গাইবান্ধায় সন্ত্রাসী, কিশোরগ্যাং প্রধান বিএনপির অপশক্তিদের চলছে শক্তির মহড়া সংঘবদ্ধ এরা একটি সন্ত্রাসী চক্রের সাথে জড়িত। হলুদ গেঞ্জি পড়িহীত রাসেল মাহবুব রেজা একটি সন্ত্রাসী দাঙ্গাবাজ চক্রের সহযোগীতায় বল্লমঝাড় ইউনিয়নের দঃ খোলাবাড়ী মাস্টার পাড়া গ্রামে বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করে আসছে।
পোড়া মবিল দিয়ে তেল তৈরি কারখানা স্থাপন করেছিলো রাসেল মাহবুব রেজা। এবং অবৈধ কারখানা দিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থের মালিক হয়। গোপন সংবাদের বিত্তিতে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন অভিযানে তার অবৈধ কারখানাটি বন্ধ করে দেন। তবুও থেমে থাকেনি তার অপরাধ। গ্রামের সাধারণ জনগণকে নাজেহাল ও আধিপত্য বিস্তারের জন্য নিজের ঘরে নিজেই আগুন লেগে দিয়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে।
কিছুদিন আগেও তার চাচাতো ভাই ফাসিতে ঝুলিয়ে মারা গেলেও এই অপমৃত্যুকে মিথ্যা মৃত্যু মামলা করে গ্রামের মানুষদেরকে ভয়ভীতি হুমকী দিয়ে আসছে। এবং বাড়ির আশে পাশের অনেকের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে আসছে। রেজার বাবা একজন গাইবান্ধা তাজ সিনেমা সংলগ্ন পান দোকানদার মহি মিয়া।
রেজার ছোট ভাই সুমন গাইবান্ধার সিআই ক্লাব দখল করে রীতি মতো বাজিমাত করে রেখেছে। প্রশাসনের নেই তদারকী এমনকী এই ক্লাবটির সংশ্লিটদের নেই নজর দারী। সন্ত্রাসী এই রেজা গংয়ের কাছে পুরো এলাকা যেনো জিম্মি হয়ে গেছে, প্রকাশ্যে মহড়া শোডাউনদের অনেকেই খুনসহ একাধীক মামলার আসামী।
কীভাবে এরা আতঙ্ক সৃষ্টি করে সমাজকে জিম্মি করে সাধারণ শিক্ষিত মানুষদেরকে নিরাপত্তাহিনতায় ভোগাচ্ছে । দৈনিক আমাদের মাতৃভূমির অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রশাসন একাধীকবার রেজার বাড়ীতে অভিযান চালিয়েছেন। কিন্তু টাকার জোরে ধামাচাপা দিয়ে আরো বেপরোয়া হয়ে সাধারণ মানুষকে হয়রানী করে আসছে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে।
রেজার মামলার ব্যাপারে দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকার প্রতিবেদক থানায় অনুসন্ধান করে জানান, রেজা টাকার জোরে মামলা দিয়ে আসছে বিভিন্ন মানুষের নামে। মিথ্যা মামলা দিয়ে মানুষকে হয়রানী করাই তার কর্মকান্ডের একধাপ। কতদিন চলবে এসব মিথ্যা মামলা আর হয়রানী সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাং? এলাকার মানুষ প্রশাসনে সু-দৃষ্টি কামনা করছেন এই সন্ত্রাসী কিশোরগ্যাংদের গ্রেফতার করে এলাকায় সস্তি ফিরিয়ে আনার জন্য।
এ ব্যাপারে গাইবান্ধার সদর থানার অফিসার ইনচার্জ ওহিদুল ইসলাম দৈনিক আমাদের মাতৃভূমির মুঠফোনে বলেন, মাদক-সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে আমরা প্রক্রিয়াভাবে তাদের আইনের আওতায় আনার কাজ করে যাচ্ছি।