ঢাকা ০১:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিঠাপুকুরে অসংখ্য সরকারি গাছ চুরি করে বিক্রি

রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার ৩ নং পায়রাবন ইউনিয়নের ৮নংনাম্বর ওয়ার্ডের বিরাহীমপুর স্কুল রোডের রাস্তার দু’পাশের অসংখ্য গাছ দীর্ঘদিন থেকে কর্তন করে বিক্রি করে আসছে‌ এক শ্রেণীর অসাধু ব্যক্তি।

সর্বশেষ ১৯-১২ ২০২২ খ্রিস্টীয় তারিখে মেহগনির দুটি গাছ কাঠ ব্যবসায়ি নিকট বিক্রি করে স্থানীয় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শশী মাস্টারের ছেলে। সরজমিনে গিয়ে এবং স্থানীয় লোকদের কথা বলে জানা যায় এই বিরাহিমপুর স্কুল রোডটিতে প্রায় ১০০/১৫০ গাছ ছিল যাহা স্থানীয় লোকজন বিক্রি করেছে।

এ বিষয়ে অবসরপ্রাপ্ত প্রবীণ শিক্ষক শশী মাস্টারকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন এই রাস্তায় অনেক কাজ ছিল সব কেটে কেটে বিক্রি করেছে সর্বশেষ আমার বাড়ির সামনে একটি আম গাছ ছিল প্রাক্তন চেয়ারম্যান গাছটি বিক্রয় করেছে। আমার ছেলে বুঝতে পারেনি,অন্যায় করেছে। তবে ঘটনাস্থলে গিয়ে দৈনিক মাতৃভূমির প্রতিবেদকের নিকট মিলল ভিন্ন চিত্র রাস্তার দু’ধারে বিশাল বিশাল গাছ কেটে নেওয়ার চিহ্ন রয়েছে অনেকগুলো গাছের গোড়াকে মাটি দিয়ে ঢেকে দেওয়া আছে। প্রশ্ন জাগে মনে কিভাবে!এত জনপ্রতিনিধি থাকার পরেও এভাবে লক্ষ লক্ষ টাকার সরকারি গাছ বিক্রি করতে পারে? এ বিষয়ে জানতে চাইলে ৩ নং পায়রাবন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব,মাহবুবুর রহমান দৈনিক আমাদের মাতৃভূমিকে জানায়, সংবাদ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে দুজন চৌকিদারকে পাঠিয়েছি মেহগনির গাছ দুটি ইউনিয়ন পরিষদে আনার জন্য। ঘটনাস্থল আগামীকাল পরিদর্শন করব।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মিঠাপুকুরে অসংখ্য সরকারি গাছ চুরি করে বিক্রি

আপডেট সময় ১১:২৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২২

রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার ৩ নং পায়রাবন ইউনিয়নের ৮নংনাম্বর ওয়ার্ডের বিরাহীমপুর স্কুল রোডের রাস্তার দু’পাশের অসংখ্য গাছ দীর্ঘদিন থেকে কর্তন করে বিক্রি করে আসছে‌ এক শ্রেণীর অসাধু ব্যক্তি।

সর্বশেষ ১৯-১২ ২০২২ খ্রিস্টীয় তারিখে মেহগনির দুটি গাছ কাঠ ব্যবসায়ি নিকট বিক্রি করে স্থানীয় অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শশী মাস্টারের ছেলে। সরজমিনে গিয়ে এবং স্থানীয় লোকদের কথা বলে জানা যায় এই বিরাহিমপুর স্কুল রোডটিতে প্রায় ১০০/১৫০ গাছ ছিল যাহা স্থানীয় লোকজন বিক্রি করেছে।

এ বিষয়ে অবসরপ্রাপ্ত প্রবীণ শিক্ষক শশী মাস্টারকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন এই রাস্তায় অনেক কাজ ছিল সব কেটে কেটে বিক্রি করেছে সর্বশেষ আমার বাড়ির সামনে একটি আম গাছ ছিল প্রাক্তন চেয়ারম্যান গাছটি বিক্রয় করেছে। আমার ছেলে বুঝতে পারেনি,অন্যায় করেছে। তবে ঘটনাস্থলে গিয়ে দৈনিক মাতৃভূমির প্রতিবেদকের নিকট মিলল ভিন্ন চিত্র রাস্তার দু’ধারে বিশাল বিশাল গাছ কেটে নেওয়ার চিহ্ন রয়েছে অনেকগুলো গাছের গোড়াকে মাটি দিয়ে ঢেকে দেওয়া আছে। প্রশ্ন জাগে মনে কিভাবে!এত জনপ্রতিনিধি থাকার পরেও এভাবে লক্ষ লক্ষ টাকার সরকারি গাছ বিক্রি করতে পারে? এ বিষয়ে জানতে চাইলে ৩ নং পায়রাবন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব,মাহবুবুর রহমান দৈনিক আমাদের মাতৃভূমিকে জানায়, সংবাদ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে দুজন চৌকিদারকে পাঠিয়েছি মেহগনির গাছ দুটি ইউনিয়ন পরিষদে আনার জন্য। ঘটনাস্থল আগামীকাল পরিদর্শন করব।