ঢাকা ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশে অভ্যুত্থানের পর আমেরিকা প্রকাশ্যে এসে বড় ঘোষণা চট্টগ্রাম মহাসড়কের ছোট দারোগার হাট বাজার এলাকায় উল্টো পথে আসা ট্রাকের সঙ্গে বাসের সংঘর্ষ বোরহানউদ্দিনে পৌর বিএনপির সদস্য সচিব আবু জাফর মৃধা’র বসতবাড়িতে হামলা। বনানীর আবাসিক হোটেলে মিলল ৯৮৪ বোতল বিদেশি মদ গাজীপুর কাস্টমসের পিওন কাওসারের কোটি টাকার সম্পত্তি পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন

স্বপ্নের সুপার ব্যালন ডি’অর জিততে পারেন মেসি

ফুটবল ক্যারিয়ারে অর্জনের ঝুলিটা পুরষ্কার ও ট্রফিতে পরিপূর্ণ লিওনেল মেসির। সঙ্গে ভক্তদের ভালোবাসা তো আছেই। গত রোববার আর্জেন্টিনাকে ৩৬ বছর পর শিরোপা জিতিয়েছেন তিনি। তাই এবার সে ঝুলিতে যুক্ত হতে পারে একটি বিশেষ অর্জন। ফুটবল ক্যারিয়ারে বিশেষ অর্জনের পুরষ্কার সুপার ব্যালন ডি’অর জিততে পারেন সাত বারের ব্যালন ডি’অর জয়ী এ তারকা।

ইতিহাস গড়ে আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতালেন লিওনেল মেসি। প্রাপ্তির খাতায় যোগ করলেন ক্যারিয়ারের একমাত্র অপ্রাপ্তিও। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে শিরোপা জেতানোয় নাম লিখিয়েছেন সর্বকালের সেরাদের তালিকায়। টুর্নামেন্ট শেষে জিতেছেন সেরা খেলোয়াড়ের গোল্ডেন বল পুরষ্কার। এবার নেটিজেনদের দাবি, সুপার ব্যালন ডি’অরও পাওয়া উচিত আর্জেন্টাইন অধিনায়কের।

রিয়ালের হয়ে ডি স্টেফানো গোল করেছেন ৩০৮টি এবং ১৯৫৬ থেকে ১৯৬০ সালের মধ্যে টানা পাঁচটি ইউরোপিয়ান কাপ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৫৭ এবং ১৯৫৯ সালে দুবার ব্যালন ডি’অর জেতেন তিনি। এখানেই শেষ নয়। ফুটবলে তার অনন্য অবদানের জন্য ফ্রান্স ফুটবল ম্যাগাজিনের ৩০ তম বার্ষিকী উপলক্ষে সুপার ব্যালন ডি’অর পুরষ্কার দেওয়া হয় তাকে।

ডি স্টেফানোর ওই সুপার ব্যালন ডি’অর জয়ই ইতিহাসের একমাত্র সুপার ব্যালন ডি’অর। এরপর আর এই পুরষ্কার ওঠেনি কারও হাতেই। এবার মেসিকে নিয়ে শুরু হয়েছে সেই গুঞ্জন। কারণ অর্জনটা তো তারও কম নয়। সাতবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী গ্রহের একমাত্র খেলোয়াড়ের ঝুড়িতে আছে দুইবার ফিফার বর্ষসেরা খেলোয়াড় ও তিনবার ইউরোপ সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতি। এছাড়া স্বপ্নের বিশ্বকাপ জেতার পাশাপাশি দুইবার বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন। চারবার দলকে জিতিয়েছেন ইউরোপ সেরা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। একবার জিতেছেন কোপা আমেরিকাও। এমন তারকার তো একটা বিশেষ পুরষ্কার এমনিতেই প্রাপ্য।

