ঢাকা ০২:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্বের দ্রুততম মানবের ১২৫ কোটি টাকা মুহূর্তেই গায়েব

এক ধাক্কাতেই নিঃস্ব হয়ে গেলেন উসাইন বোল্ট! অ্যাকাউন্ট থেকে মুহূর্তে হারিয়ে গেল প্রায় ১২৬ কোটি (১২ মিলিয়ন) টাকা! ভবিষ্যতের সঞ্চয় হিসেবে রাখা প্রায় সব টাকাই খোয়ালেন উসেইন বোল্ট। বিশ্বের দ্রুততম মানুষের টাকাও হারিয়ে গেল মুহূর্তে। এমনটাই জানিয়েছেন তার আইনজীবী লিন্টন গর্ডন।

বোল্টের আইনজীবী জানিয়েছেন, অবসর নেওয়ার পর জামাইকার দৌড়বিদ তার সব সঞ্চয় একটি ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে রেখেছিলেন। সেই অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত ছিল শেয়ারবাজারের একটি সংস্থা। গর্ডন বলেন, “এমন খবর পেলে যে কেউ ভেঙে পড়বে। বোল্টের ক্ষেত্রেও এটা সত্যি। তিনি এই অ্যাকাউন্টটিকে ভবিষ্যতের সঞ্চয় হিসেবে রেখেছিলেন।” বোল্টের অ্যাকাউন্টে ১২ মিলিয়ন ডলার ছিল। বাংলাদেশি টাকায় যা ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

এ ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে জামাইকার আর্থিক পরিষেবা কমিশন। অর্থমন্ত্রী নাইজেল ক্লার্ক বলেন, “পুরো বিষয়টা খতিয়ে দেখা হবে। সব সত্যি সামনে আসবে। কীভাবে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি হলো তা দেখা হবে। এই চুরির ফলে কারা লাভবান হলো সেটা খুঁজে বের করা হবে। কে এই কাণ্ড ঘটাল সেটা দেখতে হবে।” ১০ জানুয়ারি বোল্টকে সতর্ক করে তার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত থাকা শেয়ারবাজারের সংস্থাটি। এর পরেই দেখা যায় বোল্টের অ্যাকাউন্ট থেকে ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ১৫ হাজার টাকা গায়েব।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বিশ্বের দ্রুততম মানবের ১২৫ কোটি টাকা মুহূর্তেই গায়েব

আপডেট সময় ১২:২৪:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৩

এক ধাক্কাতেই নিঃস্ব হয়ে গেলেন উসাইন বোল্ট! অ্যাকাউন্ট থেকে মুহূর্তে হারিয়ে গেল প্রায় ১২৬ কোটি (১২ মিলিয়ন) টাকা! ভবিষ্যতের সঞ্চয় হিসেবে রাখা প্রায় সব টাকাই খোয়ালেন উসেইন বোল্ট। বিশ্বের দ্রুততম মানুষের টাকাও হারিয়ে গেল মুহূর্তে। এমনটাই জানিয়েছেন তার আইনজীবী লিন্টন গর্ডন।

বোল্টের আইনজীবী জানিয়েছেন, অবসর নেওয়ার পর জামাইকার দৌড়বিদ তার সব সঞ্চয় একটি ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে রেখেছিলেন। সেই অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত ছিল শেয়ারবাজারের একটি সংস্থা। গর্ডন বলেন, “এমন খবর পেলে যে কেউ ভেঙে পড়বে। বোল্টের ক্ষেত্রেও এটা সত্যি। তিনি এই অ্যাকাউন্টটিকে ভবিষ্যতের সঞ্চয় হিসেবে রেখেছিলেন।” বোল্টের অ্যাকাউন্টে ১২ মিলিয়ন ডলার ছিল। বাংলাদেশি টাকায় যা ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

এ ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে জামাইকার আর্থিক পরিষেবা কমিশন। অর্থমন্ত্রী নাইজেল ক্লার্ক বলেন, “পুরো বিষয়টা খতিয়ে দেখা হবে। সব সত্যি সামনে আসবে। কীভাবে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি হলো তা দেখা হবে। এই চুরির ফলে কারা লাভবান হলো সেটা খুঁজে বের করা হবে। কে এই কাণ্ড ঘটাল সেটা দেখতে হবে।” ১০ জানুয়ারি বোল্টকে সতর্ক করে তার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত থাকা শেয়ারবাজারের সংস্থাটি। এর পরেই দেখা যায় বোল্টের অ্যাকাউন্ট থেকে ১২৫ কোটি ৯০ লাখ ১৫ হাজার টাকা গায়েব।