পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বাচ্চু মিয়া বলেন, হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন ব্যক্তিরা হলেন রবিন খান (৩০), মনির (২৬), জুনায়েদ (৩০), জুবায়ের (৩০), খোকন (৪১), জুয়েল (৩০), শামীম (৩৫), হানিফ (৩০), আরিফ (২৮), মনির (২৫), সুলতান (৩৫), সাইফুল (৩৫), মামুন (৩৬), আসাদ (২৮), বিপ্লব (২৮), মনির (২৮), আশরাফুল (২৮), মেহেদী হাসান (২৯), রাকিব (২২), জহির (৩৫), অজ্ঞাত (৩৫)। আহত ব্যক্তিদের শরীরে কমবেশি ছররা গুলির চিহ্ন রয়েছে।
বিএনপি কার্যালয়ের সামনে বসে পড়লেন ফখরুল, আটক এ্যানি ও শিমুল বিশ্বাস
এদিকে সংঘর্ষের সময় নয়াপল্টনে ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বিএনপির আহত নেতা–কর্মীদের উদ্ধারে কাজ করেছেন। তিনি বলেন, পার্টি অফিসের সামনে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে মকবুল আহমেদকে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বিকেল পৌনে চারটায় তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরও বলেন, নিহত মকবুলের শরীরে ছররা গুলির আঘাতের অনেকগুলো চিহ্ন রয়েছে।