ঢাকা ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

প্রাপ্ত কেন্দ্র : ৪৫০, আজমত উল্লা : ১৮৫৩৭৯ জায়েদা খাতুন : ২০৫৪১৩

সারাদেশের মানুষের চোখ এখন গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনের ফলাফলের দিকে। এবারের নির্বাচনে কে জয়ী হবেন? কে হচ্ছেন গাজীপুরের নগরপিতা।

নির্বাচনে মোট কেন্দ্র ৪৮০টি। এর মধ্যে ৪৫০ কেন্দ্রের ফলাফল অসমর্থিত সূত্রে পাওয়া গেছে। এতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আজমত উল্লা নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৭৯ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন টেবিল ঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ৫ হাজার ৪১৩ ভোট।

এর আগে সকাল ৮টায় শুরু হয়ে ভোটগ্রহণ একটানা চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। সকাল থেকে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভিড় করেন ভোটাররা। নির্বাচন নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ ছিল না প্রার্থীদের।

সকাল থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে ছিল ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি। বিশেষ করে নারী ভোটারদের সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে দুপুরের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমে যায়।

নগরে এই প্রথম ইভিএমে ভোট হয়। এ প্রযুক্তির সঙ্গে অনেক ভোটারই অপরিচিত। যে কারণে অনেক কেন্দ্রেই ভোটগ্রহণে ছিল ধীরগতি। বিশেষ করে নারী ও বয়স্করা কিছুটা জটিলতায় পড়েন। তবে তরুণরা স্বাচ্ছন্দ্যেই ভোট দিয়েছেন।

গাজীপুর সিটিতে মেয়র পদে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে আওয়ামী লীগের আজমত উল্লা খান এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের মধ্যে। দুজনের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। তাদের মতোই ভোটের পরিবেশ ভালো বলে জানান আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহনূর ইসলাম রনি। ভোটের পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন তিন মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লা খান, শাহনূর ইসলাম রনি এবং জায়েদা খাতুন। এ ছাড়া সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৪৬ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৭৯ জন প্রার্থী আছেন। সাধারণ ওয়ার্ডে একজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৬৩ জন। পুরুষ ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২ জন, ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ জন নারী এবং ট্রান্সজেন্ডার ১৮ জন ভোটার।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

প্রাপ্ত কেন্দ্র : ৪৫০, আজমত উল্লা : ১৮৫৩৭৯ জায়েদা খাতুন : ২০৫৪১৩

আপডেট সময় ১১:৫৫:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩

সারাদেশের মানুষের চোখ এখন গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনের ফলাফলের দিকে। এবারের নির্বাচনে কে জয়ী হবেন? কে হচ্ছেন গাজীপুরের নগরপিতা।

নির্বাচনে মোট কেন্দ্র ৪৮০টি। এর মধ্যে ৪৫০ কেন্দ্রের ফলাফল অসমর্থিত সূত্রে পাওয়া গেছে। এতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আজমত উল্লা নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৭৯ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন টেবিল ঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ২ লাখ ৫ হাজার ৪১৩ ভোট।

এর আগে সকাল ৮টায় শুরু হয়ে ভোটগ্রহণ একটানা চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। সকাল থেকে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভিড় করেন ভোটাররা। নির্বাচন নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ ছিল না প্রার্থীদের।

সকাল থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে ছিল ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি। বিশেষ করে নারী ভোটারদের সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে দুপুরের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমে যায়।

নগরে এই প্রথম ইভিএমে ভোট হয়। এ প্রযুক্তির সঙ্গে অনেক ভোটারই অপরিচিত। যে কারণে অনেক কেন্দ্রেই ভোটগ্রহণে ছিল ধীরগতি। বিশেষ করে নারী ও বয়স্করা কিছুটা জটিলতায় পড়েন। তবে তরুণরা স্বাচ্ছন্দ্যেই ভোট দিয়েছেন।

গাজীপুর সিটিতে মেয়র পদে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে আওয়ামী লীগের আজমত উল্লা খান এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের মধ্যে। দুজনের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। তাদের মতোই ভোটের পরিবেশ ভালো বলে জানান আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহনূর ইসলাম রনি। ভোটের পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন তিন মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লা খান, শাহনূর ইসলাম রনি এবং জায়েদা খাতুন। এ ছাড়া সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৪৬ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৭৯ জন প্রার্থী আছেন। সাধারণ ওয়ার্ডে একজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৬৩ জন। পুরুষ ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২ জন, ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ জন নারী এবং ট্রান্সজেন্ডার ১৮ জন ভোটার।