১৯৯৫ সালে ইউরোপের বাইরের দেশের তারকাদের স্বীকৃতি দিতে একটি ‘গোল্ডেন ব্যালন ডি’ওর’ পুরষ্কার চালু করা হয়। আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি অধিনায়ক ডিয়েগো ম্যারাডোনার হাতে প্রথমবার এ পুরষ্কার ওঠে।

Tag :

One thought on “স্বপ্নের সুপার ব্যালন ডি’অর জিততে পারেন মেসি

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশে অভ্যুত্থানের পর আমেরিকা প্রকাশ্যে এসে বড় ঘোষণা

স্বপ্নের সুপার ব্যালন ডি’অর জিততে পারেন মেসি

আপডেট সময় ০৫:৪৩:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২২

ফুটবল ক্যারিয়ারে অর্জনের ঝুলিটা পুরষ্কার ও ট্রফিতে পরিপূর্ণ লিওনেল মেসির। সঙ্গে ভক্তদের ভালোবাসা তো আছেই। গত রোববার আর্জেন্টিনাকে ৩৬ বছর পর শিরোপা জিতিয়েছেন তিনি। তাই এবার সে ঝুলিতে যুক্ত হতে পারে একটি বিশেষ অর্জন। ফুটবল ক্যারিয়ারে বিশেষ অর্জনের পুরষ্কার সুপার ব্যালন ডি’অর জিততে পারেন সাত বারের ব্যালন ডি’অর জয়ী এ তারকা।

ইতিহাস গড়ে আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতালেন লিওনেল মেসি। প্রাপ্তির খাতায় যোগ করলেন ক্যারিয়ারের একমাত্র অপ্রাপ্তিও। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে শিরোপা জেতানোয় নাম লিখিয়েছেন সর্বকালের সেরাদের তালিকায়। টুর্নামেন্ট শেষে জিতেছেন সেরা খেলোয়াড়ের গোল্ডেন বল পুরষ্কার। এবার নেটিজেনদের দাবি, সুপার ব্যালন ডি’অরও পাওয়া উচিত আর্জেন্টাইন অধিনায়কের।

রিয়ালের হয়ে ডি স্টেফানো গোল করেছেন ৩০৮টি এবং ১৯৫৬ থেকে ১৯৬০ সালের মধ্যে টানা পাঁচটি ইউরোপিয়ান কাপ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৫৭ এবং ১৯৫৯ সালে দুবার ব্যালন ডি’অর জেতেন তিনি। এখানেই শেষ নয়। ফুটবলে তার অনন্য অবদানের জন্য ফ্রান্স ফুটবল ম্যাগাজিনের ৩০ তম বার্ষিকী উপলক্ষে সুপার ব্যালন ডি’অর পুরষ্কার দেওয়া হয় তাকে।

ডি স্টেফানোর ওই সুপার ব্যালন ডি’অর জয়ই ইতিহাসের একমাত্র সুপার ব্যালন ডি’অর। এরপর আর এই পুরষ্কার ওঠেনি কারও হাতেই। এবার মেসিকে নিয়ে শুরু হয়েছে সেই গুঞ্জন। কারণ অর্জনটা তো তারও কম নয়। সাতবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী গ্রহের একমাত্র খেলোয়াড়ের ঝুড়িতে আছে দুইবার ফিফার বর্ষসেরা খেলোয়াড় ও তিনবার ইউরোপ সেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতি। এছাড়া স্বপ্নের বিশ্বকাপ জেতার পাশাপাশি দুইবার বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন। চারবার দলকে জিতিয়েছেন ইউরোপ সেরা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ। একবার জিতেছেন কোপা আমেরিকাও। এমন তারকার তো একটা বিশেষ পুরষ্কার এমনিতেই প্রাপ্য।

১৯৯৫ সালে ইউরোপের বাইরের দেশের তারকাদের স্বীকৃতি দিতে একটি ‘গোল্ডেন ব্যালন ডি’ওর’ পুরষ্কার চালু করা হয়। আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি অধিনায়ক ডিয়েগো ম্যারাডোনার হাতে প্রথমবার এ পুরষ্কার ওঠে।