গত ১১ ই নভেম্বর রোজ সোমবার সন্ধ্যে ৭ টায় স্বেচ্ছাসেবী ঐক্য ফোরাম, চট্টগ্রাম এর মত বিনিময় সভা চট্টগ্রামস্থ কাজরি দেউরী এ্যাপোলো শফিং কমপ্লেক্স “চট্টগ্রাম ইউনিভাসির্টি ক্যাফে ৩১” মিলনায়তনে জামান -জাহান ফাউন্ডেশনের; প্রতিষ্ঠাতা লেখক
ও মানবাধিকারকর্মী মোঃ কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্ট এন্ড হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সভাপতি লায়ন মোঃ ফারুক আহমেদের সঞ্চালনায় উক্ত আয়োজনে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের সহ সভাপতি মো.সাজ্জাদ উদ্দিন,ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্ট এন্ড হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন চট্টগ্রামের সাধারন সম্পাদক ইন্জিনিয়ার মামুনুর রসীদ,পলিসি ইন্ফ্লুয়েন্স গ্রুপের মোঃ সাইদুর রহমান মিন্টু, ছনখোলা স্টুডেন্ট ফোরামের সভাপতি মোহাম্মদ নুর উদ্দিন,গাউছিয়া কমিটি হালিশহর শাখা সাধারণ সম্পাদক মনজুর আহমেদ, আর এম এডুকেশন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, আলহাজ্ব মনির আহমেদ ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠাতা একিউএম মোসলেহ উদ্দিন, আশার আলো মানবিক ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সালমান,এস
এ ডির মোহাম্মদ জমির উদ্দিন,হোসিয়ারা নুরানী ইসলামিয়া মাদ্রাসা সহ সভাপতি আলহাজ্জ মাইন উদ্দিন, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের চট্টগ্রামের সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন,কিন্ডার গার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মুকিম বিল্লা, আন্তর্জাতিক বিশ্বএান ফাউন্ডার চেয়ারম্যান নরেন সাহা, সায়েদ মিয়া সংসদের চেয়্যারম্যান রহমান খোকন, এশিয়ান শিশুকল্যাণ ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী, জাতীয় নাগরিক কমিটির মোসলে মহসিন,বিন্দু ফাউন্ডেশন সভাপতি জিয়াউর রহমান ব্রাইট সাকসেস স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল্লাহ আল মামুন, সেনবাগ পেশাজীবি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মমিনুল হক খোকন, আন্তর্জাতিক বিশ্ব ত্রাণ সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপ্না জিমি,বুরিশ্চর জনকল্যাণ সংঘ সহ-সভাপতি সালাউদ্দিন কাদের লাভলু, সংবাদ কর্মী মোহাম্মদ আলী মুর্তজা, মুন ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের চেয়্যারম্যান মোহাম্মদ ফয়সাল মুন সহ প্রমুখ।
চট্টগ্রামে বিদ্যমান নানাবিধ সমস্যা যেমন,ডেঙ্গু প্রতিরোধ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করণ রাস্তা গুলোকে চলাচলের উপযোগী করণ, মানবাধিকার সংরক্ষণ, বিভিন্ন দুর্যোগে পরিকল্পিত ত্রান সরবরাহ, প্রতিবন্ধী শিশুর জন্য যথাযত ব্যবস্থাপনা, জলাবদ্ধতা সমস্যা, অপরিকল্পিত নগর, যানজট, উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন বিষয়ে এওয়ারনেস বা সতর্কতা কর্মসুচী গ্রহন সহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।সকলের মতামতে মানুষ ও মানবতার কল্যানে কি করণীয় তার রূপরেখা তৈরী করনে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি
কমিটি করা হয়। কমিটির প্রস্তাবনা অনুযায়ী যাছাই বাছাই,সকলের সিদ্ধান্তে আগামীতে মানবতার কল্যানে যাবতীয় কাজ করার ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন,মানবিক সংগঠন আমাদের জীবনকে আলোকিত করে অসহায়, দরিদ্র মানুষকে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখায়। মানুষকে আত্মবিশ্বাসী করে মানবিক সংগঠন মানুষকে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণার যোগান দেয়।যে কোন মানবিক সংগঠন যে কোন মানবকল্যানমূলক কাজে সম্পৃক্ত থাকে এবং মানুষ তাতে এক ধরনের সুখ অনুভব করে। সে দৃষ্টিকোন হতে বলা যায়,চট্টগ্রাম জেলা ও বিভাগের আওতাধীন বিভিন্ন জেলার প্রায় ৩০টি মানবিক সংগঠন নিয়ে গঠিত স্বেচ্ছাসেবী ঐক্য ফোরামের আজকের মত বিনিময় সভায় সকল সংগঠনের প্রতিনিধিদের গঠন মুলক চিন্তাচেতনা আগামীর নতুন বাংলাদেশ বির্নিমানে যা মানুষ,মানুষের কল্যানে এককথায় যা মানব সেবা কে দিনরাত উজ্জ্বীবিত করবে।তিনি আরও বলেন,মানবতাকে আলিঙ্গন করতে খুব বেশী অর্থের প্রয়োজন হয়না, প্রয়োজন একটি নির্ভেজাল মন ও উপলদ্ধি। তিনি সকল সংগঠনের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ জানান।
স্বেচ্ছাসেবী ঐক্য ফোরামের মত বিনিময় সভায় উপস্থিত নেতৃবৃন্দ।