করেছিলেন লাইন্সম্যান। কিন্তু পরে ভিএআর সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করে দেয়।