ঢাকা ০২:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোলার নিখোঁজ ব্যাবসায়ী সুলতান কে উদ্ধার করলো র‍্যাব নারীর ব্যাগ তল্লাশি করে ধাওয়া খেলেন দুই ছাত্র হাজারী গলিতে এসিড নিক্ষেপের মামলায় যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ছিনতাইকারী মনসুরকে নিয়ে অভিযান চালিয়ে খুলশী এলাকা থেকে একটি আগ্নোয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয় ভোলার চরফ্যাশনে র‍্যাবের অভিযানে মাডার মামলার ৩ আসামী গ্রেফতার বাংলাদেশ সাংবাদিক উন্নয়ন এসোসিয়েশন বিজেডিএ’র এর প্রতিষ্ঠাতা কমিটি গঠন মান্নান মেম্বার, জাহিদ, নাজিম, নুরুল শিকদার, এস আই জহির লালের নিয়ন্ত্রণে গোয়াইনঘাট জাফলংয়ের চোরাচালানের সাম্রাজ্য গ্রেফতার হয়নি আশুলিয়ায় ৪৬ লাশ পোড়ানোর মাস্টারমাইন্ড আমানুল্লাহসহ অন্যান্যরা মনোহরগঞ্জের লক্ষণপুর ইউনিয়ন ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী সমাবেশ চট্টগ্রামে জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার সম্পাদক খান সেলিমের জন্মদিন উদযাপন

প্রধান বয়লার পরিদর্শকের কার্যালয়ের সকল দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অবসারণের দাবীতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে

২০২২ইং হতে বাংলাদেশের শিল্পকল কারখানায় কর্মরত বয়লার পরিচালকগণ ২০২২ ইং বয়লার আইনের কিছু ধারা কে কালো আইন হিসেবে আখ্যায়িত করে পূর্বের আইন ও বয়লার পরিচারক সনদ ১৯৫৩ বহাল রাখার দাবিতে বিভিন্ন সময় শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করে আসছে এবং আদালতের শরণাপন্ন হয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ৮ই নভেম্বর ২০২৪ ইং শুক্রবার সকাল ১০:০০ ঘটিকার সময় ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঘন্টা ব্যাপী শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করেন।

উক্ত মানববন্ধন কর্মসূচি আয়োজনের প্রধান ভূমিকায় ছিলেন বৈষম্য বিরোধী বাংলাদেশ বয়লার পরিচারক নামের পেশাজীবী সংগঠন।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেটের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল আলম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোঃ মুজাহিদুল ইসলাম, মুসলিম উদ্দিন ও ইমন হাসান।
এতে সভাপতিত্ব করেন মানববন্ধন কর্মসূচির প্রধান সমন্বয়ক জনাব রেজাউল করিম, মানববন্ধন কর্মসূচিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ বয়লার পরিচারক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধন কর্মসূচির প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে সুস্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করেন বলেন বয়লার পরিচালকদের দাবী সমুহ শতভাগ যৌক্তিক। তিনি তার বক্তব্যে বয়লার পরিচারকদের সকল যৌক্তিক দাবির সাথে সহমত প্রকাশ করেন তিনি বলেন ২০২২ ইং বয়লার আইন এটি একটি কালো আইন। এই আইনের মাধ্যমে অনেক বয়লার পরিচারকদের ন্যায্য অধিকার হরণ করা হয়েছে।
এতে করে বয়লার পরিচারকগণ তাদের ন্যায্য অধিকার হারাবেন এবং বয়লার পরিচালকদের অপূরণীয়ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাবে এই কালো আইন দ্রুত বাতিল করতে হবে এবং বয়লার সনদ পূর্বের অবস্থায় বহায় রাখতে হবে।
আর যদি বয়লার আইন ২০২২ ইং এর কালো আইন বাতিল না করা হয়,বয়লার পরিচালকদের
দাবী আদায়ের জন্য সব সময় তিনি বয়লার পরিচারকদের পাশে থাকবেন এবং সকল ধরনের সহযোগিতা করবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন।
বিশেষ অতিথি তার বক্তব্যে বলেন ২০২২ইং এর কালো আইনের মাধ্যমে বয়লার পরিচালকদের পূর্বের সনদ বাদ দিয়ে লাইসেন্সে পরিণত করা হয়েছে যা অসাংবিধানিক ও আইনের পরিপন্থী, এটি একটি কালো আইন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত বক্তব্য প্রদান কালে নেতৃবৃন্দ সুস্পষ্টভাবে দাবি জানিয়ে বলেন, অতি দ্রুত তাদের সনদ যেন পূর্বের অবস্থায় বহাল রাখা হয় ,তারা এই সনদ কে লাইসেন্সে পরিবর্তন করা হয়রানির একটা মাধ্যম বলে উল্লেখ করেন,যে আইনের মাধ্যমে এটি করা হয়েছে। তা দ্রুত সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারির আহবান করেন উপস্থিত নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বলেন এটি একটি কালো আইন এই আইনে বয়লার পরিচালকদের কল্যাণে করা হয়নি এই আইনের বয়লার পরিচালকদের নাগরিক অধিকার হরন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়, অতএব দ্রুত এই আইন সংশোধন করে বয়লার পরিচালকদের সনদ পূর্বের অবস্থায় বহাল রাখার দাবি জানান।
অন্যথায় কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি প্রদান করেন।
মানববন্ধন শেষে শান্তিপূর্ণ রেলি বের করে মানববন্ধন সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

