ঢাকা ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দক্ষিণখানে পাষণ্ড স্বামী ও তার বন্ধুরা মিলে স্ত্রীকে ধর্ষণ! বিচারের আশায় ধর্ষিতা নারী কেন্দ্রীয় ব্যাংকে উত্তেজনার নেপথ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দল হাসিনার শাসনামল ছিল ইতিহাসের কলঙ্ক: যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না বোরহানউদ্দিন বিএনপির কেউ চাঁদাবাজি করলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যাবস্হা নেয়া হবে: মাফরুজা সুলতানা পাঁচবিবির ইউএনও জেলা প্রশাসককে গাছের চারা উপহার মঠবাড়িয়ায় মুদি মনোহরী দোকান থেকে নগদ টাকা সহ মালামাল চুরির অভিযোগ রাজবাড়ী সদরের আলীপুরে একই সময় দুই স্বামীর সঙ্গে সংসার জান্নাতুলের, এলাকায় চাঞ্চল্য শেখ হাসিনার পতন ও বিতর্কিত ঠিকাদার শাহ আলমের সখ্যতার নতুন খেলা” গুলশানে বেদখল হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি, জানা গেল বাড়িগুলোর নাম-ঠিকানা প্রয়োজন ছাড়া প্রকল্প তৈরি নাম করে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ কোটি টাকা রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল কর্মকর্তারা।

কোটা রেখেই রাবিতে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে প্রাথমিক আবেদনের সময়সীমা এবং পরীক্ষার তারিখ জানানো হয়েছে। তবে বরাবরের মতো এবারও ভর্তি পরীক্ষায় কোটা পদ্ধতি বহাল রাখা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এদিকে কোটা পদ্ধতি বাতিল না হলে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার।

বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, এবারের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন আগামী ৫ জানুয়ারি শুরু হবে। চলবে ১৬ জানুয়ারি রাত ১২টা পর্যন্ত। এ ছাড়া চূড়ান্ত আবেদন ২০ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন ধাপে সম্পন্ন হবে। এদিকে প্রথমবারের মতো রাজশাহীসহ মোট পাঁচটি বিভাগীয় শহরের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় এবারের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এবারের ভর্তি পরীক্ষা ‘বি’ ইউনিট ১২ এপ্রিল, ‘এ’ ইউনিট ১৯ এপ্রিল ও ‘সি’ ইউনিট ২৬ এপ্রিল বিভিন্ন ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি পরীক্ষা সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা এবং রংপুর এ অবস্থিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। গতবছরের মতো এবারও দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ থাকছে।

২০২৩ ও ২০২৪ সালের এইচএসসি বা সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বিএফএ (প্রাক), বাংলাদেশ কারগরী শিক্ষাবোর্ডের আওতায় এইচএসসি ভোকেশনাল এবং ‘ও’ লেভেল সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা তিন ইউনিটেই যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবেন। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী যে ইউনিটেই আবেদন করুক না কেন, তিনি যে শাখা থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, সেই শাখার জন্য নির্ধারিত যোগ্যতা তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

ভর্তির জন্য মানবিক ও বাণিজ্য শাখা থেকে উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ মোট জিপিএ ৭.০০ এবং বিজ্ঞান শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ মোট জিপিএ ৮.০০ থাকতে হবে। জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় ৫টি বিষয়ে এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় অন্তত দুটো বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। উভয় লেভেলে মোট ৭টি বিষয়ের মধ্যে ৪টি বিষয়ে কমপক্ষে ‘বি’ ও ৩টি বিষয়ে কমপক্ষে ‘সি’ গ্রেড পেতে হবে। ইংরেজি প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে চূড়ান্ত আবেদনকালে অবশ্যই ইংরেজি প্রশ্নপত্রের জন্য অতিরিক্ত ফরম পূরণ করতে হবে। এ ছাড়া ইউনিট/বিভাগ/ইনস্টিটিউট কর্তৃক আরোপিত শর্তও প্রযোজ্য হবে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষায় বরাবরের মতো এবারও কোটা পদ্ধতি বহাল রাখা হয়েছে। এতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ কোটা রাখা হয়েছে। পোষ্য কোটা ১ শতাংশ কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনিদের কোটা বাতিল করা হয়েছে।

কোটা পদ্ধতি বহাল থাকায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পোষ্য কোটা বাতিল না করলে আমরণ অনশনের হুমকি দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার। এ বিষয়ে তিনি কালবেলাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা দাবি করেছিলাম পোষ্য কোটা সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য সর্বোচ্চ এক শতাংশ কোটা রাখা যেতে পারে। তবে প্রশাসন এই অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি বহাল রেখেছে। আমরা প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছি। এই সময়ের মধ্যে কোটা বাতিল না হলে আমরা আমরণ অনশন এবং বড় ধরনের আন্দোলনের ডাক দেব।

সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান কালবেলাকে বলেন, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য যে পাঁচ শতাংশ কোটা ছিল সেটি বহাল রাখা হয়েছে। তবে নাতি-নাতনিদের যে কোটা ছিল সেটি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষক-কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য বরাদ্দকৃত কোটার এক শতাংশ কমিয়ে আনা হয়েছে। পোষ্য কোটা থাকুক সেটি আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও চাই না। এটি বাদ দিতে আমরা চেষ্টাও করেছি। তবে এককভাবে এই বিষয়টি করা সম্ভব না। একাডেমিক কমিটির সদস্যদের মতামতের প্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্তগুলো হয়ে থাকে। সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠের বিরোধিতার কারণেই আমরা এটি বাদ দিতে পারিনি।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

দক্ষিণখানে পাষণ্ড স্বামী ও তার বন্ধুরা মিলে স্ত্রীকে ধর্ষণ! বিচারের আশায় ধর্ষিতা নারী

কোটা রেখেই রাবিতে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

আপডেট সময় ০৮:৪৪:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে প্রাথমিক আবেদনের সময়সীমা এবং পরীক্ষার তারিখ জানানো হয়েছে। তবে বরাবরের মতো এবারও ভর্তি পরীক্ষায় কোটা পদ্ধতি বহাল রাখা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। এদিকে কোটা পদ্ধতি বাতিল না হলে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার।

বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, এবারের ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন আগামী ৫ জানুয়ারি শুরু হবে। চলবে ১৬ জানুয়ারি রাত ১২টা পর্যন্ত। এ ছাড়া চূড়ান্ত আবেদন ২০ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিভিন্ন ধাপে সম্পন্ন হবে। এদিকে প্রথমবারের মতো রাজশাহীসহ মোট পাঁচটি বিভাগীয় শহরের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় এবারের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এবারের ভর্তি পরীক্ষা ‘বি’ ইউনিট ১২ এপ্রিল, ‘এ’ ইউনিট ১৯ এপ্রিল ও ‘সি’ ইউনিট ২৬ এপ্রিল বিভিন্ন ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি পরীক্ষা সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা এবং রংপুর এ অবস্থিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। গতবছরের মতো এবারও দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ থাকছে।

২০২৩ ও ২০২৪ সালের এইচএসসি বা সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বিএফএ (প্রাক), বাংলাদেশ কারগরী শিক্ষাবোর্ডের আওতায় এইচএসসি ভোকেশনাল এবং ‘ও’ লেভেল সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা তিন ইউনিটেই যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবেন। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী যে ইউনিটেই আবেদন করুক না কেন, তিনি যে শাখা থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, সেই শাখার জন্য নির্ধারিত যোগ্যতা তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

ভর্তির জন্য মানবিক ও বাণিজ্য শাখা থেকে উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ মোট জিপিএ ৭.০০ এবং বিজ্ঞান শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ মোট জিপিএ ৮.০০ থাকতে হবে। জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় ৫টি বিষয়ে এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় অন্তত দুটো বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। উভয় লেভেলে মোট ৭টি বিষয়ের মধ্যে ৪টি বিষয়ে কমপক্ষে ‘বি’ ও ৩টি বিষয়ে কমপক্ষে ‘সি’ গ্রেড পেতে হবে। ইংরেজি প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে চূড়ান্ত আবেদনকালে অবশ্যই ইংরেজি প্রশ্নপত্রের জন্য অতিরিক্ত ফরম পূরণ করতে হবে। এ ছাড়া ইউনিট/বিভাগ/ইনস্টিটিউট কর্তৃক আরোপিত শর্তও প্রযোজ্য হবে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষায় বরাবরের মতো এবারও কোটা পদ্ধতি বহাল রাখা হয়েছে। এতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ কোটা রাখা হয়েছে। পোষ্য কোটা ১ শতাংশ কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনিদের কোটা বাতিল করা হয়েছে।

কোটা পদ্ধতি বহাল থাকায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পোষ্য কোটা বাতিল না করলে আমরণ অনশনের হুমকি দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার। এ বিষয়ে তিনি কালবেলাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা দাবি করেছিলাম পোষ্য কোটা সম্পূর্ণ বাতিল করতে হবে। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য সর্বোচ্চ এক শতাংশ কোটা রাখা যেতে পারে। তবে প্রশাসন এই অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি বহাল রেখেছে। আমরা প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছি। এই সময়ের মধ্যে কোটা বাতিল না হলে আমরা আমরণ অনশন এবং বড় ধরনের আন্দোলনের ডাক দেব।

সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান কালবেলাকে বলেন, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য যে পাঁচ শতাংশ কোটা ছিল সেটি বহাল রাখা হয়েছে। তবে নাতি-নাতনিদের যে কোটা ছিল সেটি বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষক-কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য বরাদ্দকৃত কোটার এক শতাংশ কমিয়ে আনা হয়েছে। পোষ্য কোটা থাকুক সেটি আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও চাই না। এটি বাদ দিতে আমরা চেষ্টাও করেছি। তবে এককভাবে এই বিষয়টি করা সম্ভব না। একাডেমিক কমিটির সদস্যদের মতামতের প্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্তগুলো হয়ে থাকে। সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠের বিরোধিতার কারণেই আমরা এটি বাদ দিতে পারিনি।