ঢাকা ০৩:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির বাংলাদেশ ব্যাংকে বিক্ষোভ, দুই ডেপুটি গভর্নরের পদত্যাগ দাবি ডিআইজি ঢাকা রেঞ্জ মহোদয়ের উপস্থিতিতে নরসিংদী জেলা পুলিশের বিশেষ কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত। জয়পুরহাটে মা-ছেলের একসঙ্গে গ্রাজুয়েশন বান্দরবানের রুমা উপজেলায় কেএনএ’র গোপন আস্তানায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুমিল্লা মহানগর কমিটি পাঁচবিবি বহুমূখী সমবায় সমিতির নির্বাচনে সাংবাদিক সজল কুমার দাসের মনোনয়ন পত্র উত্তোলন অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? দক্ষিণখানে পাষণ্ড স্বামী ও তার বন্ধুরা মিলে স্ত্রীকে ধর্ষণ! বিচারের আশায় ধর্ষিতা নারী কেন্দ্রীয় ব্যাংকে উত্তেজনার নেপথ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দল

আমানের ১৩, টুকুর ৯ বছরের কারাদণ্ড বহাল

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান ও এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর বিরুদ্ধে পৃথক দুর্নীতি মামলায় সাজা বহাল রেখেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৩০ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

পৃথক এসব মামলায় আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছর ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর ৯ বছর কারাদণ্ড দিয়েছিলেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।

এর আগে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছর এবং তার স্ত্রী সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন বিশেষ জজ আদালত। এরপর ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন তারা। ২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট তাদের খালাস দেন।

অপরদিকে পৃথক দুর্নীতি মামলায় সাজার বিরুদ্ধে গত ১৭ মে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর আপিলের রায়ের জন্য মঙ্গলবার (৩০ মে) দিন ধার্য করেন আদালত।

২০০৭ সালের মার্চ মাসে টুকুর বিরুদ্ধে চার কোটি ৯৬ লাখ ১১ হাজার ৯১৬ টাকার সম্পত্তির হিসাব ও আয়ের উৎস গোপন করার অভিযোগে দুদকের উপপরিচালক শাহরিয়ার চৌধুরী মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি করেছিলেন। কমিশনের উপপরিচালক এস এম এম আখতার হামিদ ভূঞা ওই বছরের ২৮ জুন মহানগর হাকিম আদালতে এ মামলায় অভিযোগপত্র দেন।

২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর বিচারিক আদালত এ মামলার রায়ে টুকুকে ৯ বছরের কারাদণ্ড দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে টুকু আপিল করলে ২০১১ সালের ১৫ জুন তাকে খালাস দেন হাইকোর্ট।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির

আমানের ১৩, টুকুর ৯ বছরের কারাদণ্ড বহাল

আপডেট সময় ০১:২৫:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান ও এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর বিরুদ্ধে পৃথক দুর্নীতি মামলায় সাজা বহাল রেখেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৩০ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

পৃথক এসব মামলায় আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছর ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর ৯ বছর কারাদণ্ড দিয়েছিলেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।

এর আগে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছর এবং তার স্ত্রী সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন বিশেষ জজ আদালত। এরপর ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন তারা। ২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট তাদের খালাস দেন।

অপরদিকে পৃথক দুর্নীতি মামলায় সাজার বিরুদ্ধে গত ১৭ মে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর আপিলের রায়ের জন্য মঙ্গলবার (৩০ মে) দিন ধার্য করেন আদালত।

২০০৭ সালের মার্চ মাসে টুকুর বিরুদ্ধে চার কোটি ৯৬ লাখ ১১ হাজার ৯১৬ টাকার সম্পত্তির হিসাব ও আয়ের উৎস গোপন করার অভিযোগে দুদকের উপপরিচালক শাহরিয়ার চৌধুরী মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি করেছিলেন। কমিশনের উপপরিচালক এস এম এম আখতার হামিদ ভূঞা ওই বছরের ২৮ জুন মহানগর হাকিম আদালতে এ মামলায় অভিযোগপত্র দেন।

২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর বিচারিক আদালত এ মামলার রায়ে টুকুকে ৯ বছরের কারাদণ্ড দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে টুকু আপিল করলে ২০১১ সালের ১৫ জুন তাকে খালাস দেন হাইকোর্ট।