ঢাকা ০৫:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

কেঁদে কেঁদে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় তামিমের

চট্টগ্রাম: আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন তামিম ইকবাল। আজ বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) নগরের হোটেল টাওয়ার ইনে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, গতকাল আমার শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ ছিল।  এটা আমার একদিনের সিদ্ধান্ত ছিল না।

২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয় তামিমের। ১৮ ছুঁইছুঁই বয়সেই অভিষেক হওয়া এই ক্রিকেটার মাত্র চার ওয়ানডে খেলেই নাম লেখান বিশ্বকাপ স্কোয়াডে। আর প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত করেন তিনি। ভারতের বিপক্ষে স্মরণীয় এক জয়ে দাপুটে ফিফটি হাকিয়ে জানান দেন নিজের যোগ্যতার।

বিদায় বলে দেওয়ার আগে ৭০ টেস্টে ৩৮.৮৯ গড়ে রান ৫ হাজার ১৩৪ রান করে যান তামিম। যেখানে তার সেঞ্চুরি ১০টি ও ফিফটি রয়েছে ৩১টি। টেস্টে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ও সেঞ্চুরি দেশসেরা এই ওপেনারেরই।

ওয়ানডে ২৪১টি খেলে ৩৬.৬২ গড়ে রান ৮ হাজার ৩১৩। ১৪ সেঞ্চুরির পাশে ফিফটি ৫৬টি। এই সংস্করণে দেশের হয়ে রান, সেঞ্চুরি, ফিফটি, সবকিছুতেই তিনি রয়েছেন সবার ওপরেই। এর আগে গত জুলাইয়ে টি-টোয়েন্টিতে অবসর নেন। তার আগে নামের পাশে যোগ করে যান ৭৪ ম্যাচে ১ হাজার ৭০১ রান। এই সংস্করণে দেশের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান তামিমই

তিন সংস্করণ মিলিয়ে ১৫ হাজার রান করা দেশের একমাত্র ব্যাটসম্যান তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার সেঞ্চুরি ২৫টি। বাংলাদেশের হয়ে ২০ সেঞ্চুরিও নেই আর কারও।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইলিয়াস কাঞ্চন এবং যুব ও ক্রীড়া ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এর মত বিনিময় অনুষ্ঠিত

কেঁদে কেঁদে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় তামিমের

আপডেট সময় ০২:২৩:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই ২০২৩

চট্টগ্রাম: আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন তামিম ইকবাল। আজ বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) নগরের হোটেল টাওয়ার ইনে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, গতকাল আমার শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ ছিল।  এটা আমার একদিনের সিদ্ধান্ত ছিল না।

২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয় তামিমের। ১৮ ছুঁইছুঁই বয়সেই অভিষেক হওয়া এই ক্রিকেটার মাত্র চার ওয়ানডে খেলেই নাম লেখান বিশ্বকাপ স্কোয়াডে। আর প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত করেন তিনি। ভারতের বিপক্ষে স্মরণীয় এক জয়ে দাপুটে ফিফটি হাকিয়ে জানান দেন নিজের যোগ্যতার।

বিদায় বলে দেওয়ার আগে ৭০ টেস্টে ৩৮.৮৯ গড়ে রান ৫ হাজার ১৩৪ রান করে যান তামিম। যেখানে তার সেঞ্চুরি ১০টি ও ফিফটি রয়েছে ৩১টি। টেস্টে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ও সেঞ্চুরি দেশসেরা এই ওপেনারেরই।

ওয়ানডে ২৪১টি খেলে ৩৬.৬২ গড়ে রান ৮ হাজার ৩১৩। ১৪ সেঞ্চুরির পাশে ফিফটি ৫৬টি। এই সংস্করণে দেশের হয়ে রান, সেঞ্চুরি, ফিফটি, সবকিছুতেই তিনি রয়েছেন সবার ওপরেই। এর আগে গত জুলাইয়ে টি-টোয়েন্টিতে অবসর নেন। তার আগে নামের পাশে যোগ করে যান ৭৪ ম্যাচে ১ হাজার ৭০১ রান। এই সংস্করণে দেশের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান তামিমই

তিন সংস্করণ মিলিয়ে ১৫ হাজার রান করা দেশের একমাত্র ব্যাটসম্যান তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার সেঞ্চুরি ২৫টি। বাংলাদেশের হয়ে ২০ সেঞ্চুরিও নেই আর কারও।