ভোলার নিখোঁজ ব্যাবসায়ী সুলতান কে উদ্ধার করলো র‍্যাব

প্রধান বয়লার পরিদর্শকের কার্যালয়ের সকল দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অবসারণের দাবীতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে

আপডেট সময় ১০:৪২:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

২০২২ইং হতে বাংলাদেশের শিল্পকল কারখানায় কর্মরত বয়লার পরিচালকগণ ২০২২ ইং বয়লার আইনের কিছু ধারা কে কালো আইন হিসেবে আখ্যায়িত করে পূর্বের আইন ও বয়লার পরিচারক সনদ ১৯৫৩ বহাল রাখার দাবিতে বিভিন্ন সময় শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করে আসছে এবং আদালতের শরণাপন্ন হয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ৮ই নভেম্বর ২০২৪ ইং শুক্রবার সকাল ১০:০০ ঘটিকার সময় ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঘন্টা ব্যাপী শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করেন।

উক্ত মানববন্ধন কর্মসূচি আয়োজনের প্রধান ভূমিকায় ছিলেন বৈষম্য বিরোধী বাংলাদেশ বয়লার পরিচারক নামের পেশাজীবী সংগঠন।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেটের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল আলম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোঃ মুজাহিদুল ইসলাম, মুসলিম উদ্দিন ও ইমন হাসান।
এতে সভাপতিত্ব করেন মানববন্ধন কর্মসূচির প্রধান সমন্বয়ক জনাব রেজাউল করিম, মানববন্ধন কর্মসূচিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ বয়লার পরিচারক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধন কর্মসূচির প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে সুস্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করেন বলেন বয়লার পরিচালকদের দাবী সমুহ শতভাগ যৌক্তিক। তিনি তার বক্তব্যে বয়লার পরিচারকদের সকল যৌক্তিক দাবির সাথে সহমত প্রকাশ করেন তিনি বলেন ২০২২ ইং বয়লার আইন এটি একটি কালো আইন। এই আইনের মাধ্যমে অনেক বয়লার পরিচারকদের ন্যায্য অধিকার হরণ করা হয়েছে।
এতে করে বয়লার পরিচারকগণ তাদের ন্যায্য অধিকার হারাবেন এবং বয়লার পরিচালকদের অপূরণীয়ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাবে এই কালো আইন দ্রুত বাতিল করতে হবে এবং বয়লার সনদ পূর্বের অবস্থায় বহায় রাখতে হবে।
আর যদি বয়লার আইন ২০২২ ইং এর কালো আইন বাতিল না করা হয়,বয়লার পরিচালকদের
দাবী আদায়ের জন্য সব সময় তিনি বয়লার পরিচারকদের পাশে থাকবেন এবং সকল ধরনের সহযোগিতা করবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন।
বিশেষ অতিথি তার বক্তব্যে বলেন ২০২২ইং এর কালো আইনের মাধ্যমে বয়লার পরিচালকদের পূর্বের সনদ বাদ দিয়ে লাইসেন্সে পরিণত করা হয়েছে যা অসাংবিধানিক ও আইনের পরিপন্থী, এটি একটি কালো আইন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত বক্তব্য প্রদান কালে নেতৃবৃন্দ সুস্পষ্টভাবে দাবি জানিয়ে বলেন, অতি দ্রুত তাদের সনদ যেন পূর্বের অবস্থায় বহাল রাখা হয় ,তারা এই সনদ কে লাইসেন্সে পরিবর্তন করা হয়রানির একটা মাধ্যম বলে উল্লেখ করেন,যে আইনের মাধ্যমে এটি করা হয়েছে। তা দ্রুত সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন জারির আহবান করেন উপস্থিত নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বলেন এটি একটি কালো আইন এই আইনে বয়লার পরিচালকদের কল্যাণে করা হয়নি এই আইনের বয়লার পরিচালকদের নাগরিক অধিকার হরন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়, অতএব দ্রুত এই আইন সংশোধন করে বয়লার পরিচালকদের সনদ পূর্বের অবস্থায় বহাল রাখার দাবি জানান।
অন্যথায় কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি প্রদান করেন।
মানববন্ধন শেষে শান্তিপূর্ণ রেলি বের করে মানববন্ধন সমাপ্তি ঘোষণা করেন।